ইস, আরেকটু হলেই …!
মা। সন্তানের গায়ে একটু আঁচড় লাগলে, তার জান যায় যায় অবস্থা। নয়ন মনিকে আগলে রাখতে তার শতচেষ্টা। নিজের জীবন তুচ্ছ করে সন্তানকে বাঁচান। বিপদে নিজে সামনে থেকে সন্তানকে পথ দেখান। শোনাবো তেমন-ই এক মায়ের গল্প। তিনি তুলতুলে ১২টি ছানা হাঁসের মা। থাকেন যুক্তরাষ্ট্রের টরেন্টোতে। একদিন ছানারা মায়ের কাছে বায়না ধরল, বেড়াতে যাওয়ার। মা তো প্রথমে রাজী হলেন না, কারণ সব সন্তানকে সামলানো তো তার পক্ষে কঠিন হয়ে পড়বে। কিন্তু সন্তানদের অনুনয়-বিনয়ের কাছে তিনি হার মানলেন। বললেন, যেতে পারি এক শর্তে। কী সেই শর্ত? শর্ত হলো, রাস্তা পার হওয়ার সময় ঠিক আমার পেছনে পেছনে থাকবে। কেউ কাউকে ছেড়ে এদিক-ওদিক যাবে না। যদি হেঁটে কুলিয়ে উঠতে না পারো দূরে সরে গেলেও এক সারিতেই থাকবে। হলদে-ধুসর ছানাগুলো একসাথে মাথা নাড়িয়ে মায়ের কথা মেনে নিলো। শুরু হলো মা আর ছানাদের যাত্রা। কথা মতো মা সবার আগে। পেছনে ছানারা। এক সময় সবুজ মাঠ পেরিয়ে তারা এসে পড়ল ব্যস্ত সড়কে। পার হতে হবে রাস্তা। একের পর এক গাড়ি সাঁ সাঁ করে বেরিয়ে যাচ্ছে। প্রচণ্ড গতি। মা এক পা আগায়, ছানারাও সাথে সাথে এক পা আগায়। মা আরেক পা আগায়, ছানারাও সাথে সাথে আরেক পা আগায়। এক মুহূর্তের অসতর্কতায় প্রাণ কেড়ে নিবে তার ছানাদের। দুরু দুরু বুকে এক পা দুই পা করে এগোচ্ছেন মা হাঁস। সন্তানরাও মায়ের কথা অক্ষরে অক্ষরে পালন করছে। তাড়াতাড়ি পা চালাতে গিয়ে একটু দূরে সরে গেলেও আবার সারি বেধে হাঁটছে। কিন্তু হঠাৎ একটা গাড়ি ….। বাকিটা ভিডিওতে দেখুন-
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

তেহরানে বাংলাদেশ দূতাবাসের সবাইকে দ্রুত সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত
ইরান-ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত ক্রমেই উদ্বেগজনক রূপ নিচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতেবিস্তারিত পড়ুন

সংঘাতের মাঝেও তেহরানের বায়ুমান ঢাকার চেয়ে ভালো
সোমবার রাত থেকেই দফায় দফায় কয়েক পশলা বৃষ্টি হয়েছে ঢাকায়।বিস্তারিত পড়ুন

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
গল আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে দুই ম্যাচ টেস্ট সিরিজের প্রথমটিতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষেবিস্তারিত পড়ুন