শনিবার, নভেম্বর ২৩, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

কলকাতায় দেহ-ব্যবসা কি অন্য শহরের চাইতে বেশি খোলামেলা?

তের বিভিন্ন প্রান্তের তরুণরা। এক ই-ফোরামে মন খুলে লিখলেন তাঁদের ভাবনা। এঁদের মধ্যে কেউই কলকাতার বাসিন্দা নন। তবে কোনও না-কোনও সময়ে এই শহরে এসেছেন, থেকেছেন। বইরে থেকে যে আইডিয়া নিয়ে তাঁরা কলকাতায় পৌঁছেছিলেন, তার অনেকখানিই বদলে যায় এই শহরে বাস করার পরে। বহু ইতিবাচক যেন নেতিবাচক হয়ে যায়, তেমনই বহু নেতিকেই ইতিবাচকে বদলে দেয় তাঁদের কলকাতাবাস। তবে একটা কথা সকলেই বলেছেন, এই শহরে দেহোপজীবিকা নাকি বড় বেশি চোখে পড়ার মতো। দিল্লি বা মুম্বইয়ের জিবি রোড, কামাথিপুরার সঙ্গে কলকাতার তুলনা তাঁদের অনেকেই এড়িয়ে গিয়েছেন। আবার অনেকই সেই তুলনা টেনে বলেছেন, কলকাতার লাল আলোর এলাকা তেমন কিছু নয়।

সত্যিই কি কলকাতায় দেহ-জীবিকা এক অস্বস্তিকর দৃশ্য? ভাবতে বসলে দেখা যায়, পৃথিবীর অন্যান্য দেশের রেড লাইট এলাকার সঙ্গে কলকাতা বা ভারতের পুরনো শহরগুলির নিষিদ্ধপল্লির একটা ভিত্তিগত পার্থক্য রয়েছে। সিন সিটি বা আমস্টারডামের সতো শহরে, ব্যাঙ্কক বা ফিলিপিন্স-এ যৌনব্যবসা যেভাবে গ্লোবাল চরিত্র অর্জন করেছে, কলকাতা, দিল্লি বা মুম্বই তা করেনি। এর একটা বড় কারণ অবশ্যই এ দেশে দেহব্যবসার আইনি অননুমোদন। ভারত আর যা-ই হোক, যৌন-পর্যটনক্ষেত্র নয়। সে কারণে, এ দেশের আদিম পেশার সঙ্গে ‘গ্ল্যামার’ যুক্ত হয়নি। পাল্টে যাওয়া বাতাবরণ, সিটিস্কেপ, নাগরিক ছন্দ ইত্যাদির মাঝখানে উৎকট প্রসাধনে বিশেষ ভঙ্গিতে দাঁড়িয়ে থাকা সোনাগাছির মেয়েদের বেখাপ্পা লাগে। আর এই ‘বেখাপ্পা’ ব্যাপারটাই ‘ওপেন’ বলে প্রতিভাত হয়।

রেড লাইট এরিয়া ক্রমেই তার মহিমা হারিয়েছে। এখানে ‘প্লেজার’ ব্যাপারটা বহুদিনই সোনার হরিণ। আজকের নিষিদ্ধপল্লি একাবারেই একটা এক্সপ্লয়টেশন জোন। আর শোষণ ব্যাপারটা বরাবরই নগ্ন। তাই কি বড় বেশি ‘খোলা’ বলে মনে হয় সোনাগাছি, হাড়কাটাকে? রেড লাইট এলাকার বাইরে কি আদিম পেশা নেই? এসকর্ট সার্ভিস, ম্যাসাজ পার্লারের আবডাল, সংবাদপত্রের শ্রেণিবদ্ধ বিজ্ঞাপনে খুল্লমখুল্লা আহ্বানকে চোখে লাগে না। কারণ তাদের প্রসাধনে লেগে নেই ঔপনিবেশিকতার হ্যাংওভার। সময়ের সঙ্গেই তারা চেহারা বদলায়।

কলকাতা, জিবি রোড, কামথিপুরা কি তা হলে এক একটা টাইম জোন? সময় থমকে রয়েছে এই সব এলাকায়? বিকিবিকনির হাট এখানে খোলা খাতার মতো। আসঙ্গকামনা নিয়ে কারও কোনও ব্রীড়া নেই। দেহকে নিয়েও কোনও সংশয় নেই কারোর। এই পুরনো ব্রথেলগুলো কি ক্রমবর্ধমান সামাজিক ভণ্ডামি আর লকোচুরির সামনে জ্বলন্ত প্রশ্নচিহ্ন? একে এড়িয়ে যাওয়া যায় না বলেই কি এদার বড় বেশ করে চোখে পড়ে?

অনলাইন ডেস্ক (সূত্র :এবেলা)

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ধর্ষণের অভিযোগের তদন্ত চলায় এমবাপ্পেকে বিজ্ঞাপন থেকে সরাল রিয়াল

আর্থিক দ্বন্দ্বের মধ্যে পিএসজি ছেড়ে রিয়াল মাদ্রিদে আসার পর একেরবিস্তারিত পড়ুন

ধর্ষণের অভিযোগ ওঠার পর পদ হারালেন গাজীপুর জেলা ছাত্রদলের সভাপতি

ধর্ষণের অভিযোগ ওঠার পর সাংগঠনিক শৃঙ্খলাভঙ্গের দায়ে গাজীপুর জেলা ছাত্রদলেরবিস্তারিত পড়ুন

ঢাকা উত্তর সিটির সাবেক মেয়র আতিকুল গ্রেপ্তার

ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি) সাবেক মেয়র আতিকুল ইসলামকে রাজধানীরবিস্তারিত পড়ুন

  • ফের ২ দিন রিমান্ডে আনিসুল হক
  • ডিএমপি: ৫ আগস্ট পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে
  • অবৈধভাবে ভারত যাওয়ার সময় ওএসডি হওয়া যুগ্ম সচিব আটক
  • সারজিস আলম: দেশের সিস্টেমগুলোতে ক্যান্সার ধরেছে
  • জামিন পেলেন সাবেক বিচারপতি মানিক
  • নারায়নগঞ্জে কোটা আন্দোলনকারীর উপর আক্রমন
  • হত্যাকাণ্ডসহ সব অনভিপ্রেত ঘটনার বিচার বিভাগীয় তদন্ত হবে: প্রধানমন্ত্রী
  • রাজধানীর শনির আখড়া ও ধনিয়ায় গুলিবিদ্ধ ৬
  • বিমানের লাগেজ থেকে সাড়ে ৪ কোটি টাকার স্বর্ণ উদ্ধার
  • মোবাইল ফোনে প্রশ্নপত্রের ছবি তোলায় শিক্ষকের কারাদণ্ড
  • বেনজীরের ঢাবি’র পিএইচডি ডিগ্রি বাতিলের প্রস্তাব
  • মতিউর গোয়েন্দা নজরদারির মধ্যে দেশেই আছেন