উত্তরাখণ্ডে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৭

প্রবল বৃষ্টি আর ধসের জেরে বিধ্বস্ত ভারতের উত্তরাখণ্ডের গ্রামের পর গ্রাম। সব চেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত পিথোরাগড় ও চামোলি জেলা। ধস ও বৃষ্টিতে এখন পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ৩৭ জনের। এখনো নিখোঁজ রয়েছে বহু মানুষ। এখন পর্যন্ত পৌঁছনো যায়নি বহু এলাকাতেই। ফলে মৃতের সংখ্যা হু হু করে বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করছে প্রশাসন। বিপদসীমার উপর দিয়ে বইছে রাজ্যের একাধিক নদীর পানি।
পিথোরাগড়ের সিংঘলি এলাকার বাসিন্দারা জানিয়েছেন, শুক্রবার থেকে প্রবল বৃষ্টিতে নিজেদের ঘর-বাড়ি ছেড়ে অন্যত্র গিয়ে আশ্রয় নিয়েছিলেন অনেকে। সকালে দুই ঘণ্টার মধ্যে সিংঘলির ৫০ বর্গ কিলোমিটার এলাকায় মোট ১০০ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। অন্তত সাতটি গ্রামের অজস্র বাড়ি ভেঙে পড়েছে।
অন্য দিকে, পিথোরাগড়ে মৃতের সংখ্যা আট। চামোলিতে মৃত্যু হয়েছে চার জনের। চামোলির সিরোন গ্রামে কাদা মাটির স্রোতে ভেসে গিয়েছেন দুইজন। ঘাট ব্লকের সিথেল গ্রামেও ভেসে গিয়েছেন এক জন। জেলায় জেলায় ধ্বংসস্তূপের তলায় আটকে রয়েছেন বহু। খোঁজ নেই অসংখ্য মানুষের। খারাপ আবহাওয়ার জন্য তাদের সেখান থেকে উদ্ধার করা সম্ভব হচ্ছে না।
দেহরাদূনের আবহাওয়া দপ্তর অবশ্য রাতেই রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় ভারি বৃষ্টির সতর্কতা দিয়েছিল। বলা হয়েছিল, কোথাও কোথাও হতে পারে প্রবল বৃষ্টি।
উল্লেখ্য, ২০১৩ সালের জুনে প্রবল বৃষ্টিতেই তছনছ হয়ে গিয়েছিল গোটা উত্তরাখণ্ড। মৃত্যু হয়েছিল প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার মানুষের।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

তেহরানে বাংলাদেশ দূতাবাসের সবাইকে দ্রুত সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত
ইরান-ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত ক্রমেই উদ্বেগজনক রূপ নিচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতেবিস্তারিত পড়ুন

সংঘাতের মাঝেও তেহরানের বায়ুমান ঢাকার চেয়ে ভালো
সোমবার রাত থেকেই দফায় দফায় কয়েক পশলা বৃষ্টি হয়েছে ঢাকায়।বিস্তারিত পড়ুন

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
গল আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে দুই ম্যাচ টেস্ট সিরিজের প্রথমটিতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষেবিস্তারিত পড়ুন