উড়াল সড়কের নির্মাণ কাজ শুরু
কয়েক দফা পেছানোর পর অবশেষে ঢাকার বিমানবন্দর এলাকা থেকে কুতুবখালী পর্যন্ত প্রায় ২০ কিলোমিটার দীর্ঘ এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছে। সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের রোববার সকালে বিমানবন্দর সড়কের কাওলা এলাকায় এ কাজের উদ্বোধন করেন।
পরে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, “২০১৮ সালে মাননীয় প্র্রধানমন্ত্রী পদ্মা সেতু উদ্বোধন করবেন। একই সময়ে এই এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কাজও শেষ হবে।”
সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্বে (পিপিপি) এই উড়াল সড়ক নির্মাণে ব্যায় ধরা হয়েছে ৮ হাজার ৯৪০ কোটি ১৮ লাখ টাকা। নির্মাণের দায়িত্বে রয়েছে থাইল্যান্ডের প্রতিষ্ঠান ইতাল-থাই ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড।
সেতু বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর থেকে কুড়িল, মহাখালী, তেজগাঁও হয়ে ঢাকা– চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুতুবখালী পর্যন্ত এই এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের দৈর্ঘ হবে ১৯.৭৩ কিলোমিটার। তবে ৩১টি র্যাম্প ও সংযোগ সড়কসহ এর মোট দৈর্ঘ্য ৪৬.৭৩ কিলোমিটার হবে।
২০১১ সালের ১৯ জানুয়ারি এ প্রকল্পের প্রথম চুক্তি হয়। একই বছর ৪ এপ্রিল করা হয় ভিত্তিস্থাপন। তবে নকশা পরিবর্তন ও মূল্যস্ফীতির কারণে প্রকল্প ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় ২০১৩ সালের ১৫ ডিসেম্বর ইতাল-থাইয়ের সঙ্গে নতুন করে চুক্তি করে সেতু বিভাগ। নির্মাণ কাজ শুরুর জন্য গতবছর সেপ্টেম্বর ও চলতি বছর জুনে দুই দফা সময় রাখা হলেও অগাস্টের মাঝামাঝি এসে শেষ পর্যন্ত সেই কাজ শুরু হল।
পরিকল্পনা অনুযায়ী, এই প্রকল্প তিন ধাপে বাস্তবায়িত হবে। প্রথম ধাপে বিমানবন্দর থেকে বনানী পর্যন্ত ৭ দশমিক ৪৫ কিলোমিটার, দ্বিতীয় পর্যায়ে বনানী থেকে মগবাজার পর্যন্ত ৫ দশমিক ৮৫ কিলোমিটার এবং শেষ পর্যায়ে মগবাজার থেকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুতুবখালী পর্যন্ত ৬ দশমিক ৪৩ কিলোমিটার উড়াল সড়ক নির্মাণ করা হবে।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

গোলাম পরওয়ার: নির্বাচন সুষ্ঠু না হলে মহাদুর্যোগ নেমে আসবে
অন্তর্বর্তী সরকারের হাতে নির্বাচন সুষ্ঠু নিরপেক্ষ না হলে জাতির জন্যবিস্তারিত পড়ুন

আঞ্চলিক শান্তি প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করবে যুক্তরাষ্ট্র
আঞ্চলিক শান্তি ও স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করার অঙ্গীকারবিস্তারিত পড়ুন

শুক্রাণু দান করা শতাধিক সন্তানকে সম্পদের সমান ভাগ দেবেন টেলিগ্রাম প্রতিষ্ঠাতা
দান করা শুক্রাণু থেকে যেসব সন্তানের জন্ম হয়েছে সেসব সন্তানকেওবিস্তারিত পড়ুন