এই নয় উপায়ে দ্বিগুণ হতে পারে আপনার শক্তি
প্রতিদিন একই ভাবে যৌন মিলনেও অনেক সময় যৌন উত্তেজনা হ্রাস পেয়ে যেতে পারে। ফলে পরিবর্তন আনুন আপনার যৌন-জীবনে। এক নজরে দেখে নিতে পারেন কি কি ভাবে বাড়তে পারে আপনার যৌন চাহিদা।
মহিলা উপরে:
এই অবস্থায় পুরুষের লিঙ্গ মহিলার যোনিতে ৪৫ ডিগ্রি অ্যাংলে প্রবেশ করে। এই অবস্থায় আপনার যৌন চাহিদা বাড়ার সম্ভবনা থাকে।
জি-স্পট সেক্স:
এতে করে মহিলা দু হাঁটু গেড়ে অনেকটা কুকুরের মতো বসবে। পুরুষ তার লিঙ্গ প্রবেশ করাবে। নারীর সবচেয়ে যৌন অঞ্চল মানে হল ভগাঙ্কুর। পুরুষের লিঙ্গ একবার এতে স্পর্শ নারীর যৌন অনুভূতি প্রবল হয়। এতে করে পুরুষের যৌন অনুভুতি অনেক হবে। নারী পুরুষকে এই ভাবেও উত্তেজিত করতে পারে। যৌন বিজ্ঞানীরা একে জি-স্পট সেক্স বলে। কেননা এতে করে নারী ইংরেজী জি অক্ষরের মতো আসন নিয়ে বসে।
পৌন পুনি কতা:
পুরুষ তার উত্তেজনা বাড়াতে মহিলার যোনি মুখে তার লিঙ্গ কে প্রবেশ করানোর পূর্বে নারীর নিচের দিকে অর্থাৎ ভগাঙ্কুর, যোনি ইত্যাদিতে হাতের স্পর্শ কিংবা মুখের স্পর্শ ঘটাতে পারে। এতে করে পুরুষের যৌন উত্তেজনা বেড়ে যেতে পারে।
আধুনিক হট স্পট:
যৌন বিজ্ঞান দেখেছে, নারীর পুরো শরীর যৌন উত্তেজক। বিশেষ করে পেটের এবং তলপেটের নিচের দিকে ভগাঙ্কুর এর মাঝামাঝি স্থানে নারী উত্তেজনা মারাত্মক ভাবে লুকিয়ে থাকে। তবে বিভিন্ন নারীদের বিভিন্ন রকম হতে পারে। পুরুষদের তাদের নারীদের সাথে যৌন মিলনে যাওয়ার সময় এটি বেছে নিতে হবে। এতে করে পুরুষদের উত্তেজনা চূড়ান্ত হবার আশঙ্কা থাকে।
পুরো শরীর:
জিহ্বা এবং হাতের আঙ্গুল যৌন উত্তেজনা বাড়াতে পারে। নারীর যোনি মুখের পাতলা আবরণ এবং ভগাঙ্কুর যদি পুরুষ তার জিহ্বা দিয়ে নাড়াচাড়া করে তবে নারীর অনুভূতি চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছে যায়। এছাড়াও ভালো ভাবে নখ ছেঁটে পুরুষ তার হাতের আঙ্গুল নারীর যোনিতে প্রবেশ করিয়ে তাকে তীব্র যৌন কাতর করে ফেলতে পারে। এতে করে নারীর উত্তেজনা পুরো শরীরে প্রবেশ করে এবং উত্তেজনার রেশ বাড়তে থাকে।
নারীর অধিগ্রহণ:
পুরুষের মুখের কাছে নারী তার যৌন অঞ্চল গুলো স্পর্শ, ঘ্রাণ দিয়ে যাবে। অনেক সময় নারীর যৌন অঞ্চলের ঘ্রাণ পুরুষের উত্তেজনা দ্বিগুণ হয়। এতে করে পুরুষ বেশি উত্তেজিত হয়ে উঠবে। একে নারীর অধিগ্রহণ বলা হয়।
মৌখিক তীব্রতা:
সাধারণ ভাবে এটা ওরাল সেক্স। নারী পুরুষের লিঙ্গ, এবং লিঙ্গ এর অগ্রভাগে চুমু দিয়ে, অথবা মুখের লালা দিয়ে ভিজিয়ে পুরুষকে চূড়ান্ত উত্তেজনা দিতে পারে। আবার নারী পুরুষের লিঙ্গ কে মুখের ভেতর বার বার প্রবেশ এবং বেড় করতে পারে। এতে করেও পুরুষের উত্তেজনা আসবে এবং যৌন শীতলতা কমে যাবে।
মুখোমুখি:
নারীকে শুয়ে পুরুষ কিংবা পুরুষকে শুইয়ে নারী পরস্পরের দিকে যৌনতার দৃষ্টিতে চেয়ে থাকলে নারী ও পুরুষ উভয়ের উত্তেজনা বেড়ে যায়।
ত্বকের উত্তেজনা:
বহু পুরুষের যৌনা অঞ্চলের ত্বকে বিশেষ ধরনের উত্তেজনা থাকে। নারীর স্পর্শে সেটা বেড়ে যায়। যেমনঃ পুরুষের লিঙ্গ এর ত্বকে নারীর চুমু দেয়া কিংবা চুষে ফেলাতে পুরুষ যৌন উত্তেজনায় অস্থির হয়ে উঠতে পারে। এটি পুরুষের চরম উত্তেজনার প্রথম দিক। নারী তাকে চূড়ান্ত উত্তেজনার জন্য তার লিঙ্গ কে বার বার চুষতে পারে, এতে করে পুরুষের অবস্থা অধিক কাতর হয়ে উঠবে। তবে নারীকে লক্ষ্য রাখতে হবে, যেন তার দাঁত পুরুষের লিঙ্গে ক্ষতের সৃষ্টি না করে। কেননা চরম অবস্থায় উভয়েই বোধ জ্ঞান কিছুটা হারিয়ে ফেলতে পারে।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
মানবদেহে আদার অনেক উপকার
আমাদের দিনে কয়েকবার রঙিন খাবার খাওয়া উচিত, কিন্তু আপনি কিবিস্তারিত পড়ুন
হোটেল ঘরে বিছানার চাদর সাদা হয় কেন ?
বেড়াতে গিয়ে হোটেলের ঘরে ঢুকে প্রথম যে বিষয়টি নজরে আসে,বিস্তারিত পড়ুন
ধনিয়া পাতার উপকারি গুণ
চিকিৎসকদের মতে, ধনে বা ধনিয়া একটি ভেষজ উদ্ভিদ যার অনেকবিস্তারিত পড়ুন