শুক্রবার, অক্টোবর ১৮, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

এই সাত চিকিৎসকের কাছে কি নিয়মিত যান?

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা জরুরি। কেননা নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করলে কঠিন অসুখ হওয়ার প্রবণতা অনেকটা কমে যায়। এটি রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে এবং রোগ বৃদ্ধি পাওয়া থেকে রেহাই দেয়। তাই সব সময়ই চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে থাকা প্রয়োজন।

কেবল নিয়মিত চেকআপই নয়, জরুরি বিভিন্ন ধরনের স্বাস্থ্য সমস্যায় চিকিৎসকের কাছে যাওয়াটাও জরুরি, অনেকেই আছেন সমস্যা নিয়ে হেলফেলা করেন, এটি ঠিক নয়। তাই সুস্থ থাকতে সব সময়ই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। কিন্তু কোন চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন। স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট হেলথ গ্রেডস জানিয়েছে সাত ধরনের চিকিৎসকের নাম, যাদের ঠিকানা, ফোন নম্বর কাছে রাখা জরুরি, কেননা এই সাত ধরনের চিকিৎসক অহরহই আমাদের প্রয়োজনে আসেন।

১. শিশুরোগের চিকিৎসক

শিশুদের জন্মের পর থেকেই পেডিয়াট্রিশিয়ানের প্রয়োজন পড়ে। পেডিয়াট্রিশিয়ানরা শিশুদের রোগ নির্ণয় করে এবং চিকিৎসা দিয়ে থাকেন। এঁরা শিশুদের বিভিন্ন রোগবালাই প্রতিরোধে টিকা দেন। পাশাপাশি বাবা মায়ের বাচ্চাদের প্রচলিত সমস্যাগুলো নিয়ে পরামর্শ দিয়ে থাকেন।

২. প্রাথমিক সেবাদানকারী চিকিৎসক

প্রাপ্তবয়স্কদের সবারই প্রাথমিক চিকিৎসার প্রয়োজন পড়ে। প্রাথমিক চিকিৎসকরা সাধারণত ব্যক্তিগত বা পারিবারিক চিকিৎসক হন। উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস ইত্যাদি বিভিন্ন ধরনের রোগ বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে। প্রাইমারি কেয়ার চিকিৎসক এসব বিষয়ে আপনাকে প্রাথমিক ধারণাটুকু দিতে পারবেন।

৩. গাইনি চিকিৎসক

সব মেয়েদেরই গাইনি চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার প্রয়োজন পড়ে। নারীর প্রজনন স্বাস্থ্য নিয়ে তাঁরা কাজ করেন। জন্মনিয়ন্ত্রক ব্যবস্থা গ্রহণ, নারীস্বাস্থের সমস্যা, গর্ভধারণজনিত বিষয়-এসব বিষয়ে গাইনোকোলজিস্টরা চিকিৎসা করেন। পাশাপাশি জরায়ুমুখের ক্যানসারের স্ক্রিনিংও করেন তাঁরা।

৪. ইউরোলজিস্ট/ ইউরোগাইনোকোলজিস্ট

নারী ও পুরুষের ইউরিনারি ট্র্যাক্টের সমস্যাগুলোতে সাধারণত ইউরোলজিস্টরা চিকিৎসা করে থাকেন। এঁরা পুরুষের প্রজননস্বাস্থ্যের বিষয়গুলো নিয়েও কাজ করেন। নারীদের ইউরোগাইনোকোলজিস্ট দেখানোর প্রয়োজন হয় অনেক সময়। এঁরা পেলভিক এরিয়া, প্রস্রাবে সমস্যা এগুলো নিয়ে কাজ করেন।

৫. চক্ষু চিকিৎসক

এই চিকিৎসকরা চোখের চিকিৎসা করেন। চোখের চিকিৎসকরা দৃষ্টিশক্তির সমস্যার সমাধান করেন। ৪০ বছরের পর সব লোকেরই একবার চক্ষু বিশেষজ্ঞের কাছে যাওয়া প্রয়োজন। এ ছাড়া প্রবীণদের প্রতিবছর চোখ পরীক্ষা করা জরুরি। এমনকি শিশুদের স্কুলে ভর্তি করার আগে প্রি স্কুল চেকআপ করা প্রয়োজন।

৬. চর্মরোগের চিকিৎসক

চর্মরোগের চিকিৎসক বা ডার্মাটোলজিস্টরা ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে কাজ করেন। চামড়ায় কোনো পরিবর্তন লক্ষ করলে ডার্মাটোলজিস্টের কাছে যেতে হয়। যাদের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কম এবং যাদের ত্বকে ক্যানসার হওয়ার পারিবারিক ইতিহাস রয়েছে, তাদের নিয়মিত ডার্মাটোলজিস্টের কাছে চেকআপ করা জরুরি।

৭. দন্ত চিকিৎসক

দন্ত চিকিৎসকরা দাঁত ও মুখের ভেতরকার চিকিৎসা করেন। প্রত্যেকেরই নিয়মিত দাঁতের চিকিৎসকের কাছে যাওয়া প্রয়োজন। শিশুদের নিয়মিত দাঁতের চিকিৎসকের কাছে নেওয়া প্রয়োজন। এ ছাড়া প্রতি ছয় মাস পরপর প্রাপ্তবয়স্কদের একবার হলেও দন্ত চিকিৎসকের কাছে যাওয়া প্রয়োজন।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

মানবদেহে আদার অনেক উপকার

আমাদের দিনে কয়েকবার রঙিন খাবার খাওয়া উচিত, কিন্তু আপনি কিবিস্তারিত পড়ুন

রেড মিট খাওয়ার আগে কিছু পরামর্শ জেনে নিন

কোরবানি ঈদে বেশ কয়েকদিন টানা খাওয়া হয় গরু বা খাসিরবিস্তারিত পড়ুন

জাপান ও ইউরোপে বিরল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ

জাপানে, একটি বিরল “মাংস খাওয়া ব্যাকটেরিয়া” এর কারণে এক রোগবিস্তারিত পড়ুন

  • ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু
  • কোন খাবার কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে
  • ধনিয়া পাতার উপকারি গুণ
  • ওজন কমাতে যা খাওয়া যেতে পারে
  • প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রসুন
  • ফুড সিস্টেম ড্যাশবোর্ড নীতিমালা প্রণয়ন ও গবেষণা কার্যক্রমকে সহজ করবে : খাদ্য সচিব
  • আমলকি কখনো স্বাস্থ্যের জন্য ‘বিপজ্জনক’ হয়ে ওঠে
  • বিশ্বের শক্তিশালী এমআরআই মেশিনে মস্তিষ্কের প্রথম চিত্র প্রকাশ
  • H5N1 ভাইরাস ছড়াচ্ছে, কোভিডের চাইতে 100 গুণ বেশি বিপজ্জনক
  • কত দিন পর পর টুথব্রাশ বদলাবেন?
  • ত্বকের দাগ দূর করার ঘরোয়া উপায়
  • তরমুজ খেলে কি সত্যিই ওজন কমে?