বৃহস্পতিবার, সেপ্টেম্বর ৪, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

এশিয়ায় ছড়িয়ে পড়ছে এইচএমপিভি ভাইরাসের সংক্রমণ, নেই ভ্যাকসিন

এশিয়ার বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে পড়ছে হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাস বা এইচএমপিভি। বিশেষ করে চীনের উত্তরাঞ্চলে এ ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী বেশি শনাক্ত হচ্ছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ।

স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা এশিয়ার কয়েকটি দেশে এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়া নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি।

মার্কিন লাং অ্যাসোসিয়েশনের মতে, শ্বাসযন্ত্রের তীব্র সংক্রমণকে হিউম্যান মেটাপনিউমোভাইরাস হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। ২০০১ সালে নেদারল্যান্ডসের গবেষকরা এর আবিষ্কার করেছিলেন।

ইচএমপিভি ভাইরাস সব বয়সী মানুষকে আক্রান্ত করার সক্ষমতা রাখলেও শিশুরা সবচেয়ে বেশি শিকারে পরিণত হচ্ছে।

সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া এক ভিডিওতে দেখা গেছে, চীনের হাসপাতালে করোনাভাইরাস সময়ের মতো ভিড়।

জানা গেছে, হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাসে আক্রান্ত হয়েই চিনের মানুষজন হাসপাতালে ছুটছেন। এই ভাইরাস সব বয়সী মানুষকে আক্রান্ত করার সক্ষমতা রাখলেও শিশুরা সবচেয়ে বেশি শিকারে পরিণত হচ্ছে।

এদিকে, ভাইরাসটির অস্তিত্বের কথা প্রায় দুই দশক আগে জানা গেলেও এখনও এর কোন প্রতিষেধক আবিস্কার হয়নি। ফলে, আপাতত প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা ও সচেতনতা বৃদ্ধি ছাড়া এই ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে বাঁচতে আর কোনো পথ খোলা নেই।

অন্যদিকে, জাপানের স্বাস্থ্য বিভাগ পরিস্থিতি মোকাবিলায় সক্রিয় রয়েছে। ইনফ্লুয়েঞ্জা প্রাদুর্ভাবের পর দেশটিতে হাজার হাজার রোগীর খবর পাওয়া গেছে।

স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের মতে, গত ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশটির প্রায় পাঁচ হাজার হাসপাতাল ও ক্লিনিকে ৯৪ হাজারের বেশি রোগী ফ্লু সংক্রমণে সেবা নিয়েছেন। চলতি মৌসুমে জাপানে মোট সংক্রমণের সংখ্যা ৭ লাখ ১৮ হাজারে পৌঁছেছে।

উপসর্গ

করোনাভাইরাসের সঙ্গে এইচএমপিভি ভাইরাসের অনেক ক্ষেত্রেই মিল রয়েছে। এটিও হাঁচি-কাশির মাধ্যমে সংক্রমিত ব্যক্তির থেকে অন্যদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে। রোগীর ব্যবহৃত জিনিসের সংস্পর্শে এলেও এই রোগের সংক্রমণ ঘটতে পারে।

জ্বর, সর্দি-কাশি ছাড়া গলা ব্যথা থেকে শারীরিক দুর্বলতাও দেখা দিতে পারে। ক্লিভল্যান্ড ক্লিনিকের মতে, এটি একটি উপরের শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ, তবে এটি কখনও কখনও নিউমোনিয়া, হাঁপানির মতো নিম্ন শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের আকার ধারণ করতে পারে। অথবা ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজের (সিওপিডি) স্থিতি আরও খারাপ করে তুলতে পারে।

এই সংক্রমণের কারণে অসুস্থতার তীব্রতা রোগীর ওপর নির্ভর করে। তবে স্বাভাবিকভাবে ইনকিউবেশন সময়কাল ৩ থেকে ৬ দিন হতে পারে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

দেশের কয়েকটি অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা, নদীবন্দরে সতর্কতা

দেশের সাতটি অঞ্চলের ওপর দিয়ে ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি ও বজ্রবৃষ্টিবিস্তারিত পড়ুন

শিবির সভাপতি: অন্তর্বর্তী সরকার জুলাই বিপ্লবকে ধারণ করতে পারেনি

ইসলামী ছাত্রশিবিরের সভাপতি জাহিদুল ইসলাম বলেছেন, “অন্তর্বর্তী সরকার পুরোপুরি ব্যর্থবিস্তারিত পড়ুন

মহাকাশে কতগুলো স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করা হয়েছে, শীর্ষে কোন দেশ?

এখন পর্যন্ত পৃথিবীর কক্ষপথে মোট ৩০ হাজারের বেশি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণবিস্তারিত পড়ুন

  • শাপলা তুলতে গিয়ে পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
  • কলম্বোর সঙ্গে অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদার করতে চায় ঢাকা
  • রিজভী: দলের কেউ অপরাধ করলে কঠোর ব্যবস্থা
  • শফিকুর রহমান: পরিপূর্ণ সংস্কার ও নির্বাচন আদায় করে ছাড়বো
  • যুদ্ধবিরতির ‘খুব কাছাকাছি’ হামাস-ইসরায়েল
  • টাঙ্গুয়ার হাওড়ে ঘুরতে গিয়ে গাঁজা সেবন, ৫ পর্যটকের কারাদণ্ড-অর্থদণ্ড
  • ঝিনাইদহে আদালত চত্বরে মামলার স্বাক্ষীকে মারধর
  • ২০২৪ সালে ‘ডামি নির্বাচন’ হয়েছে, আদালতে স্বীকার করলেন হাবিবুল আউয়াল
  • দেড় কোটি বাংলাদেশি প্রবাসীকে ভোটার করতে আইনি নোটিশ
  • দশম, একাদশ ও দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তে কমিটি
  • খামেনি: ইরান আমেরিকার মুখে এক কঠিন থাপ্পড় দিয়েছে
  • জুলাই স্মৃতি উদ্‌যাপনে কর্মসূচি ঘোষণা