এক ছবিতে একই পরিবারের পাঁচশো সদস্য
চীনের একটি পরিবারের পাঁচশোরো বেশি সদস্য একত্রিত হয়েছিল পারিবারিক একটি ছবি তোলার উদ্দেশ্যে।
পূর্বাঞ্চলের ঝেজিয়াং প্রদেশের শিশে গ্রামের রেন পরিবারের সদস্যরা চীনা নববর্ষ উপলক্ষে গত সপ্তাহে এক পারিবারিক পুনর্মিলনীতে জড়ো হয় এবং একই ফ্রেমে ধরা হয় সবাইকে।
কয়েক পুরুষ ধরে চীনের পূর্বাঞ্চলে ঝিজিয়াং প্রদেশের শিশে গ্রামে বসবাস করছে ‘রেন’ পরিবার।
গত সপ্তাহে চীনা নববর্ষ উপলক্ষে তারা একটি পারিবারিক পুনর্মিলনীর আয়োজন করে। সেখানেই একত্রিত হয় পরিবারটির পাঁচশোরো বেশি সদস্য। পরিবারের সবাইকে একই ফ্রেমে বাঁধতেই তাদের ওই উদ্যোগ।
পরিবারের সেই ছবিটি তোলেন ঝ্যাং লিয়ানজং নামের একজন আলোকচিত্রী। একটি ড্রোন ব্যবহার ক রে ছবিটি তুলতে হয়েছে তাঁকে।
ঝ্যাং লিয়ানজং বিবিসিকে জানান, ৮৫১ বছর আগেও রেন পরিবারের পূর্বপুরুষদের খুঁজে পাওয়া যাবে। তবে আট দশক ধরে পরিবারটির ফ্যামিলি ট্রি বা বংশপরম্পরা সংরক্ষণ করা হচ্ছে না।
কিন্তু সম্প্রতি এই বিষয়টি নিয়ে সচেতন হন পরিবারটির বয়স্ক সদস্যরা।
বংশপরম্পরাটি হালনাগাদ করার জন্য পরিবারটির বর্তমান সদস্যদের মধ্য থেকে কমপক্ষে দুই হাজারজনকে একত্র করার চেষ্টা করেন তাঁরা।
পরিবারের বয়স্কদের ডাকে সাড়া দিয়ে শেষ পর্যন্ত বেইজিং, সাংহাই, জিনজিয়ান ও তাইওয়ান থেকে ছুটে আসেন পাঁচশোর বেশি সদস্য। তাঁদের দিয়েই হালনাগাদের কাজটি সফলভাবেই করা হয়- জানাচ্ছেন বিবিসির সাংবাদিক ইয়াশান ঝাও।
গ্রামপ্রধান ও রেন পরিবারের সদস্য রেন তুয়ানজাই চীনের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম শিনহুয়াকে বলেন, “একত্রিত হবার প্রধান একটা কারণ হলো আমাদের উত্তরসূরিরা শেষ পর্যন্ত কী করছে, কোথায় বসবাস করছে, তা আমাদের পূর্বপুরুষদের জানানো”।
আর একত্রিত হবার আরেকটি কারণ হলো “উত্তরসূরিদের তাঁদের শিকড় সম্পর্কে জানানো, যাতে তারা যেখানেই যায়, এটা যেন মনে থাকে তারা কোথা থেকে এসেছে”।ন:
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
সমুদ্র পাড়ে দুর্গারূপে নওশাবা
শুধু ঈদ কিংবা পূজা নয়, বিশেষ ধর্মীয় দিন উপলক্ষে ফটোশুটেবিস্তারিত পড়ুন
শুল্কমুক্ত গাড়ি খালাস করেছেন সাকিব-ফেরদৌস, পারেননি সুমনসহ অনেকে
আওয়ামী লীগ সরকারের মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যদের জন্য আমদানি করাবিস্তারিত পড়ুন
আলোচিত নায়িকা পরীমনির পরিবার সম্পর্কে এই তথ্যগুলো জানতেন?
গভীর রাতে সাভারের বোট ক্লাবে গিয়ে যৌন হেনস্তা ও মারধরেরবিস্তারিত পড়ুন