বৃহস্পতিবার, অক্টোবর ২৪, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

কচুর ছরা বা কচুর মুখির স্বাস্থ্য উপকারিতা

কচুর ছরা বা কচুর মুখি Aroid পরিবারের অন্তর্গত উদ্ভিদ। এটি ভুগর্ভস্থ মাংসল মূল। বৃহত্তম এশিয়া, প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপ, পশ্চিম আফ্রিকা এবং দক্ষিণ আমেরিকার আমাজন অঞ্চলের জনপ্রিয় সবজি কচুর মুখি। এর পাতা হার্টের আকৃতির এবং গন্ধ বাদামের মত। কচুর মুখির স্বাস্থ্য উপকারিতার বিষয়ে জেনে নিই চলুন।

১। ক্লান্তি হ্রাস করে

কচুর মুখি এনার্জি ধরে রাখতে ও ক্লান্তি দূর করতে সাহায্য করে। এর গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম থাকে বলে অ্যাথলেটদের জন্য এটি ভালো খাবার।

২। ওজন কমায়

যারা ওজন কমাতে চান তাদের জন্য একটি ভালো খাবার হচ্ছে কচুর ছরা। কারণ এর ক্যালরির পরিমাণ খুবই কম।

৩। হজম সহায়ক

এই সবজিতে প্রচুর ফাইবার থাকে বলে পরিপাক প্রক্রিয়ার জন্য খুবই উপকারী। এটি দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা রাখতে সাহায্য করে।

৪। পাকস্থলী পরিষ্কার করে

ফাইবার সমৃদ্ধ হওয়ার কারণে পরিপাক প্রক্রিয়ায় সাহায্য করার পাশাপাশি পাকস্থলীর বর্জ্য পদার্থ নিস্কাশনেও সাহায্য করে কচুর মুখি।

৫। হৃদস্বাস্থ্যের জন্য উপকারী

কচুর মুখিতে ফ্যাট ও কোলেস্টেরল কম থাকে বলে ধমনীর শক্ত হয়ে যাওয়া প্রতিরোধ করে। তাই নিশ্চিন্তে কচুর মুখি খেতে পারেন। দৈনিক ভিটামিন ডি গ্রহণের মাত্রার ১৯% পূরণ করা যায় এক কাপ কচুর ছরা খেয়ে যা হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমায়।

৬। হাইপারটেনশন কমায়

হাইপারটেনশন বা উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের কম চর্বি যুক্ত ও কম সোডিয়াম যুক্ত খাবার খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। এক কাপ কচুর মুখিতে ২০ গ্রাম সোডিয়াম ও ০.১ গ্রাম ফ্যাট থাকে বলে এটি হাইপারটেনশনের রোগীদের জন্য ভালো খাবার। এছাড়াও কিডনি রোগীদের জন্য ভালো।

৭। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট

ভিটামিন সি এর চমৎকার উৎস কচুর মুখি। এক কাপ কচুর মুখি দৈনিক ভিটামিন সি এর চাহিদার ১১% পূরণ করতে সক্ষম। শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ দূর করতে সাহায্য করে এই বর্তুলাকার সবজিটি। এছাড়াও ভিটামিন সি ইমিউনিটি বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে।

৮। বয়স বৃদ্ধিকে প্রতিহত করে

কচুর মুখি একটি অত্যন্ত পুষ্টিকর খাবার। এতে বিভিন্ন ধরণের ভিটামিন যেমন- এ, সি ও বি ভিটামিন থাকে। কপার, ম্যাঙ্গানিজ, জিংক, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, আয়রন, সেলেনিয়াম, পটাশিয়াম, বিটা ক্যারোটিন এবং ক্রিপ্টোজেন্থিন নামক খনিজ উপাদান থাকে কচুর মুখিতে। এই উপাদানগুলো ভালো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা রোগের বিরুদ্ধে সুরক্ষা দেয় এবং বয়স বৃদ্ধির প্রক্রিয়াকে ধীর গতির করে। এতে প্রোটিন ও থাকে এবং এটি গ্লুটেন মুক্ত খাবার।

এছাড়াও এতে ১৭ প্রকারের অ্যামাইনো এসিড এবং ওমেগা ৩ ও ওমেগা ৬ অয়েল থাকে বলে ক্যান্সার প্রতিরোধে ও কার্ডিওভাস্কুলার রোগ ও অন্যান্য রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

মানবদেহে আদার অনেক উপকার

আমাদের দিনে কয়েকবার রঙিন খাবার খাওয়া উচিত, কিন্তু আপনি কিবিস্তারিত পড়ুন

রেড মিট খাওয়ার আগে কিছু পরামর্শ জেনে নিন

কোরবানি ঈদে বেশ কয়েকদিন টানা খাওয়া হয় গরু বা খাসিরবিস্তারিত পড়ুন

জাপান ও ইউরোপে বিরল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ

জাপানে, একটি বিরল “মাংস খাওয়া ব্যাকটেরিয়া” এর কারণে এক রোগবিস্তারিত পড়ুন

  • ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু
  • কোন খাবার কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে
  • ধনিয়া পাতার উপকারি গুণ
  • ওজন কমাতে যা খাওয়া যেতে পারে
  • প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রসুন
  • ফুড সিস্টেম ড্যাশবোর্ড নীতিমালা প্রণয়ন ও গবেষণা কার্যক্রমকে সহজ করবে : খাদ্য সচিব
  • আমলকি কখনো স্বাস্থ্যের জন্য ‘বিপজ্জনক’ হয়ে ওঠে
  • বিশ্বের শক্তিশালী এমআরআই মেশিনে মস্তিষ্কের প্রথম চিত্র প্রকাশ
  • H5N1 ভাইরাস ছড়াচ্ছে, কোভিডের চাইতে 100 গুণ বেশি বিপজ্জনক
  • কত দিন পর পর টুথব্রাশ বদলাবেন?
  • ত্বকের দাগ দূর করার ঘরোয়া উপায়
  • তরমুজ খেলে কি সত্যিই ওজন কমে?