রবিবার, নভেম্বর ২৪, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

এল নিনোর কারণে বিশ্বে খাদ্য সংকট হচ্ছে : জাতিসংঘ

তীব্র খরা ও বন্যার কারণে আফ্রিকার দক্ষিণাঞ্চল, এশিয়া ও লাতিন আমেরিকার প্রায় ১০ কোটি মানুষ খাদ্য ও পানি সংকটে পড়েছে। আবহাওয়ার ঘটনা এল নিনোর কারণে এমন হচ্ছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থা, আন্তর্জাতিক ত্রাণ সংস্থা ও বিভিন্ন দেশের সরকার। একই সঙ্গে জিকা ভাইরাসসহ বিভিন্ন সংক্রামক ব্যাধি ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে।

বিষুবরেখা বরাবর প্রধানত প্রশান্ত সাগরের পূর্বে যে গরম পড়ে, সেটাই এল নিনো। তবে আরো বিস্তৃত করে বললে, এই উষ্ণ পানিই অর্ধেক পৃথিবীতে গভীর প্রভাব ফেলে—ক্যালিফোর্নিয়ায় ভারি বৃষ্টিপাত, অস্ট্রেলিয়ায় আগুন ও প্রশান্ত মহাসাগরের পশ্চিমাঞ্চলে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ইত্যাদি।

জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির বরাত দিয়ে ব্রিটিশ পত্রিকা দ্য গার্ডিয়ান জানিয়েছে, জিম্বাবুয়ে, মোজাম্বিক, দক্ষিণ আফ্রিকা, জাম্বিয়া, মালাওয়ি ও সোয়াজিল্যান্ডের গ্রামে বসবাসরত প্রায় চার কোটি ও শহরাঞ্চলের প্রায় ৯০ লাখ মানুষের আগামী বছর খাদ্য সহায়তা দরকার হবে।

এ ছাড়া জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক সমন্বয় কার্যালয় থেকে জানানো হয়েছে, ইথিওপিয়ায় এক কোটি মানুষ ও গুয়াতেমালা, হন্ডুরাসের ২৮ লাখ মানুষকে খাদ্য সহায়তা দিতে হবে।

২০১৫ সালের এল নিনো শুরুর পর থেকে এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় এরই মধ্যে তাপপ্রবাহ, পানি ঘাটতি ও দাবানলে শিকার হয়েছে। একই সঙ্গে চলতি বছর ফসল উৎপাদনের ওপর বিরূপ প্রভাব পড়বে।

জাতিসংঘের শিশুবিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফের আফ্রিকার দক্ষিণাঞ্চলের পরিচালক লিলা ঘারাগোজলু-পাক্কালা বলেন, ‘আফ্রিকার পূর্ব ও দক্ষিণ অঞ্চলে প্রায় ১০ লাখ শিশুর পুষ্টিহীন, তাদের চিকিৎসার প্রয়োজন। ৫০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী এল নিনোর কারণে অনিয়মিত বৃষ্টিপাত ও খরায় বিপন্ন শিশুদের জীবন হুমকির মুখে ফেলেছে।’

জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষ্টি সংস্থা (এফএও) ও ফেমিন আরলি ওয়ার্নিং সিস্টেমস নেটওয়ার্ক যৌথ বিবৃতিতে বলছে, ‘২০১৬ সালে আফ্রিকার দক্ষিণাঞ্চলে ফসল উৎপাদন ও খাদ্য নিরাপত্তার ক্ষেত্রে এল নিনো বিপর্যকর প্রভাব ফেলবে।’

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসাবে, এল নিনোর কারণে পেরু, ইকুয়েডর, প্যারাগুয়ে ও ব্রাজিলের দক্ষিণে ভারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে, যার ফলে জিকা ভাইরাসের বিস্তারও বাড়তে পারে। সংস্থাটি বলছে, ‘স্থির পানিতে এডিস এজিপ্টি মশা বংশবিস্তার করে। আমরা হয়তো আরো মশার দেখা পাব, অনুকূল পরিবেশ পেয়ে জিকা ভাইরাসের বিস্তার হতে পারে।’

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ধর্ষণের অভিযোগের তদন্ত চলায় এমবাপ্পেকে বিজ্ঞাপন থেকে সরাল রিয়াল

আর্থিক দ্বন্দ্বের মধ্যে পিএসজি ছেড়ে রিয়াল মাদ্রিদে আসার পর একেরবিস্তারিত পড়ুন

মিয়ানমারে বন্যায় মৃতের সংখ্যা দ্বিগুণ বেড়ে ২২৬

ঘূর্ণিঝড় ইয়াগির প্রভাবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ মিয়ানমারে ভারি বৃষ্টিপাতের কারণেবিস্তারিত পড়ুন

ইসরাইলি হামলায় আরও ৩৮ ফিলিস্তিনি নিহত

গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরাইলি বাহিনীর তান্ডবে প্রাণ গেছে আরও ৩৮বিস্তারিত পড়ুন

  • বিক্ষোভকারীদের অধিকার সমুন্নত রাখতে সরকারের প্রতি আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের
  • একদিনে গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহত ৫৭ ফিলিস্তিনি 
  • কানে ব্যান্ডেজ নিয়ে সম্মেলনে ট্রাম্প
  • ওমানে বন্দুকধারীর হামলায় মসজিদের কাছে   ৪জন নিহত
  • ট্রাম্পকে গুলি করা ব্যক্তি দলের নিবন্ধিত ভোটার
  • প্রেসিডেন্ট মাসুদকে সতর্কতা ইরানিদের 
  • ভারতের সঙ্গে চুক্তিতে দেশের মানুষের আস্থা প্রয়োজন
  • ভারত আমাদের রাজনৈতিক বন্ধু, চীন উন্নয়নের : কাদের
  • ইসরায়েলে মুহুর্মুহু রকেট হামলা ইসলামিক জিহাদের
  • প্রথম বিতর্কের পর ট্রাম্পের দিকে ঝুঁকছেন দোদুল্যমান ভোটাররা!
  • রেবন্ত রেড্ডি এবং চন্দ্রবাবু নাইডু বৈঠক নিয়ে নানা জল্পনা
  • স্টারমারের দুঃখ প্রকাশের পরও বাংলাদেশি কমিউনিটিতে ক্ষোভ