মঙ্গলবার, এপ্রিল ২২, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী ধর্ষণ মামলা

ওরা সিলেটে!

রাজধানীর বনানীতে দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি সাফাত আহমেদ তার চার বন্ধুকে নিয়ে সিলেটের সীমান্ত এলাকায় অবস্থান করছে বলে জানা গেছে। তাদের উদ্দেশ্য পুলিশের চোখ ফাঁকি দিয়ে ভারতে পালিয়ে যাওয়া। ইতোমধ্যে তারা সীমান্ত পারি দিয়ে ভারতে চলে গিয়েছে কি না সেটা নিয়েও সন্দেহ রয়েছে। তবে চার আসামিকে ধরতে গত পাঁচ দিনে দাফায় দাফায় অভিযান চালিয়েও তাদের ধরা যায় নি। পুলিশের অভিযান নিয়েও প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।

সোমবার (৮ মে) সিলেটের দক্ষিণ সুরমার সিলামের ঠাকুরবাড়ি টিল্লাপাড়ার ‘রিজেন্ট পার্ক রিসোর্টে’ তারা রুম ভাড়া নিতে গিয়েছিল। কিন্তু রুম ভাড়া দেওয়ার আগে হোটেলের কর্মচারীরা তাদের কাছে ভোটার আইডি কার্ড চাইতেই ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে সাফাত। এরপর সাফাত ও তার সহযোগীরা তড়িঘড়ি করে হোটেল ছেড়ে চলে যায়। সাংবাদিকদের এই তথ্য জানিয়েছেন রিসোর্টের রেস্তোরাঁ অংশের ম্যানেজার মোবারক হোসেন।

আজও সাফাতের গুলশানের বাসার পাশাপাশি রাজধানীর বাড্ডা, মিরপুর এলাকাতেই অন্য আসামিদের ধরতে অভিযান চালিয়েছে গোয়েন্দা পুলিশ। চাঞ্চল্যকর এ ঘটনা নিয়ে ইতোমধ্যে ‘টক অব দ্যা কান্ট্রি’ হয়ে গেছে। সোচ্চার হয়ে উঠেছে মামনবাধিকার সংস্থাগুলো। শুক্রবার রাজধানীর শাহবাগে বিকাল চারটায় ‘বিচারহীনতা-ধর্ষণ, বাংলাদেশের দুশমন’ শীরোনামে সকল ধর্ষকদের বিচারের দাবীতে ‘বিক্ষোভ মিছিল ও গণসমাবেশ’ করবে গণজাগরণ মঞ্চ।

দুই তরুণীকে ধর্ষণের ঘটনায় দায়ের করা মামলার আসামিদের শিগগিরই গ্রেপ্তার করা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল। বুধবার দুপুরে তিনি কালের কণ্ঠকে বলেন, বনানীর ধর্ষনের ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তার করতে অভিযান অব্যাহত আছে। শিগগিরই তাদের গ্রেপ্তার করা হবে।

উল্লেখ্য, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শিক্ষার্থী ধর্ষণের শিকার হওয়ার অভিযোগ এনে গত ৬ মে বনানী থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, গত ২৮ মার্চ পূর্বপরিচিত সাফাত আহমেদ ও নাঈম আশরাফ ওই শিক্ষার্থীদের জন্মদিনের দাওয়াত দেয়। ওইদিনই তারা ওই ছাত্রীদের বনানীর কে-ব্লকের ২৭ নম্বর সড়কের ৪৯ নম্বরে ‘দ্য রেইনট্রি হোটেলে’ নিয়ে যায়।

মামলার এজাহারে আরও অভিযোগ করা হয় সেখানে জন্মদিনের অনুষ্ঠান চলাকালীন দুই তরুণীকে হোটেলের দুটি কক্ষে আটকে রেখে মাথায় অস্ত্র ঠেকিয়ে গণধর্ষণ করে মামলার প্রধান আসামি সাফাত আহমেদ ও নাঈম ইসলাম। মামলার অপর আসামি সাদনান সাকিফ তাদেরকে ওই শিক্ষার্থীদের অনুসমানে ডেকে নেয়। সাফাতের বডিগার্ড মো, আজাদ ও গাড়ি চালক বিল্লাল হোসেন ধর্ষণে সহযোগিতা করে। ঘটনার সময় দুই তরুণীর একজন চিকিত্সক বন্ধুকে ওই রাতে হোটেলের আরেকটি রুমে আটকে রাখা হয়েছিল। তার সঙ্গে আমাদের আরেক বান্ধবী তাদের ধর্ষণের আগে মারধর করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ব্যাংকক থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

ষষ্ঠ বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনে অংশগ্রহণ শেষে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদবিস্তারিত পড়ুন

বিশ্বকবির ম্যুরাল থেকে কালি মুছে দিল উপজেলা প্রশাসন

কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলায় বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ম্যুরালে কালি দিয়ে মুখবিস্তারিত পড়ুন

ফখরুল: ইউনূস–মোদির বৈঠক আশার আলো দেখাচ্ছে

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন

  • জুতার মালা পরিয়ে লাঞ্ছিত করা সেই বীর মুক্তিযোদ্ধার বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
  • দেশে ফিরেছেন মুহাম্মদ ইউনূস
  • মিরপুরে ঝগড়ার জেরে ‘সাততলা থেকে ফেলে’ যুবককে হত্যার অভিযোগ
  • ‘হলে থাকতেন-টিউশনি করতেন, এখন পাঁচ-ছয় কোটি টাকার গাড়িতে চড়েন’
  • শুক্রবার বৈঠকে বসছেন ইউনূস-মোদি
  • এসএসসি পেছানোর দাবিতে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি, যা বলছে শিক্ষা বোর্ড
  • মব-নারীবিদ্বেষ-তৌহিদি জনতা: দেশে চরমপন্থা বিকাশের সুযোগ সত্যি নাকি বিভ্রান্তি?
  • নাহিদ: আওয়ামী দুঃশাসনের ভুক্তভোগীদের কাছে ৫ আগস্ট অবশ্যই দ্বিতীয় স্বাধীনতা
  • দেশে গ্যাস অনুসন্ধানে মস্কোর সহযোগিতা চায় ঢাকা
  • ঈদের চাঁদ দেখা নিয়ে যে আহ্বান জানালো সৌদি আরব
  • ৬ ডলারে নামছে না রোহিঙ্গাদের খাদ্য সহায়তা, কমছে ৫০ সেন্ট
  • আরও একমাস বাড়লো পাঁচটি সংস্কার কমিশনের মেয়াদ