কি কথা বলে মেয়েরা নিজেদের মধ্যে? জেনে নিন..
মেয়ে গন্ডির মধ্যে কোন কোন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়, ছেলেদের মধ্যে তা জানার চেষ্টা প্রবল। কিন্তু মেয়েলি আলোচনার মধ্যে ঢোকা তো আর সহজ নয়। তাই কলেজের দিনের সেই কথাগুলি অজানাই থেকে যায়। প্রচলিত একটি কথা হল মেয়েরাই মেয়েদের সব থেকে বড় শত্রু হয়। এই কথা অবশ্য সব ক্ষেত্রে কখনওই প্রযোজ্য হয় না। কারণ একটা মেয়েই কিন্তু আর একটা মেয়ের মনের ভাব সব থেকে ভালোভাবে বুঝতে পারে। এছাড়া মায়ের মতো পথপ্রদর্শক হিসেবেও কাজ করে একজন ভালো বন্ধু।
তবে এবার দেখে নিন, একটা মেয়ের সঙ্গে আর একটা মেয়ের গোপনে ঠিক কি কি কথা হয়…
১. মেয়েরা ছেলেদের চেয়ে মেয়েদের সঙ্গেই পার্টিতে যেতে সব থেকে বেশি স্বাছন্দ্য বোধ করে। সব থেকে বড় কথা হল কোনও বিশেষ অনুষ্ঠান ছাড়াই তারা পার্টি করতে বেস ভালবাসে।
২. নিজের পছন্দের থেকে বন্ধুর পছন্দের ওপর সব থেকে নির্ভর করে। তাই শপিং-এ যাওয়ার সময় বয়ফ্রেন্ডকে নয় নিজের বেস্ট ফ্রেন্ডকেই নিয়ে যায়। এমনকি বিশেষ অনুষ্ঠানে বন্ধুর জামা চেয়ে পড়ে যাওয়ার মধ্যে অদ্ভুত আনন্দ পায় মেয়েরা।
৩. মাথা গরম। কিন্তু কারোর ওপর সেই রাগ দেখাতে পারছে না। তাই নিজের বেস্ট ফ্রেন্ডকে ফোন করে অথবা তার সঙ্গে দেখা করে রেগে যাওয়া মানুষটির সমস্ত রাগ অকথ্য গালাগালির মাধ্যমে উগরে দিয়ে শান্তি পাওয়া যায়।
৪. স্কুল অথবা কলেজে পড়ার সময় জীবনের প্রথম নেশাটাও বেস্টফ্রেন্ডের সঙ্গে করার একটা আলাদা মজা পাওয়া যায়। এমনকি রাস্তায় নেশা করার সময়ও সে যদি সঙ্গে থাকে তাহলে একটা আলাদা মনোবল পাওয়া যায়।
৫. কোনও যুক্তি ছাড়াই ঝগড়া করা। ক্ষণিকের জন্য আরি। তার কিছুক্ষণের মধ্যেই আবার ভাব করে নেওয়া।
৬. বয়ফ্রেন্ড অথবা পৃথিবীর যে কোনও মানুষের সামনে খাবার খাওয়ার সময় একটা সালীনতা বজায় রাখতেই হয়। কিন্তু বেস্টফ্রেন্ডের সামনে খাওয়ার সময় কোনও সালীনতা বজায় রাখার কোনও দরকার পড়ে না। কারণ রেস্টুরেন্টে গিয়ে বাঁদরামি করাতেও যে সেই সায় দেয়।
৭. নিজেরদের ছেড়ে বাকি আর ৫টা মেয়েকে নিয়ে গসিপ করা। তাদের জামা-কাপড় দেখে নিজেদের মধ্যে কথা বলা। নিজেদের সঙ্গে তাদের তুলনা করা।
৮. ছুটি কাটাতে যাওয়া। ছুটিতে গিয়ে অপরিচিত স্থানে যা খুশি তাই করা। কোনও বাধা না মানা। যা খুশি খাওয়া। যখন খুশি ঘুরতে যাওয়া।
৯. নিজের প্রথম প্রেমের সঙ্গে কি কি কাণ্ড ঘটিয়েছে তার পুঙ্খানুপুঙ্খ বিবরণ দেওয়া। এমনকি প্রথম যৌন সম্পর্কের কথা তাকে জানানো। তার সঙ্গে তার মতামত চাওয়া।
১০. মায়ের অবর্তমানে তাকে সব থেকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া। যে কথা মাকে বলা যায় না, সেই কথা তার সঙ্গে শেয়ার করা যায়।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
মানবদেহে আদার অনেক উপকার
আমাদের দিনে কয়েকবার রঙিন খাবার খাওয়া উচিত, কিন্তু আপনি কিবিস্তারিত পড়ুন
হোটেল ঘরে বিছানার চাদর সাদা হয় কেন ?
বেড়াতে গিয়ে হোটেলের ঘরে ঢুকে প্রথম যে বিষয়টি নজরে আসে,বিস্তারিত পড়ুন
ধনিয়া পাতার উপকারি গুণ
চিকিৎসকদের মতে, ধনে বা ধনিয়া একটি ভেষজ উদ্ভিদ যার অনেকবিস্তারিত পড়ুন