বুধবার, নভেম্বর ২৭, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

কাশিমপুর কারাগারে অ্যাম্বুলেন্স, সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা

হরকাতুল জিহাদের (হুজি) শীর্ষ নেতা মুফতি আবদুল হান্নান ও তার সহযোগী শরীফ শাহেদুল বিপুলের ফাঁসি কার্যকরের প্রক্রিয়া শুরু করেছে গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগার কর্তৃপক্ষ।

বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে কারাগারে প্রবেশ করেন অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক ইকবাল হাসান। এর কিছুক্ষণ আগে কারাগারে দুটি অ্যাম্বুলেন্স প্রবেশ করতে দেখা যায়।

দুই জঙ্গির ফাঁসি কার্যকর ঘিরে কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে আইনশৃংখলা বাহিনী। সন্ধ্যা ৬টা ৫০ মিনিটে গাজীপুরের পুলিশ সুপার হারুন অর রশিদ করা ফটকের কাছে সার্বিক আইন-শৃংখলা পরিস্থিতি নিয়ে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।

তিনি বলেন, শুধু কাশিমপুর কারাগার এলাকাই নয়, গোটা গাজীপুরেই কঠোর নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। এছাড়া দুই জঙ্গির ফাঁসি কার্যকরের পর তাদের লাশ গ্রামের বাড়ি পাঠানোর জন্যও পুলিশ প্রস্তুত রাখা হয়েছে।

ফাঁসি কার্যকরের জন্য ইতিমধ্যে মহড়া সম্পন্ন হয়েছে। রাত ১০টার মধ্যে দুই জঙ্গির ফাঁসি কার্যকর হতে পারে বলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পুলিশের একটি সূত্রে জানিয়েছে।

বিকাল ৪টার দিকে ডিআইজি প্রিজন মো. তৌহিদুল ইসলাম কারাগারে প্রবেশ করেন। তিনি সেখানে অবস্থান করছেন।

কারা সূত্র জানায়, দুপুরে মুফতি হান্নান ও বিপুলের নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করেছেন কারা চিকিৎসক মো. মিজানুর রহমান। তারা সুস্থ ও স্বাভাবিক রয়েছেন। সন্ধ্যার পর আরেক দফা স্বাস্থ্য পরীক্ষা করেন।

অন্যদিকে সকালে মুফতি হান্নানের বড় ভাই আলিউজ্জামান মুন্সি, তার স্ত্রী জাকিয়া পারভিন রুমা, বড় মেয়ে নিশি খানম ও ছোট মেয়ে নাজরিন খানম সাক্ষাৎ করেন।

পরে দুপুরে ২টার দিকে মুফতি হান্নানের দুই ভাই যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত নারায়ণগঞ্জ জেলা কারাগারে থাকা বন্দি মো. মহিবুল ও গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগারের বন্দি মো. আনিসও তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

এছাড়া মুফতি হান্নানের গ্রামের বাড়ি গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় কবর খোঁড়া শেষ হয়েছে।

উল্লেখ্য, ২০০৪ সালের ২১ মে সিলেটের হযরত শাহজালালের (র.) মাজারে তৎকালীন ব্রিটিশ হাইকমিশনার আনোয়ার চৌধুরীর ওপর গ্রেনেড হামলা হয়। এতে পুলিশের দুই কর্মকর্তাসহ তিনজন নিহত এবং আনোয়ার চৌধুরীসহ অর্ধশতাধিক আহত হন।

এ মামলার রায়ে ২০০৮ সালের ২৩ ডিসেম্বর বিচারিক আদালত ৫ আসামির মধ্যে মুফতি হান্নান, বিপুল ও রিপনকে মৃত্যুদণ্ড এবং মহিবুল্লাহ ও আবু জান্দালকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন। আপিল এবং রিভিউতেও তিনজনের মৃত্যুদণ্ড বহাল থাকে। রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষার আবেদনও নাকচ হয়ে যায়।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

উপদেষ্টা মাহফুজ: সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করুন

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেছেন,“গণ-অভ্যুত্থান ও বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার্থেবিস্তারিত পড়ুন

বড় ব্যবধানে অ্যান্টিগা টেস্টে হারলো বাংলাদেশ

চতুর্থ দিনেই অ্যান্টিগা টেস্টের ফল কোন দিকে গড়াচ্ছে, তা নির্ধারণবিস্তারিত পড়ুন

কিশোরগঞ্জে মা-বাবা ও ২ সন্তানের মরদেহ উদ্ধার

কিশোরগঞ্জের ভৈরব উপজেলায় একই পরিবারের চার জনের মরদেহ উদ্ধার করেছেবিস্তারিত পড়ুন

  • চট্টগ্রামে আইনজীবী হত্যা, ঢাবিতে গায়েবানা জানাজা
  • বাংলাদেশের উপ-রাষ্ট্রপতি এবং উপ-প্রধানমন্ত্রী সম্পর্কে আপনি কতটুকু জানেন?
  • পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়: চিন্ময় দাসকে নিয়ে ভারতের বিবৃতিতে ভুল তথ্য ছড়ানো হচ্ছে
  • রবিবার যেসব এলাকায় ১০ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
  • জেমিনি চ্যাটবটে যুক্ত হলো মেমোরি, যে ‍সুবিধা পাওয়া যাবে
  • ঢাকা সিটি কলেজে ক্লাস বন্ধ রাখা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
  • শাকিব: আমার ক্যারিয়ারের সব বিগ হিট সিনেমা ঈদ ছাড়াই এসেছে
  • এক বছরের মধ্যে নির্বাচন চান ৬১.১% মানুষ, সংস্কার শেষে ৬৫.৯%
  • ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুপক্ষের সংঘর্ষ
  • ডেঙ্গুতে একদিনে আরও ১০ মৃত্যু
  • জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন করার পরামর্শ কমিশনের
  • দেশের সংকটে যে সমাধান দেখছেন তারেক রহমান