শনিবার, নভেম্বর ২৩, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

ম্যাঙ্গো ট্যুরিজম

উচ্চ ফলনশীলে হারিয়ে যাচ্ছে বাহারি সব আম

উচ্চ ফলনশীল আম গাছের ভীড়ে ধীরে ধীরে বিলুপ্ত হচ্ছে বাংলাদেশের প্রায় সাতশ’র অধিক আমের জাত। এগুলোর মধ্যে অনেক জাতের আমগাছ বিলুপ্ত হয়ে গেছে। আর কিছু জাত বিলুপ্ত হওয়ার পথে রয়েছে।

বেশি ফলনের জন্য গাছে হরমোনের ব্যবহার ও অতিমাত্রায় রাসায়নিক সারের জন্য অনেক সময় আমগাছ মরে যায়। এছাড়াও এককালীন বেশি টাকার প্রয়োজনে বয়স্ক আমগাছ কেটে ফেলা, নগরায়ন কিংবা নতুন নতুন বসতি স্থাপনের জন্য অনেক প্রজাতির আমগাছ কেটে ফেলা হচ্ছে। তার বদলে আশে পাশে লাগানো হচ্ছে উচ্চ ফলনশীল জাতের আম্রপালি, ফজলি, হিমসাগর, লক্ষণভোগ জাতের আমগাছ।

আর এভাবেই দিনে দিনে হারিয়ে যাচ্ছে নানা জাতের বাহারি নামের বিভিন্ন প্রজাতির আমগাছ।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর, শিবগঞ্জ, কানসাট, ভোলাহাট ঘুরে দেখা গেছে, শত শত একর ধানি জমিতে আম বাগান করা হচ্ছে। আর সেসব বাগানে লাগানো হয়েছে ফজলি, আশ্বিনা, হিমসাগর, জোহরি, আম্রপালি কিংবা ল্যাংড়া জাতের আমগাছ।

ভোক্তার চাহিদার কথা মাথায় রেখে এর বাইরে কোহিতুর, চোষা, গোপালভোগ জাতের আমের চারাও লাগানো হয়েছে। তবে সংখ্যায় তা খুবই কম।
শিবগঞ্জের ধোবড়া বাজার এলাকার আমের চারা ব্যবসায়ী মাসুদ রানা বাংলানিউজকে জানান, বাগানিদের চাহিদা মতো তারা আমের চারা উৎপাদন করেন। ফজলি, আশ্বিনা, হিমসাগর, ল্যাংড়া, লক্ষণভোগসহ কয়েক জাতের আমের চারার চাহিদা থাকায় তারা এগুলোই উৎপাদন করেন। অন্য চারা উৎপাদন করলে তা বিক্রি হয় না। পড়ে থাকে বছরের পর বছর।

শিবগঞ্জের একাডেমি এলাকার আমচাষি শামিম খান জানান, এক সময় বৃন্দাবনি, গোলাপবাস, দাদভোগ, গোড়ভোগ, ফুনিয়া, দিলশাদ, কাঞ্চন খোসাল, সিন্দুরি, খুদি ক্ষিরসাপাত, গোলাপ খাস, টিক্কাফরাশ, দুধিয়া, দেওভোগ, দুধস্বর, নারিকেলি, নয়ন ভোগ, নাগ ফজলি, বৈশাখী, বারমাসি, বোম্বাই, বৌ ভুলানি, বাদশাভোগ, মতিচুর, মোহনভোগসহ শত শত প্রজাতির আম পাওয়া যেতো। বর্তমানে সেগুলো তেমন একটা দেখা যায় না।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ আঞ্চলিক উদ্যানতত্ত্ব গবেষণা কেন্দ্রের (আম গবেষণা কেন্দ্র) ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. শরফ উদ্দিন জানান, এক সময় বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে আটশ’ প্রজাতির আমগাছ দেখা যেতো। এর কোন প্রজাতি কখন কে কেটে ফেলেছেন, কিংবা কোন প্রজাতি বিলুপ্ত হয়ে গেছে তার কোনো পরিসংখ্যান নেই।

তিনি আরও জানান, চাঁপাইনবাবগঞ্জের আম গবেষণা কেন্দ্রে ৩১৭ প্রজাতির আমের গাছ আছে। এ জাতগুলো হয়তো হারিয়ে যাবে না। তবে দেশের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা আমের জাতগুলো কী অবস্থায় আছে, এর কোন কোন জাত হারিয়ে গেছে তা জানা সম্ভব নয়।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ডিএমপি: ৫ আগস্ট পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে

ঢাকা মহানগর পুলিশের রমনা বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) মো. সারোয়ার জাহানবিস্তারিত পড়ুন

আমির খসরু: নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণকে দেশের মালিকানা ফিরিয়ে দিতে হবে

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, “গণতন্ত্রেরবিস্তারিত পড়ুন

নারায়নগঞ্জে কোটা আন্দোলনকারীর উপর আক্রমন

নিজস্ব প্রতিবেদক : নারায়নগঞ্জ জেলার সোনারগাঁ এলাকায় কোটা আন্দোলনকারী সংগঠকবিস্তারিত পড়ুন

  • কুড়িগ্রামে ভয়াবহ বন্যায় ২ লাখ মানুষ পানিবন্দী
  • সিলেটে নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত
  • চালু হচ্ছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা সীমান্ত হাট
  • রায়পুরায়  বিএনপির প্রায় ১০০ নেতা কর্মী আ’লীগে যোগদান
  • সিলেটে ৯ ঘণ্টা পর রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
  • সকাল থেকে ঢাকায় বৃষ্টি
  • রাজধানীতে পৃথক ঘটনায় দুই নারীর আত্মহত্যা
  • ছুটি শেষে কর্মচঞ্চল আখাউড়া স্থলবন্দর
  • নোয়াখালীতে অস্ত্র ঠেকিয়ে কিশোরীকে অপহরণের অভিযোগ
  • নান্দাইলে চাচাতো ভাইয়ের হাতে চাচাতো ভাই খুন
  • সিলেট বিভাগের বন্যা ভয়ঙ্কর রুপ নিচ্ছে
  • সবুজবাগে পরিবেশমন্ত্রীর সেলাই মেশিন বিতরণ