সোমবার, নভেম্বর ২৫, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

এবার ছয় মুসলিম দেশের নাগরিকদের ওপর নিষেধাজ্ঞা

সাতটি নয় এখন মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ ছয়টি দেশের নাগরিকদের ওপর যুক্তরাষ্ট্র ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা থাকছে। এ ছাড়া ১২০ দিনের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের সব ধরনের শরণার্থী কর্মসূচি বন্ধ থাকবে। এখন থেকে এক লাখ দশ হাজার নয় পঞ্চাশ হাজারের বেশি শরণার্থী যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে গ্রহণ করা হবে না।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নতুন নির্বাহী আদেশে এমন নির্দেশনা জারি করেছেন। স্থানীয় সময় সোমবার এ সব বিষয় সংযুক্ত নতুন নির্বাহী আদেশ জারি করেন তিনি।

মার্কিন গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী নতুন নির্বাহী আদেশে ইরাকের নাগরিকদের ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকছে না। অন্য যে ছয়টি দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা থাকছে সেগুলো হলো: সিরিয়া, ইরান, ইয়েমেন, লিবিয়া, সোমালিয়া ও সুদান। এর আগে ২৭ জানুয়ারি নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে ইরাকসহ ওই সাত দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্র ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিলেন ট্রাম্প।

নতুন নির্দেশনায় তালিকাভুক্ত দেশের যে সমস্ত অভিবাসীদের গ্রিন কার্ড রয়েছে, যারা কূটনৈতিক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন, যাদের আগে রাজনৈতিক আশ্রয় বা শরণার্থী হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে তাদের প্রতি এ নিষেধাজ্ঞা শিথিল থাকছে।

হোয়াইট হাউস থেকে নতুন নির্দেশনার তথ্য কংগ্রেস সদস্যদের দেওয়া হয়েছে। আইন প্রণেতাদের কাছে দেওয়া তথ্যে বলা হয়েছে, শরণার্থী হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করেছে এমন লোকজনের মধ্যে তিন শ জনের ব্যাপারে এফবিআই জঙ্গিবাদ বিষয়ে তদন্ত করছে। বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের সবচেয়ে উদার অভিবাসনের দেশ। এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে জঙ্গিরা যুক্তরাষ্ট্রে বারবার মাথা ছাড়া দেওয়ার চেষ্টা করছে।

নতুন নির্বাহী আদেশ ১৬ মার্চ থেকে কার্যকর করা হবে। নতুন নির্বাহী আদেশের সংবাদ পাওয়ার পর নাগরিক অধিকার আন্দোলনের সংগঠনগুলোর পক্ষ থেকে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানানো হয়েছে।

আমেরিকান ইমিগ্রেশন ল’ ইয়ারস অ্যাসোসিয়েশনের পরিচালক গ্রেগরি চেন বলেছেন, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প আগেই বলেছেন তিনি মুসলমানদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ নিষিদ্ধ করবেন। এ নতুন নির্বাহী আদেশে ইরাককে বাদ দেওয়া হলেও এ আদেশের ফলে তাঁর পূর্বের নেওয়া সিদ্ধান্তের প্রতিফলন ঘটেছে।

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পরপর মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ সাত দেশের মুসলমানদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দিয়ে নির্বাহী আদেশ জারি করেন। সর্বশেষ সানফ্রানসিসকোর ফেডারেল আদালত সর্বসম্মতিক্রমে ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশের স্থগিত করে রায় দেন।

নিম্ন আদালতে নির্বাহী আদেশের কার্যকারিতা সাময়িক স্থগিত করা হলে ট্রাম্প প্রশাসনের পক্ষ থেকে উচ্চ আদালতে আপিল করা হয়। সানফ্রানসিসকোর ফেডারেল সার্কিট আদালতের তিনজন বিচারক নিম্ন আদালতের রায় বহাল রেখেছিলেন। তখনই জানানো হয়েছিল ট্রাম্প নতুন করে নির্বাহী আদেশ জারি করবেন।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ধর্ষণের অভিযোগের তদন্ত চলায় এমবাপ্পেকে বিজ্ঞাপন থেকে সরাল রিয়াল

আর্থিক দ্বন্দ্বের মধ্যে পিএসজি ছেড়ে রিয়াল মাদ্রিদে আসার পর একেরবিস্তারিত পড়ুন

মিয়ানমারে বন্যায় মৃতের সংখ্যা দ্বিগুণ বেড়ে ২২৬

ঘূর্ণিঝড় ইয়াগির প্রভাবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ মিয়ানমারে ভারি বৃষ্টিপাতের কারণেবিস্তারিত পড়ুন

ইসরাইলি হামলায় আরও ৩৮ ফিলিস্তিনি নিহত

গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরাইলি বাহিনীর তান্ডবে প্রাণ গেছে আরও ৩৮বিস্তারিত পড়ুন

  • বিক্ষোভকারীদের অধিকার সমুন্নত রাখতে সরকারের প্রতি আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের
  • একদিনে গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহত ৫৭ ফিলিস্তিনি 
  • কানে ব্যান্ডেজ নিয়ে সম্মেলনে ট্রাম্প
  • ওমানে বন্দুকধারীর হামলায় মসজিদের কাছে   ৪জন নিহত
  • ট্রাম্পকে গুলি করা ব্যক্তি দলের নিবন্ধিত ভোটার
  • প্রেসিডেন্ট মাসুদকে সতর্কতা ইরানিদের 
  • ভারতের সঙ্গে চুক্তিতে দেশের মানুষের আস্থা প্রয়োজন
  • ভারত আমাদের রাজনৈতিক বন্ধু, চীন উন্নয়নের : কাদের
  • ইসরায়েলে মুহুর্মুহু রকেট হামলা ইসলামিক জিহাদের
  • প্রথম বিতর্কের পর ট্রাম্পের দিকে ঝুঁকছেন দোদুল্যমান ভোটাররা!
  • রেবন্ত রেড্ডি এবং চন্দ্রবাবু নাইডু বৈঠক নিয়ে নানা জল্পনা
  • স্টারমারের দুঃখ প্রকাশের পরও বাংলাদেশি কমিউনিটিতে ক্ষোভ