রবিবার, অক্টোবর ৬, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

কুড়িগ্রামে ভয়াবহ বন্যায় ২ লাখ মানুষ পানিবন্দী

কুড়িগ্রামে টানা ৬ দিন বন্যায়  ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে।  মানুষজন চরম দুর্ভোগে পড়েছে। বিশেষ করে ধরলা ও ব্রহ্মপূত্র নদী তীরবর্তী মানুষের কষ্টের শেষ নেই। এখানকার হাজার হাজার বন্যা কবলিত মানুষ বাড়িঘর ছেড়ে অন্যত্র আশ্রয় নিয়েছেন।

রোববার (৭ জুলাই) সকাল ৯টায় কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের তথ্য মতে, ব্রহ্মপুত্র নদের চিলমারী পয়েন্টের পানি কিছুটা স্থিতিশীল থাকলেও বেড়েছে ধরলা ও দুধকুমার নদের পানি। 

জেলার ৯টি উপজেলার দুটি পৌরসভাসহ প্রায় ৬০টি ইউনিয়নের দুই লাখ মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন। প্রাথমিকভাবে মানুষ যেসব উঁচু স্থানে গবাদিপশু রেখেছেন গত দুদিন ধরে সেসব স্থানে পানি ওঠায় গবাদি পশু নিয়ে বিপাকে পড়েছেন তারা। জীবন বাঁচাতে অনেকে নিজস্ব নৌকা, উঁচু রাস্তা, ফ্লাড শেল্টার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও উঁচু ভূমিতে কিংবা আত্মীয়ের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছেন।

তথ্য অনুযায়ী, ব্রহ্মপুত্র নদের পানি ২৬.৫৮ সেন্টিমিটার, ধরলা ২৬.৩৬ সেন্টিমিটার, দুধকুমার ৩০.১১ সেন্টিমিটার ও তিস্তা নদীর পানি ২৯.২০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে দুধকুমার নদীর বেড়িবাঁধ ভেঙে লোকালয়ে পানি প্রবেশ করেছে। এতে নতুন করে আরও প্রায় ১৫টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। উপজেলার বামনডাঙ্গা ইউনিয়নের মিয়াপাড়া এলাকার পুরাতন বেড়িবাঁধটির দুটি স্থানে প্রায় ১শ মিটার এলাকা ভেঙে যায়। ফলে ভাঙা অংশ দিয়ে প্রবল স্রোতে প্রবেশ করে একের পর এক গ্রাম প্লাবিত হতে থাকে। পানি আরও বৃদ্ধি পেলে নাগেশ্বরী পৌর শহর পানিতে নিমজ্জিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। বাঁধ ভাঙায় এরইমধ্যে বামনডাঙ্গা ইউনিয়নের মিয়া পাড়া, মালিয়ানি, সেনপাড়া, তেলিয়ানী, পাটেশ্বরী, বোয়ালেরডারা, অন্তাইপাড়, ধনিটারী, বিধবাটারী, বড়মানী, বামনডাঙ্গা, নাগেশ্বরী পৌরসভার ৩নং ওয়ার্ডের সাঞ্জুয়ার ভিটা, ভুষিটারী, ফকিরটারী গ্রাম প্লাবিত হয়েছে।

কুড়িগ্রাম সিভিল সার্জন ডা. মঞ্জুর-এ-মুর্শেদ, ইউনিয়ন পর্যায়ে ৮৩টি মেডিকেল টিম বন্যা কবলিত এলাকায় কাজ করছে।

নাগেশ্বরী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সিব্বির আহমেদ জানান, বাঁধ ভাঙার বিষয়টি আমি জেনেছি, সরেজমিন পরিদর্শন ছাড়া কিছু বলা যাচ্ছে না।

কুড়িগ্রাম কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের উপপরিচালক আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, এখন পর্যন্ত ৬ হাজার ৬৬০ হেক্টর ফসলি জমি, বীজতলা ও শাকসবজি বন্যার পানিতে নিমজ্জিত রয়েছে। পানি নেমে গেলে ক্ষয়ক্ষতির হিসাব পাওয়া যাবে।

কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী রাকিবুল হাসান জানান, দুধকুমার নদীর তীররক্ষা বাঁধ নির্মাণ চলমান আছে। সেগুলো বা পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ভাঙার কোনো খবর তাদের কাছে নেই।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

চৌদ্দগ্রামে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ৫

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে রিলাক্স পরিবহনের একটি বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কের পাশেরবিস্তারিত পড়ুন

টাকার বিনিময়ে স্ত্রীকে ধর্ষকদের হাতে তুলে দেন স্বামী, অতঃপর…

কুমিল্লায় ৫ হাজার টাকার বিনিময়ে স্ত্রীকে তিন ধর্ষকের হাতে তুলেবিস্তারিত পড়ুন

কুমিল্লায় ইয়াবাসহ জাসদের কেন্দ্রীয় নেত্রী আটক

কুমিল্লায় ইয়াবাসহ জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদের কেন্দ্রীয় নেত্রী এবং কুমিল্লা সিটিবিস্তারিত পড়ুন

  • কুমিল্লায় সড়ক দুর্ঘটনায় মা-ছেলেসহ ৩ জন নিহত
  • পিস্তলটি ১০ হাজার টাকায় ভাড়া নিয়েছিলেন !
  • কুমিল্লায় বাজারে আগুন, তালাবদ্ধ দোকানে শিশুর মৃত্যু
  • কুমিল্লায় চাচিকে নিয়ে ভাতিজা ‘উধাও’ অতঃপর….
  • কুমিল্লায় প্রবাসীর স্ত্রীকে গণধর্ষণ: গ্রেফতার ৪
  • কুসিক মেয়র সাক্কুকে শপথ পড়ালেন প্রধানমন্ত্রী
  • কুমিল্লায় ডিবি পুলিশের অভিযানে ৮ শত বোতল ফেন্সিডিল ৫ শত ইয়াবাসহ ২ জন আটক
  • স্ত্রীর সাথে কলহে মেয়েকে দত্তক, দুই মাস পর ফিরলো মায়ের কোলে
  • কুমিল্লায় বজ্রপাতে কিশোরের মৃত্যু, তিন ছাত্রী অজ্ঞান
  • কুসিকের সদ্য নির্বাচিত মেয়র সাক্কুকে খুঁজে পাচ্ছে না পুলিশ
  • কুমিল্লায় এক যুবককে ছুরিকাঘাতে হত্যা