কাস্ত্রোর মৃত্যুতে অঝোরে কেঁদেছিলেন ম্যারাডোনা
কিউবার নেতা ফিদেল কাস্ত্রো আর ফুটবল কিংবদন্তী দিয়েগো ম্যারাডোনার বন্ধুত্বের কথা কে না জানে! সমাজতন্ত্রের একনিষ্ঠ ভক্ত ম্যারাডোনা। তার সঙ্গে বন্ধুত্ব ছিল হুগো শ্যাভেজের। বন্ধুত্ব ছিল ফিদেল কাস্ত্রোর। বয়সের ব্যবধান ভুলে একে অপরকে বন্ধুত্বের বন্ধনে আবদ্ধ করে নিয়েছিলেন কিংবদন্তী এই মানুষগুলো।
ম্যারাডোনার সবচেয়ে কাছের এই দুই বন্ধু এখন আর পৃথিবীতে নেই। শ্যাভেজ তো আগেই চলে গিয়েছিলেন। এবার ম্যারাডোনাকে একা করে চলে গেলেন ফিদেল কাস্ত্রোও। ম্যারাডোনা আর কাস্ত্রোর মধ্যে আদর্শিক এবং রাজনৈতিক ঘনিষ্ঠ বন্ধুত্বই ছিল না শুধু। ছিল আরও ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক। কাস্ত্রোকে নিজের ‘দ্বিতীয় পিতা’ বলেই মনে করতেন আর্জেন্টাইন ফুটবল কিংবদন্তী।
দ্বিতীয় পিতা একজন অভিভাবকও ছিলেন ম্যারাডোনার। যে কারণে, যখনই শুনলেন কাস্ত্রোর মৃত্যুর সংবাদ, তখন আর নিজেকে ধরে রাখতে পারেননি আর্জেন্টাইন কিংবদন্তী। শিশুর মত কেঁদেছেন অঝোর ধারায়। ম্যারাডোনা নিজেই সে কথা জানালেন মিডিয়াকে।
ডেভিস কাপের ফাইনাল দেখতে এসে ম্যারাডোনা মুখোমুখি হয়েছিলেন সাংবাদিকদের। সেখানেই তিনি নিজের প্রিয় মানুষ কাস্ত্রোর মৃত্যুর সংবাদকে তুলনা করলেন এভাবে- ‘যখন সংবাদটি শুনলাম, মনে হচ্ছিল যেন হুয়ান মার্টিন ডেল পোর্তোর একটি সার্ভ সজোরে আঘাত হানলো আমার বুকে। এতকটাই দুঃখ পেয়েছি যে, নিজেকে কোনভাবেই আর নিয়ন্ত্রণ করতে পারলাম না। অঝোর ধারায় কেঁদেছি। আমার বাবার মৃত্যুর পর এটাই আমার জন্য সবচেয়ে কঠিন দুঃখজনক একটি ঘটনা।’
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
নারী ফুটবল দলের বেতন বকেয়া, দ্রুত সমাধানের আশ্বাস
টানা দ্বিতীয়বার সাফ নারী চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা জিতে ঢাকায় এসে পৌঁছেছেবিস্তারিত পড়ুন
প্রোটিয়াদের রানের পাহাড়, টাইগাররা নামতেই বদলে গেল পিচের ধরন!
চট্টগ্রাম টেস্টে প্রথম ৫ সেশনেরও বেশি সময় ব্যাটিং করেছে দক্ষিণবিস্তারিত পড়ুন
নেপালকে হারিয়ে সাফ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুর দশরথ স্টেডিয়ামে স্বাগতিকদের ২-১ গোলে হারিয়ে সাফবিস্তারিত পড়ুন