সোমবার, নভেম্বর ২৫, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

ইতিহাসের সবচাইতে ভয়ংকর ৫ প্রাকৃতিক দুর্যোগ

ঘূর্ণিঝড় কোমেন আমাদের বেশ ভয়ের মধ্যে ফেলে দিয়েছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তেমন কোন ক্ষয়ক্ষতি ছাড়াই সে ব্যর্থ মনোরথে ফিরে গেছে। শুধু ঘূর্ণিঝড় কেন প্রতিবছরই বন্যা, জলেচ্ছ্বাস, খরা, ভুমিকম্পসহ বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগ পুরো পৃথিবীকে ক্ষত বিক্ষত করছে। পৃথিবীর ইতিহাসে ভয়ংকর কিছু প্রাকৃতিক দুর্যোগ বিভিন্ন সময়ে আঘাত এনেছিল যার ভয়াবহতার কথা চিন্তা এখনও মানুষ শিউরে ওঠে। আজ আপনাদের ইতিহাসের ভয়ংকর পাঁচটি প্রাকৃতিক দুর্যোগের কথা স্মরণ করিয়ে দেব।

ইন্ডিয়া সাইক্লোন
১৮৩৯ সালের ২৫ নভেম্বর ভারতের অন্ধ্র প্রদেশে ইন্ডিয়া সাইক্লোন আঘাত আনে। এই সাইক্লোন উপকূলীয় এলাকায় ৪০ ফুট ঢেউ সৃষ্টি করেছিল যার ফলে বহু গ্রাম ধ্বংসস্তুপে পরিণত হয়েছিল। প্রায় ২০ হাজার মানুষ শুধু পানিতে ডুবেই মারা গিয়েছিল। আর সাইক্লোনে মোট মৃত্যুর সংখ্যা ছাড়িয়েছিল ৩ লাখের কোঠা।

ভোলা সাইক্লোন
ভোলা সাইক্লোন পৃথিবীর ইতিহাসেই সবচেয়ে ভয়ংকর ঘূর্ণিঝড় হিসাবে পরিচিত। ১৯৭০ সালের ১২ নভেম্বর এই ঘূর্ণিঝড় বাংলাদেশ (তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান) এবং পশ্চিম ভারতে আঘাত আনে। এই ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি করেছিল ভয়ংকর বন্যার। যার ফলাফল মানুষকে বহুদিন বহন করতে হয়েছিল। এই ভয়াবহ দুর্যোগে সে সময় প্রায় ৫ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়েছিল।

সানজির ভুমিকম্প
১৫৫৬ সালের ২৩ জানুয়ারি উত্তর চীনের Shaanxi এবং Shanxi প্রদেশে আঘাত আনে আট মাত্রার ভুমিকম্প। মুহূর্তেই যেন প্রদেশ দুটি মাটির সাথে মিশে যায়। ভয়ংকর এই ভুমিকম্পে প্রায় ৮ লাখ ৩০ হাজার মানুষ মারা গিয়েছিল। ধারণা করা হয় সর্বনাশা এই ভুমিকম্পের পরে দুই প্রদেশের প্রায় ৬০ ভাগ জনসংখ্যা কমে গিয়েছিল।

ইয়েলো রিভার ফ্লাড
মানব জাতির ইতিহাসে ভয়ংকর বন্যা হিসাবে পরিচিত ইয়েলো রিভার ফ্লাড বা হলুদ নদীর বন্যা। এটি পৃথিবীর দ্বিতীয় ভয়ংকর প্রাকৃতিক দুর্যোগ হিসাবে পরিচিত। ১৮৮৭ সালের সেপ্টেম্বরে ইয়েলো রিভার ফ্লাডের ফলে চীনের ১১টি বড় শহর এবং শত শত গ্রাম ধ্বংস হয়ে যায়। লাখ লাখ মানুষ এই বন্যায় ঘরছাড়া হয়। ৫০,০০০ হাজার বর্গমাইল এলাকায় বন্যার পানি প্রবেশ করে এবং আনুমানিক ৯ লাখ থেকে ২০ লাখ মানুষ মারা যায়।

সেন্ট্রাল চায়না ফ্লাড
সেন্ট্রাল চায়না ফ্লাড ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়ংকর দুর্যোগ হিসাবে পরিচিত হয়ে আছে। এটি ১৯৩১ সালের জুলাই থেকে আগস্ট মাসে চীনে সংঘটিত হয়। সে সময়ে ব্যাপক বন্যার ফলে পানিতে ডুবে, রোগে ভুগে এবং অনাহারে ৩.৭ মিলিয়ন মানুষের মৃত্যু হয়। National Oceanic and Atmospheric Administration এর তথ্য অনুসারে এই বন্যায় ৫১ মিলিয়নের বেশি বা চীনের এক চতুর্থাংশ জনসংখ্যা ক্ষতিগ্রস্থ হয়।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

সাময়িক বরখাস্ত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ঊর্মির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনেবিস্তারিত পড়ুন

কমলা হ্যারিসের ভোটের প্রচারণায় বাজবে এ আর রহমানের গান

আগামী নভেম্বরে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন উপলক্ষে ডেমোক্রেটিক প্রার্থী কমলা হ্যারিসেরবিস্তারিত পড়ুন

উপদেষ্টা আদিলুর: পূজায় বিশৃঙ্খলাকারীদের ছাড় দেওয়া হবে না

দুর্গাপূজায় বিশৃঙ্খলাকারীদের কোনো ছাড় দেওয়া হবে না বলে সতর্ক করেবিস্তারিত পড়ুন

  • কুড়িগ্রামে ভয়াবহ বন্যায় ২ লাখ মানুষ পানিবন্দী
  • এসএমই ফাউন্ডেশনের নতুন এমডি আনোয়ার হোসেন চৌধুরী
  • কক্সবাজারে পাহাড় ধসে প্রাণ গেল মসজিদের মোয়াজ্জেম ও অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীর
  • গুরুতর অসুস্থ কে এম সফিউল্লাহ
  • সৌদি আরবে হজ পালনের সময় অন্তত ১৯ জনের মৃত্যু
  • ঈদযাত্রায় মহাসড়কে  চলছে ধীরগতিতে গাড়ি
  • রাজধানীর পান্হপথে ৮০ কোটি টাকার খাসজমি উদ্ধার
  • বুয়েট পাচ্ছে ১০০ কোটি টাকার ন্যানো ল্যাব  
  • বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় এক বাসার রান্নাঘরে বিস্ফোরণে শিশুসহ দগ্ধ ৪
  • বাজেট হয় কাগজে কলমে, প্রতিফলন নেই সমাজে
  • রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
  • ভেঙে যাচ্ছে সুন্দরবনের উপকূলীয় এলাকা