শনিবার, জুলাই ১২, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

‘ওবামাকেয়ার’ বাঁচাতে সর্বাত্মক চেষ্টা চালাচ্ছেন ওবামা

যুক্তরাষ্ট্রে ‘ওবামাকেয়ার’ নামে যে স্বাস্থ্যনীতি রয়েছে সেটাকে বাঁচাতে সর্বাত্মক চেষ্টা চালাচ্ছেন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। ডোনাল্ড ট্রাম্প ক্ষমতায় এসে যাতে তাঁর আলোচিত স্বাস্থ্যনীতি বাতিল করতে না পারেন, সে জন্য শেষ চেষ্টায় নেমেছেন বিদায়ী মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা।

এ বিষয়ে করণীয় ঠিক করতে দলীয় আইনপ্রণেতাদের গতকাল বুধবার এক বৈঠক ডাকেন তিনি।

‘ওবামাকেয়ার’ নামে পরিচিতি পাওয়া স্বাস্থ্যনীতি বারাক ওবামা সরকারের অন্যতম প্রধান ‘অর্জন’। হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র জশ আর্নেস্ট বলেন, প্রেসিডেন্ট ওবামা সিনেট ও প্রতিনিধি পরিষদের ডেমোক্র্যাট সদস্যদের সঙ্গে কৌশল নিয়ে আলোচনা করবেন। ‘ওবামাকেয়ার’ ডোনাল্ড ট্রাম্প ক্ষমতায় এসেই বাতিল করে দিতে পারেন। ট্রাম্প নিজে ও তাঁর রানিং মেট হবু ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্স স্পষ্টভাবেই সে কথা বলেছেন।

হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র জশ আর্নেস্ট গতকাল বলেন, বিদায়ী প্রেসিডেন্ট ওবামা সিনেট ও প্রতিনিধি পরিষদের ডেমোক্র্যাটদের সঙ্গে মূলত ‘অ্যাফোর্ডেবল কেয়ার অ্যাক্ট’ নামের এ স্বাস্থ্যসেবা কর্মসূচি বাতিলে রিপাবলিকানদের উদ্যোগ ঠেকাতে কী করা যায়, তা নিয়ে আলোচনা করবেন। এর আগে গত মঙ্গলবার হবু ভাইস প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত মাইক পেন্স বলেন, ‘আমরা ওবামাকেয়ার বাতিল এবং এর বদলে অন্য কিছু আনার কথা ভাবছি। ’

যুক্তরাষ্ট্রের নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য স্বাস্থ্যসেবা সহজলভ্য করার লক্ষ্যে মার্কিন কংগ্রেসে ২০১০ সালে পাস হওয়া স্বাস্থ্যনীতি বারাক ওবামার অন্যতম প্রধান প্রশাসনিক অবদান। ধারণা করা হচ্ছে, কংগ্রেসের উভয় কক্ষেই রিপাবলিকানদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ট্রাম্প ক্ষমতায় বসার পর এই স্বাস্থ্যনীতি হুমকির মুখে পড়বে। উল্লেখ্য, ২০১০ সালে বিস্তর ঢাকঢোল পিটিয়ে আলোচিত সরকারি স্বাস্থ্যবিমা পরিকল্পনা গৃহীত হয়। ওবামাকেয়ারের প্রতি রিপাবলিকানদের বিরোধিতাও দৃশ্যত পরিষ্কার।

হাউস স্পিকার পল রায়ান স্বাস্থ্যনীতির বদলে ট্যাক্স ক্রেডিট সিস্টেম আনা যেতে পারে বলে প্রস্তাব দিয়েছেন। রিপাবলিকানদের কেউ কেউ এমনও পরামর্শ দিয়েছেন যে ওবামাকেয়ার এখনই বাতিল করা হোক এবং পরে এর জায়গায় অন্য কিছু আনা হোক; হতে পারে সেটা পরবর্তী নির্বাচনের পরে। কিন্তু হোয়াইট হাউস মনে করে, নির্বাচনী প্রচারাভিযানে ওবামাকেয়ার বাতিলে রিপাবলিকান মহল থেকে যে পরিমাণ ঢাকঢোল পেটানো হয়েছে, এরপর জুতসই কোনো বিকল্প না পেলে ক্ষিপ্ত হতে পারেন ভোটাররা।

যুক্তরাষ্ট্রের সাম্প্রতিক নির্বাচনে বড় ধরনের পরাজয়ের পর রিপাবলিকানদের সহায়তা ছাড়া কোনো সংস্কারকাজ থামানোর সুযোগ ডেমোক্র্যাটদের হাতে খুব কমই রয়েছে। ওই নির্বাচনে জয়ী হওয়ার পরপরই আলোচিত স্বাস্থ্যনীতির কিছু অংশ বহাল রাখার কথা ভাবনার কথা জানিয়েছিলেন ট্রাম্প।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

তেহরানে বাংলাদেশ দূতাবাসের সবাইকে দ্রুত সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত

ইরান-ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত ক্রমেই উদ্বেগজনক রূপ নিচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতেবিস্তারিত পড়ুন

সংঘাতের মাঝেও তেহরানের বায়ুমান ঢাকার চেয়ে ভালো

সোমবার রাত থেকেই দফায় দফায় কয়েক পশলা বৃষ্টি হয়েছে ঢাকায়।বিস্তারিত পড়ুন

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

গল আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে দুই ম্যাচ টেস্ট সিরিজের প্রথমটিতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষেবিস্তারিত পড়ুন

  • নেতানিয়াহু: তেহরানের আকাশ দখলে, জয়ের পথে ইসরায়েল
  • অবিলম্বে তেহরান খালি করার আহ্বান ট্রাম্পের
  • ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কিকে স্বৈরাচারী শাসক বললেন ট্রাম্প
  • ধর্ষণের অভিযোগের তদন্ত চলায় এমবাপ্পেকে বিজ্ঞাপন থেকে সরাল রিয়াল
  • মিয়ানমারে বন্যায় মৃতের সংখ্যা দ্বিগুণ বেড়ে ২২৬
  • ইসরাইলি হামলায় আরও ৩৮ ফিলিস্তিনি নিহত
  • বিক্ষোভকারীদের অধিকার সমুন্নত রাখতে সরকারের প্রতি আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের
  • একদিনে গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহত ৫৭ ফিলিস্তিনি 
  • কানে ব্যান্ডেজ নিয়ে সম্মেলনে ট্রাম্প
  • ওমানে বন্দুকধারীর হামলায় মসজিদের কাছে   ৪জন নিহত
  • ট্রাম্পকে গুলি করা ব্যক্তি দলের নিবন্ধিত ভোটার
  • প্রেসিডেন্ট মাসুদকে সতর্কতা ইরানিদের