মঙ্গলবার, নভেম্বর ২৬, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

কাঁদতে পারে তারাই যাদের মনোবল দৃঢ়!

আমরা মনে করি, যারা কাঁদে তারা মনে হয় দূর্বল! ছোটবেলা থেকে আমরা শুনতে শুনতে বড় হই, কান্না মানেই মনের জোর কম। যে কখনো কাঁদে না সে অনেক শক্ত। ছেলেদের সবসময় শিক্ষা দেওয়া হয় না কাঁদার জন্য। মেয়েদের মনে করা হয় নরম মনের, কারণ তারা কষ্ট পেলে কাঁদে!

বিজ্ঞান বলছে এই সবই ভুল তথ্য। আসলে কাঁদতে পারেন তারাই যারা মনে প্রাণে দৃঢ়। কান্নাই পৃথিবীর সাথে আমাদের সংযুক্ত করে সর্বোপ্রথম। একটি শিশু কেঁদে প্রকাশ করে তার জীবন। তাই কাঁদুন, সাথে উপভোগ করুন এই সুবিধাগুলো-

১। কান্না আপনাকে বর্তমানে ফিরিয়ে আনে

আপনি যখন কাঁদেন তখন সব কষ্ট যেন জল হয়ে বেরিয়ে আসে ভেতর থেকে। কান্না আমাদের মনকে প্রস্তুত করে পরবর্তীতে যেন আমরা মন খুলে হাসতে পারি। অতীতের কষ্ট ভুলতে না পারলে তো আর বর্তমানে ফেরা যায় না! তারাই কাঁদেন না যারা মনে মনে কষ্টটাকে লালন করতে চান। তারা অতীতেই বাঁচেন, বর্তমানে নয়।

২। চোখের জলের আছে অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা
কান্না টক্সিন নিঃসরণ করে, যা কিনা ব্যাক্টেরিয়া ধ্বংস করে। এটা আমাদের শরীরের প্রাকৃতিক নিয়ম যা আমাদের চোখকে সব রকম জীবাণু থেকে রক্ষা করে। আমাদের শরীর আসলে তার নিজ সুরক্ষার ব্যবস্থা করে রেখেছে স্বয়ংক্রিয়ভাবেই। আমরা স্বাভাবিক ক্রিয়াগুলোকে থামিয়ে দিয়ে নিজের ক্ষতি করছি। এরপর কান্না থামানোর আগে ভাববেন এই বিষয়গুলো।

৩। স্ট্রেস কমায়
টাম্পার সাউথ ফ্লোরিডা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র লরেন বিলস্মা বলেন, কান্নার কারণে নিঃসৃত টক্সিন শুধু জীবাণু ধ্বংস করে না একই সাথে স্ট্রেসও কমায়। কান্না প্যারাসিম্প্যাথিক নার্ভাস সিস্টেমের কাজ, এটিই নিশ্চিত করে মস্তিষ্কের রিলাক্সেশন। আপনিও নিশ্চই খেয়াল করেছেন, কখনো যদি ফুপিয়ে কেঁদে থাকেন কিছুক্ষণ পর আপনাআপনি কান্না থেমে আসে আর রিল্যাক্স বোধ হয়।

৪। শূন্যতা দূর করে
“To weep is to make less the depth of grief.” – William Shakespeare

কারও চলে যাওয়া জীবনে বিশাল এক শূন্যতা তৈরি করে। সেই শূন্যতা কাটাতে সাহায্য করে কান্না, প্রিয় মানুষের শক্ত করে জড়িয়ে ধরা। আমরা অনেক কষ্টেও কাঁদি না অনেক সময়। অন্যকে বিব্রত করতে চাই না বা নিজেও বিব্রত বোধ করি। এর চেয়ে বরং কেঁদেই দেখুন। সবসময় সবার কথা ভাবা আপনার দায়িত্ব নয়।

৫। যার মন দৃঢ় কাঁদে সে-ই
কান্না শক্ত মনে পরিচায়ক। সবাই যখন বলছে, ‘কাঁদবে না’ তখন নিজেকে প্রকাশ করা, সৎ থাকা একটি সাহসের বিষয়। সবাই পারে না। নিজেকে লুকানো সহজ। আড়াল করে নাটক করা সহজ। সবাই তাই করে। কাউকে পরোয়া না করে স্বাধীনভাবে প্রকাশ করাই কঠিন। যে পারে সেই কাঁদতে পারে!

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

মানবদেহে আদার অনেক উপকার

আমাদের দিনে কয়েকবার রঙিন খাবার খাওয়া উচিত, কিন্তু আপনি কিবিস্তারিত পড়ুন

হোটেল ঘরে বিছানার চাদর সাদা হয় কেন ?

বেড়াতে গিয়ে হোটেলের ঘরে ঢুকে প্রথম যে বিষয়টি নজরে আসে,বিস্তারিত পড়ুন

ধনিয়া পাতার উপকারি গুণ

চিকিৎসকদের মতে, ধনে বা ধনিয়া একটি ভেষজ উদ্ভিদ যার অনেকবিস্তারিত পড়ুন

  • ওজন কমাতে যা খাওয়া যেতে পারে
  • প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রসুন
  • আমলকি কখনো স্বাস্থ্যের জন্য ‘বিপজ্জনক’ হয়ে ওঠে
  • বাসি দই ও পান্তা ভাতের আশ্চর্যজনক উপকারিতা
  • স্বাদে ও পুষ্টিগুণে ভরপুর সবজি হলো লাউ
  • মৌসুমের সব রেকর্ড ভেঙে তাপমাত্রার পারদ উঠল ৪৩ ডিগ্রিতে
  • যেসব অঞ্চলে টানা ৩ দিন ঝড়বৃষ্টি
  • ২৪ ঘণ্টা না যেতেই ফের কমলো স্বর্ণের দাম
  • গরমে চুলের যত্ন নেবেন কীভাবে?
  • একলাফে সোনার দাম ভ‌রিতে কমলো ৩১৩৮ টাকা
  • কত দিন পর পর টুথব্রাশ বদলাবেন?
  • ত্বকের দাগ দূর করার ঘরোয়া উপায়