বৃহস্পতিবার, নভেম্বর ২৮, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

এবার তাহলে কি নতুন দায়িত্বে ইমরুল কায়েস?

‘টিম ম্যানেজমেন্ট যখন চিন্তা করে এমন ব্যাটসম্যানকে খেলালে যার কাছ থেকে বোলিং সাপোর্ট পাওয়া যাবে, তখন কম্বিনেশনের কারণে আমি বাইরে থাকি। ’– কথাগুলো বললেন বাংলাদেশের অন্যতম ওপেনার ইমরুল কায়েস। যেন বোলার না হওয়ায় আক্ষেপই ঝরে পড়ে তার কণ্ঠে।

আর তখন নিছক মজা করেই তাকে প্রশ্ন করা হয়, ‘তবে কি এবার বোলিংটাও শুরু করে দিবেন?’ তখন ইমরুলের জবাবটাও হয় যেমন হওয়া দরকার, ‘তা নয়, আমি বোলিংয়ের চেয়ে উইকেটকিপিংই বেশি উপভোগ করি। ’ বলেই হেসে ওঠেন বাংলাদেশের ওপেনিং ব্যাটসম্যান।

মজা করে বললেও, ইমরুলের জন্য একটা কঠিন বাস্তবতা। বাংলাদেশ জাতীয় দলে তার অভিষেক ২০০৮ সালে। এরপর কেটে গেছে প্রায় ৯ বছর। এখনও আছেন জাতীয় দলের সঙ্গে। তবে ওয়ানডের প্রথম একাদশে আর নিয়মিত নন এই ওপেনার। টেস্টে নিয়মিত। এক্সট্রা অর্ডিনারি পারফরম্যান্স, কারো ইনজুরি, কন্ডিশন কিংবা পরিস্থিতি বিবেচনা করে একাদশে সুযোগ পান। কখনও কাটাতে হয় ড্রেসিং রুমে বসেই। মাঝে মাঝে দল থেকেও বাদ পড়েন।

কেন বার বার বাদ পড়ছেন দল থেকে? দলে সুযোগ হলেও কেন একাদশে নিয়মিত নন? নিজের ব্যাটিংয়ে কি কোন ঘাটতি রয়েছে? এবার তাহলে কি নতুন দায়িত্বে ইমরুল কায়েস? এসব প্রশ্ন তো ইমরুলের মাথাতেও ঘুরো খুব, ‘প্রত্যেক ব্যাটসম্যানেরই দুর্বল ও শক্তিশালী জায়গা থাকে। কোনো ব্যাটসম্যানই একটা জায়গাতে শতভাগ শক্তিশালী নয়। সবারই দুর্বল জায়গা থাকে। আমিও চেষ্টা করি যে জায়গায়টায় দুর্বলতা আছে সে জায়গায় কাজ করার। ’

অথচ পারফরম্যান্সের বিচারে কখনোই তাকে ছেঁটে ফেলতে পারেনি টিম ম্যানেজমেন্ট। নিয়মিত না খেলতে পারায় স্বাভাবিকভাবেই প্রভাব পড়ে তার পারফরম্যান্সে। দলের সেরা পারফরমারদের একজন ছিলেন সবসময়ই। একাদশে জায়গাটা নিশ্চিত হলে খেলতে পারতেন আরও আত্মবিশ্বাস নিয়ে। তবে যখনই সুযোগ পান নিজেকে প্রমাণ করার চেষ্টা করেন তিনি। আর এটাকে চ্যালেঞ্জ হিসেবেই নিয়েছেন ইমরুল, ‘শুধু আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে না। আপনি হঠাৎ করে যদি একটা ম্যাচ খেলেন তখন কাজটা কঠিন হয়ে যায়। তবে পেশাদার ক্রিকেটার হিসেবে এটার সঙ্গে মানিয়ে নেয়া ভালো। মানসিকভাবে আমার মনে হয় এটার জন্য সবাই তৈরি থাকে, ভালো একটা সুযোগ পাবে এবং কাজে লাগাবে। আমার মনে হয় এ জিনিসগুলো ইতিবাচকভাবে চিন্তা করাই ভালো। একটা সুযোগ আসলে সেটাকে সঠিকভাবে ব্যবহার করা। ’

পাশাপাশি ইমরুল মেনে নিয়েছেন বাস্তবতাকেও। বাংলাদেশে জাতীয় দলের ওপেনিং পজিশনে কম্পিটিশন তো খুব কাছ থেকে দেখেন। সে ভাবনা থেকেই বললেন, ‘জাতীয় দলে ওপেনিংয়ের জায়গাটি অনেক চ্যালেঞ্জিং। একটু খারাপ খেললেই ওখান থেকে বাদ পড়তে হয়। যেই সুযোগ পায় সে চেষ্টা করে জায়গাটি ধরে রাখার জন্য। আমিও আট বছর ধরে এ চেষ্টাই করছি। কিছু ম্যাচ ভালো খেলি, কিছু খারাপ করি, আবারও কাম ব্যাক করি। এগুলোর মধ্য দিয়েই চলছে। তারপরও চেষ্টা করছি আরও ভালো করার।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

নারী ফুটবল দলের বেতন বকেয়া, দ্রুত সমাধানের আশ্বাস

টানা দ্বিতীয়বার সাফ নারী চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা জিতে ঢাকায় এসে পৌঁছেছেবিস্তারিত পড়ুন

প্রোটিয়াদের রানের পাহাড়, টাইগাররা নামতেই বদলে গেল পিচের ধরন!

চট্টগ্রাম টেস্টে প্রথম ৫ সেশনেরও বেশি সময় ব্যাটিং করেছে দক্ষিণবিস্তারিত পড়ুন

নেপালকে হারিয়ে সাফ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুর দশরথ স্টেডিয়ামে স্বাগতিকদের ২-১ গোলে হারিয়ে সাফবিস্তারিত পড়ুন

  • ভারতের বিপক্ষে ১৩৩ রানের বিশাল পরাজয় বাংলাদেশের
  • আলোক স্বল্পতায় তৃতীয় দিনের খেলা শেষ, বাংলাদেশের প্রয়োজন আরও ৩৫৭
  • খেলার মাঝেই সন্তানের সুসংবাদ, উইকেট পেয়ে উদযাপন শাহিন আফ্রিদির
  • বন্যার্তদের সহায়তায় এবি পার্টির কেন্দ্রীয় সমন্বয় সেল গঠন
  • নির্বাচিত পার্লামেন্টের মাধ্যমে রাষ্ট্র সংস্কার করতে হবে: মির্জা ফখরুল
  • আদালত প্রাঙ্গণে সাবেক বিচারপতি মানিককে ডিম-জুতা নিক্ষেপ
  • রাওয়ালপিন্ডি টেস্ট: ৯৪ রানে এগিয়ে থেকে চতুর্থ দিন শেষ করল বাংলাদেশ
  • পুলিশের লুট হওয়া ১২৩৪টি অস্ত্র উদ্ধার
  • হাসপাতাল থেকে বাসায় পৌঁছলেন খালেদা জিয়া
  • বিএনপির শামা ওবায়েদ ও কৃষক দলের বাবুলের পদ স্থগিত
  • ইসির নিবন্ধন পেল এবি পার্টি, প্রতীক ঈগল
  • থানায় জিডি-মামলা নিতে দেরি করা যাবে না: পরিপত্র জারি