শনিবার, অক্টোবর ২৫, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

ইলন মাস্কের নজর দক্ষিণ এশিয়ায়, বড় সুযোগ বাংলাদেশের

মার্কিন ধনকুবের ইলন মাস্কের চোখ এবার দক্ষিণ এশিয়ার দিকে। এ অঞ্চলের প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞদের নিয়ে আলাদা করে ভাবছেন তিনি। এতে বাংলাদেশের জন্য বড় সুযোগ তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের টেক প্রতিষ্ঠানে বিদেশিদের চাকরির ব্যাপারে নানা বাধা ও সমালোচনা রয়েছে। বিদেশি অভিজ্ঞ কর্মীদের যুক্তরাষ্ট্রে চাকরির সুযোগ দেওয়ায় মাস্কের ঘোরবিরোধী আমেরিকান সিনেটর বার্নি স্যান্ডার্স। কিন্তু ভারত থেকে সস্তায় কর্মী নিচ্ছেন মাস্ক, যারা কি-না অদক্ষ এমন অভিযোগ তুলেছেন তিনি। কিন্তু নিজের সিদ্ধান্ত থেকে এতটুকু নড়েননি স্পেসএক্সের সাবেক এই প্রধান নির্বাহী।

মূলত এইচ-ওয়ানবি ভিসার আওতায় বিদেশি কর্মীদের যুক্তরাষ্ট্রে চাকরি দেওয়া হয়। এই ভিসা অপব্যবহার করে নিজ দেশের কর্মীদের চাকরি না দিয়ে মাস্ক দক্ষিণ এশিয়ার কর্মীদের দিকে জোর দিচ্ছেন বলে অভিযোগ স্যান্ডার্সের। কিন্তু সেসবে পাত্তা দিচ্ছেন না এই ব্যবসায়ী।

ক্ষুদেব্লগ এক্সে দেওয়া এক পোস্টে স্যান্ডার্স দাবি করেছেন, “মাস্কের প্রতিষ্ঠান টেসলা থেকে আমেরিকানদের বাদ দিয়ে বিদেশিদের সুযোগ দেওয়া হচ্ছে। সম্প্রতি টেসলা থেকে সাড়ে সাত হাজার কর্মী ছাঁটাই করা হয়েছে, যাদের সবাই যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক। কিন্তু বিদেশি কর্মীরা এখনো কাজ করছেন বহাল তবিয়তে।”

এখানে বিদেশি কর্মী বলতে স্যান্ডার্স মূলত দক্ষিণ এশীয় কর্মীদের দিকেই ইঙ্গিত দিয়েছেন।

এইচ-ওয়ানবি ভিসার ব্যাপারে এক্সে এক পোস্টে মাস্ক জানিয়েছেন, তার পরিবার দক্ষিণ আফ্রিকার অধিবাসী ছিল এবং এই ভিসার আওতায়ই মাস্ক এত সফলতা পেয়েছেন। স্পেসএক্স এবং টেসলার মতো প্রতিষ্ঠান যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতির মেরুদণ্ডকে মজবুত করেছে এই ভিসার কল্যাণে।

মাস্কের এ নীতিতে সবচেয়ে বেশি সমর্থন দিচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ২০১৬ সালের নির্বাচনী প্রচারে ট্রাম্প ভিসাবরোধী হলেও এবার সম্পূর্ণ বিপরীতমুখী হয়েছেন তিনি। নতুন বছরে দেওয়া এক ভাষণে এইচ-ওয়ানবি ভিসাকে সমর্থন দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে আরও বিদেশি কর্মী নিয়োগের ওপর জোর দেন ট্রাম্প।

তিনি বলেন, “আমি সব সময় ভিসার পক্ষে ছিলাম। আমাদের দক্ষ লোক দরকার। আমরা চাই, প্রচুর মানুষ আমাদের দেশে আসুক।”

এদিকে ট্রাম্পের দক্ষিণ এশিয়া প্রীতি আশা জাগাচ্ছে বাংলাদেশিদের মনেও। সবকিছু ঠিক থাকলে চলতি বছর এপ্রিলের মাঝামাঝি সময়ে ঢাকায় আয়োজিত আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ সম্মেলনে যোগ দেওয়ার কথা ইলন মাস্কের।

তিনি বাংলাদেশে এলে একদিকে যুক্তরাষ্ট্রের অভিজাত চাকরিগুলোতে বাংলাদেশিদের সুযোগ বিস্তৃত হবে, অন্যদিকে দেশে প্রযুক্তিখাতে বিনিয়োগ বাড়বে বলে প্রত্যাশা বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে জাতীয় পার্টিকে নিষিদ্ধের দাবি গণ অধিকার পরিষদের

জাতীয় পার্টিকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে নিষিদ্ধ করাসহ তিন দাবি জানিয়েছেবিস্তারিত পড়ুন

নুরুল হকের স্বাস্থ্যের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

গণ অধিকার পরিষদের আহত সভাপতি নুরুল হকের স্বাস্থ্যের খোঁজ নিয়েছেনবিস্তারিত পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রে স্কুলে বন্দুক হামলায় দুই শিশু নিহত, আহত ১৭

যুক্তরাষ্ট্রের মিনেসোটা অঙ্গরাজ্যের মিনিয়াপোলিস শহরে একটি ক্যাথলিক স্কুলে জানালা দিয়েবিস্তারিত পড়ুন

  • গাজায় অনাহারে ২ শিশুসহ ১০ জনের মৃত্যু
  • যুক্তরাষ্ট্রে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী ও সংবাদকর্মীদের ভিসার মেয়াদ
  • সিগারেটের আগুন থেকে দাবানল, সাইপ্রাসের ১০০ বর্গকিলোমিটার বনাঞ্চল পুড়ে ছাই
  • চবিতে ফের স্থানীয়দের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ-ইটপাটকেল নিক্ষেপ, সহ-উপাচার্যসহ আহত ১০
  • রাকসু কার্যালয়ে ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের তালা-ভাঙচুর
  • স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা: অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে ১,৬০৪ বার সড়ক অবরোধ হয়েছে
  • কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের রেলপথ অবরোধ
  • স্ত্রী হত্যা মামলায় স্বামী গ্রেপ্তার
  • গণঅভ্যুত্থানে শহীদের কথা মাথায় রেখেই দেশটাকে নতুন করে গড়তে হবে
  • বিএনপি সুশাসনে ও জবাবদিহিতায় বিশ্বাস করে
  • ভাতার ১ম কিস্তি শুরু; গর্ভবতী ভাতার আবেদন শর্ত
  • ফোরজির সর্বনিম্ন গতি ১০ এমবিপিএস কার্যকর হচ্ছে সেপ্টেম্বর থেকে