শনিবার, আগস্ট ২৩, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

এবার কাতারের পাশে বিশ্বনেতারা,উল্টো চাপে সৌদি

সন্ত্রাসবাদ সমর্থন ও আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা নষ্টের অভিযোগে কাতারের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্কচ্ছেদ করেছে সৌদি আরবসহ কয়েকটি মুসলিম দেশ। প্রকাশ করা হয়েছে কাতার সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের নাম সম্বলিত ‘সন্ত্রাসীদের তালিকা’। এ ইস্যুতে উপসাগরীয় অঞ্চলের রাজনীতিতে উত্তেজনা বিরাজ করছে।

এমন পরিস্থিতিতে দেশটির বিরুদ্ধে আরোপিত কূটনৈতিক ও ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা শিথিল করার পক্ষে বিশ্বনেতারা।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প চলমান সংকট নিরসনে প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে নিয়ে হোয়াইট হাউজে বৈঠক আয়োজনের প্রস্তাব দিয়েছেন। যদিও এর আগে তিনি দাবি করেন, সৌদি জোটের এমন সিদ্ধান্তের পেছনে তার ভূমিকা আছে। কাতার সন্ত্রাসবাদীদের অর্থায়ন করছে বলেও বিশ্বাস করেন তিনি।

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী রেক্স টিলারসন নিষেধাজ্ঞা শিথিলের দাবি তুলেছেন। তার মতে, এ নিষেধাজ্ঞা দেশটিতে মানবিক সংকট তৈরি করবে। বিশেষত নিত্যদিনের খাদ্য পণ্যের জন্য প্রতিবেশী দেশগুলোর ওপর নির্ভর করতে হয় দোহাকে। এমন পরিস্থিতি দেশটিকে তীব্র খাদ্য সংকটের মুখে ফেলবে।

জার্মানির চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মারকেল জানান, উপসাগরীয় দেশগুলোতে চলমান উত্তেজনা ও সংকটময় পরিস্থিতির বিষয়ে তিনি উদ্বিগ্ন। বিরোধ নিরসনে ইরান ও তুরস্কসহ সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের সব দেশকে একযোগে উদ্যোগ নেয়ার আহ্বান জানান তিনি।

শুক্রবার মেক্সিকো সফরকালে তিনি বলেন, ‘চলমান কূটনৈতিক সংকটের কারণে গালফ কোঅপারেশন কাউন্সিলের (জিসিসি) ঐক্য বিনষ্ট হবে। তার আগে এ সংস্থাটিই যৌথ উদ্যোগের মাধ্যমে বিরোধ নিরসন করতে পারে।’

এদিকে অবরোধ প্রত্যাহারের দাবি তুলেছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোগান। তার মতে, সবাই মিলে কাতারকে একঘরে করলে আঞ্চলিক সমস্যার সমাধান হবে না বরং সংকট বাড়বে।

এছাড়া কাতারের পাশে রয়েছে ইরান-পাকিস্তানের মতো পরমাণু শক্তিধর দেশও। আর এতে চাপে পড়েছে মার্কিন-ইসরাইল সমর্থিত সৌদি জোট।
প্রসঙ্গত, গত সোমবার সৌদি প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রথম দোহার সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করার ঘোষণা আসে। এরপর এ তালিকায় যুক্ত হয় মিসর, বাহরাইন, সংযুক্ত আরব আমিরাত, লিবিয়া, ইয়েমেন, জর্ডান এবং মালদ্বীপ। দেশটির বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবাদ সমর্থন ও আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা নষ্টের অভিযোগ তোলা হয়। কাতারের ওপর অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞার হুমকি দিয়ে রেখেছে সংযুক্ত আরব আমিরাত।

‘ভ্রাতৃপ্রতিম’ আটটি দেশের এ উদ্যোগকে ‘অযৌক্তিক’ ও ‘আঞ্চলিক শান্তি বিনষ্টকারী’ সিদ্ধান্ত বলছে কাতার সরকার। সংকট নিরসনে আলোচনায় বসার জন্য দোহা প্রস্তুত আছে বলেও দেশটির সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। দেশটির মতে, চলমান পরিস্থিতিতে গালফ কোঅপারেশন কাউন্সিলের (জিসিসি) ভবিষ্যত হুমকিতে পড়বে।

দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ বিন আবদুল রহমান আল থানি বলেন, ‘আমরা আলোচনায় প্রস্তুত হলেও ছাড় দিতে রাজি নই। আমাদের পররাষ্ট্রনীতিতে কোনো পরিবর্তন আসবে না। সার্বভৌম দেশ হিসেবে নিজেদের মত করে পররাষ্ট্র নীতি নির্ধারণে আমাদের স্বাধীনতা আছে।’
সৌদি আরব ও অন্য দেশগুলোর দেয়া এ তালিকা প্রত্যাখান করেছেন তিনি
উৎসঃ rtnn

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

তেহরানে বাংলাদেশ দূতাবাসের সবাইকে দ্রুত সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত

ইরান-ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত ক্রমেই উদ্বেগজনক রূপ নিচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতেবিস্তারিত পড়ুন

সংঘাতের মাঝেও তেহরানের বায়ুমান ঢাকার চেয়ে ভালো

সোমবার রাত থেকেই দফায় দফায় কয়েক পশলা বৃষ্টি হয়েছে ঢাকায়।বিস্তারিত পড়ুন

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

গল আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে দুই ম্যাচ টেস্ট সিরিজের প্রথমটিতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষেবিস্তারিত পড়ুন

  • নেতানিয়াহু: তেহরানের আকাশ দখলে, জয়ের পথে ইসরায়েল
  • অবিলম্বে তেহরান খালি করার আহ্বান ট্রাম্পের
  • ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কিকে স্বৈরাচারী শাসক বললেন ট্রাম্প
  • ধর্ষণের অভিযোগের তদন্ত চলায় এমবাপ্পেকে বিজ্ঞাপন থেকে সরাল রিয়াল
  • মিয়ানমারে বন্যায় মৃতের সংখ্যা দ্বিগুণ বেড়ে ২২৬
  • ইসরাইলি হামলায় আরও ৩৮ ফিলিস্তিনি নিহত
  • বিক্ষোভকারীদের অধিকার সমুন্নত রাখতে সরকারের প্রতি আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের
  • একদিনে গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহত ৫৭ ফিলিস্তিনি 
  • কানে ব্যান্ডেজ নিয়ে সম্মেলনে ট্রাম্প
  • ওমানে বন্দুকধারীর হামলায় মসজিদের কাছে   ৪জন নিহত
  • ট্রাম্পকে গুলি করা ব্যক্তি দলের নিবন্ধিত ভোটার
  • প্রেসিডেন্ট মাসুদকে সতর্কতা ইরানিদের