মঙ্গলবার, জুলাই ১, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

ওবামার শেষ ভাষণের অপেক্ষা

আর কয়েক ঘণ্টা বাদে জাতির উদ্দেশে শেষ ভাষণ (স্টেট অব দ্যা ইউনিয়ন অ্যাড্রেস) দিতে যাচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। যুক্তরাষ্ট্রীয় সময় মঙ্গলবার রাতে (বাংলাদেশ সময় বুধবার সকাল) কংগ্রেসের যৌথ অধিবেশনে এই ভাষণ দেবেন তিনি।

এত বড় পরিসরে প্রেসিডেন্ট হিসেবে ওবামার জন্য জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেওয়ার শেষ সুযোগ এটি। তা ছাড়া এ বছর প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হবে। যে কারণে ওবামার এই ভাষণ অন্যবারের তুলনায় অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। ভোটারদের ওপর তার ভাষণের প্রভাব পড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে। প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে কোন প্রার্থীকে জনগণ সমর্থন দিতে পারে, তাও কিছুটা নির্ভর করছে এই ভাষণের ওপর।

২০০৮ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয় পান ওবামা। ২০১২ সালে দ্বিতীয়বার নির্বাচনে জয়ী হন। সে হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে আট বছর দায়িত্ব পালনের মেয়াদ পূর্ণ করতে চলেছেন তিনি। যুক্তরাষ্ট্রের ৪৪তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে ওবামার মেয়াদ শেষ হবে ২০১৭ সালের জানুয়ারি মাসে। এর আগেই প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হবে এবং নতুন প্রেসিডেন্টের হাতে ক্ষমতা ছেড়ে বিদায় নেবেন ওবামা।

জাতির উদ্দেশে দেওয়া শেষ ভাষণে ওবামা ক্ষমতার আট বছরে যুক্তরাষ্ট্রের পথচল নিয়ে আলোকপাত করবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ ছাড়া আট বছরে যুক্তরাষ্ট্রের উল্লেখযোগ্য সাফল্য ও ব্যর্থতার চিত্রায়ণ হয়তো পাওয়া যাবে তার বক্তব্যে।

ওবামার শাসনামলে পররাষ্ট্রনীতিতে যুক্তরাষ্ট্রের উল্লেখযোগ্য কিছু কাজ হলো- আফগানিস্তান ও ইরাক থেকে সেনা প্রত্যাহার, লিবিয়া যুদ্ধে জয়, ইরানের সঙ্গে পরমাণু চুক্তি, জাপানের সঙ্গে সামরিক চুক্তি, আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে রাশিয়াকে চাপে রাখা, সমলিঙ্গের বিয়ের বৈধতা দেওয়া, সন্ত্রাসবাদ ও জঙ্গিগোষ্ঠী ইসলামিক স্টেটের বিরুদ্ধে বিশ্বকে এক করা ইত্যাদি। এ ছাড়া দেশের ভেতরে তার উল্লেখযোগ্য কাজ হলো- বেসরকারি পর্যায়ে কর্মসংস্থান তৈরি করে বেকারত্বের হার পাঁচের নিচে আনা।

তবে যে বিষয়ে আট বছরেও সফল হতে পারেননি, যা ওবামাকে বার বার কাঁদিয়েছে, সেই অস্ত্রবাজি শেষ পর্যন্ত নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে লাগাম টেনে ধরার চেষ্টা করেছেন তিনি। ওবামার শাসনামলে যুক্তরাষ্ট্রে যত বন্দুক হামলা হয়েছে, তা হয়তো এর আগে হয়নি।

আরেকটি বড় সাফল্যের দিকে নজর দিতে পারেন ওবামা। সবার জন্য স্বাস্থ্যবিমা কর্মসূচি। এই কর্মসূচির আওতায় যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় ৯৭ ভাগ নাগরিককে স্বাস্থ্যসেবার আওতায় আনা সম্ভব হয়। যদিও কংগ্রেসে তা বার বার রিপাবলিকান আইনপ্রণেতাদের বাধার মুখে পড়ে।

তবে শেষ ভাষণে ওবামা আসলেই কোন বিষয়গুলোতে গুরুত্ব দিচ্ছেন, তা শোনার অপেক্ষায় গোটা বিশ্ব।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

তেহরানে বাংলাদেশ দূতাবাসের সবাইকে দ্রুত সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত

ইরান-ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত ক্রমেই উদ্বেগজনক রূপ নিচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতেবিস্তারিত পড়ুন

সংঘাতের মাঝেও তেহরানের বায়ুমান ঢাকার চেয়ে ভালো

সোমবার রাত থেকেই দফায় দফায় কয়েক পশলা বৃষ্টি হয়েছে ঢাকায়।বিস্তারিত পড়ুন

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

গল আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে দুই ম্যাচ টেস্ট সিরিজের প্রথমটিতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষেবিস্তারিত পড়ুন

  • নেতানিয়াহু: তেহরানের আকাশ দখলে, জয়ের পথে ইসরায়েল
  • অবিলম্বে তেহরান খালি করার আহ্বান ট্রাম্পের
  • ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কিকে স্বৈরাচারী শাসক বললেন ট্রাম্প
  • ধর্ষণের অভিযোগের তদন্ত চলায় এমবাপ্পেকে বিজ্ঞাপন থেকে সরাল রিয়াল
  • মিয়ানমারে বন্যায় মৃতের সংখ্যা দ্বিগুণ বেড়ে ২২৬
  • ইসরাইলি হামলায় আরও ৩৮ ফিলিস্তিনি নিহত
  • বিক্ষোভকারীদের অধিকার সমুন্নত রাখতে সরকারের প্রতি আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের
  • একদিনে গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহত ৫৭ ফিলিস্তিনি 
  • কানে ব্যান্ডেজ নিয়ে সম্মেলনে ট্রাম্প
  • ওমানে বন্দুকধারীর হামলায় মসজিদের কাছে   ৪জন নিহত
  • ট্রাম্পকে গুলি করা ব্যক্তি দলের নিবন্ধিত ভোটার
  • প্রেসিডেন্ট মাসুদকে সতর্কতা ইরানিদের