সোমবার, নভেম্বর ২৫, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

“একজন ভালো নেতা হওয়ার জন্য পরিবারের গুরুত্ব বোঝা উচিত ছিলো”

খুব কম সময়ের জন্য ইংল্যান্ড দলকে নেতৃত্ব দিয়েছিলাম। এবং সম্ভবত এটাও ঠিক যে, আমার ক্রিকেট-মস্তিষ্ক ভালো হলেও আমি খেলোয়াড়দের ভালোভাবে বুঝতে পারতাম না।

২০০৮ সালে যখন মাইকেল ভনের কাছ থেকে দায়িত্বগ্রহন করলাম, তখনও আমার ক্যারিয়ারে খারাপ সময় আসে নি। যা-ই স্পর্শ করছিলাম, সোনা হয়ে যাচ্ছিলো। এর ফলে ব্যর্থতার সাথে যে চাপটা আসে, সেটা আমি বুঝতে পারি নি। দিতে পারি নি ভালো কোনো উপদেশ এবং দিকনির্দেশনা। আর ফর্মের বাইরে থেকে অন্যদের মত সহনশীল হতে পারি নি, যা আসলেই আমার হওয়া দরকার ছিলো।

একজন ভালো নেতা হওয়ার জন্য আমার আরো জানা দরকার ছিলো পরিবারের গুরুত্ব বোঝা, আর তাঁদের কতটা মিস করি আমি। সন্তান থাকা এক দারুণ একটা ব্যাপার, কেননা আপনি কত রান করে ফিরলেন এতে তাদের কিছু যায় আসে না।

এটা এমন একটা বিষয় যা আপনি একা থাকলেও বুঝতে পারবেন। কিন্তু যখন আমার নিজের একটা পরিবার ছিলো, আমার মনে হয়েছে আমি তাঁদের ঠিক মত বুঝতে পারি নি। আর আমি এও বুঝতে ব্যর্থ ছিলাম যে পরিবারই জীবনের অন্য একটি দর্শন দিতে পারে। স্টিভ হার্মিসনের “ঘরের প্রতি টান” আমার মাথায় আসতো না। আর আমার মনে হতো, সমস্যা কি তাঁর?! তুমি ইংল্যান্ডের হয়ে খেলছো, তুমি যা করছো সবই ইংল্যান্ডের জন্য। এটাই তোমার আসল টান, যেখানে হাজারো মানুষ ইংল্যান্ডের হয়ে খেলতে পাগল হয়ে যায়।

এর দুই বছর পর টি২০ বিশ্বকাপের মাঝপথেই ঘরে যখন ফিরি, তখন ডাইলানের আমাদের সংসারে এসেছে। আর তখন আমাকে আবার ফিরে যাওয়া লাগতো। তবে ফিরে যাওয়া নিয়ে আমি মাথা ঘামাচ্ছিলাম না। বরং আমার স্ত্রী জেস আমাকে বললো, “তুমি ক্যারিবিয়ানে ছিলে, তোমার সেখানেই যাওয়া উচিত।”

সে ভুল বলে নি। কিন্তু জেস আর ডাইলান আমার সাথে সেখানে গেলে ব্যাপারটা আরো সহজ হতো। আসলে একটা সফর অনেকটা ছুটিতে যাওয়ার মত হতে পারে যদি কাউজে ছাড়াই আপনি ছুটিতে যেতে চান। আর যদিও ক্রিকেটাররা ক্রিকেট খেলতেই ভালোবাসে, তাই ভালোবাসার মানুষ সাথে থাকা না থাকা খুব একটা গুরুত্ব বহন করে না।

যখন আমার উপর দায়িত্ব অর্পন করা হয়, তখন আমার বয়স ২৮। এর আগে অধিনায়কত্বের কোনো অভিজ্ঞতা না থাকায় বেশ অবাকও হয়েছিলাম। কিন্তু সেসময় এমন কেউ ছিলো না যে ক্রিকেটের সব ফরম্যাটেই খেলতো। তো আমার বেলায় কী হলো?

আসলে আমার শুরুটা মন্দ হয় নি। আমার প্রথম খেলাটি ছিলো ওভালে দক্ষিণ আফ্রিকার সাথে টেস্ট ম্যাচ, যে ম্যাড়ম্যাড়ে ম্যাচে আমরা বেশ ভালোভাবেই জিতেছিলাম। সেঞ্চুরি করেছিলাম একটা, সাথে হয়েছিলাম ম্যাচ আর সিরিজ সেরা। এরপর ওয়ানডে জিতে নিলাম ৪-০তে। দল হিসেবেও সব ঠিকঠাক চলছিলো।

একটা বিষয় নিয়ে মানুষজন প্রায়ই মন্তব্য করতো যে, আমি নাকি অন্যের সাথে মাঠে ধাক্কাধাক্কি করতাম। মানুষ হিসেবে আমি কেয়ারিং, এবং পরিস্থিতির সাথে আবেগটাকে অনুভব করতে পারতাম। আর নেতা হিসেবে আপনার চাই আরেকটু বেশি মনোযোগ আর কদর প্রকাশ করা।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

নারী ফুটবল দলের বেতন বকেয়া, দ্রুত সমাধানের আশ্বাস

টানা দ্বিতীয়বার সাফ নারী চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা জিতে ঢাকায় এসে পৌঁছেছেবিস্তারিত পড়ুন

প্রোটিয়াদের রানের পাহাড়, টাইগাররা নামতেই বদলে গেল পিচের ধরন!

চট্টগ্রাম টেস্টে প্রথম ৫ সেশনেরও বেশি সময় ব্যাটিং করেছে দক্ষিণবিস্তারিত পড়ুন

নেপালকে হারিয়ে সাফ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুর দশরথ স্টেডিয়ামে স্বাগতিকদের ২-১ গোলে হারিয়ে সাফবিস্তারিত পড়ুন

  • ভারতের বিপক্ষে ১৩৩ রানের বিশাল পরাজয় বাংলাদেশের
  • আলোক স্বল্পতায় তৃতীয় দিনের খেলা শেষ, বাংলাদেশের প্রয়োজন আরও ৩৫৭
  • খেলার মাঝেই সন্তানের সুসংবাদ, উইকেট পেয়ে উদযাপন শাহিন আফ্রিদির
  • বন্যার্তদের সহায়তায় এবি পার্টির কেন্দ্রীয় সমন্বয় সেল গঠন
  • নির্বাচিত পার্লামেন্টের মাধ্যমে রাষ্ট্র সংস্কার করতে হবে: মির্জা ফখরুল
  • আদালত প্রাঙ্গণে সাবেক বিচারপতি মানিককে ডিম-জুতা নিক্ষেপ
  • রাওয়ালপিন্ডি টেস্ট: ৯৪ রানে এগিয়ে থেকে চতুর্থ দিন শেষ করল বাংলাদেশ
  • পুলিশের লুট হওয়া ১২৩৪টি অস্ত্র উদ্ধার
  • হাসপাতাল থেকে বাসায় পৌঁছলেন খালেদা জিয়া
  • বিএনপির শামা ওবায়েদ ও কৃষক দলের বাবুলের পদ স্থগিত
  • ইসির নিবন্ধন পেল এবি পার্টি, প্রতীক ঈগল
  • থানায় জিডি-মামলা নিতে দেরি করা যাবে না: পরিপত্র জারি