বৃহস্পতিবার, নভেম্বর ২৮, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

কেজরিকেই প্রধানমন্ত্রী দেখতে চায় পাকিস্তান!

দুর্নীতি মুক্ত দেশ গড়াই ছিল তাঁর মূল স্লোগান৷ দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নেমে এক কথায় শুল্ক দফতরের আমলার পদও ছেড়েছিলেন তিনি৷ দেশের জনগণের আবেগ মেখে তৈরিও করেছিলেন রাজনৈতিক দল৷ কথা দিয়েছিলেন, প্রত্যক্ষ রাজনীতির বৈতরণী পেরিয়ে দুর্নীতিমুক্ত প্রশাসন গড়ার৷ অংশ নিয়েছিলেন নির্বাচনে৷ জয়ও পেয়েছিলেন৷ মুখ্যমন্ত্রীও হয়েছিলেন৷ ৪৯ দিন পর পদত্যাগও করেন৷ পরবর্তী নির্বাচনে বিপুল জয় পেয়ে দ্বিতীয় বারের জন্য ফের মুখ্যমন্ত্রীর পদও ফিরে পান তিনি৷

হ্যাঁ, রাজনীতিতে ‘ট্র্যাজিক’ হিরো আর কেউ নন, দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল৷ তবে ভাবছেন? এতো ভণিতার কারণ কী?
আছে৷ শুনলে তাজ্জব বনে যাবেন৷ এমনকি, হতাশও হতে পারেন।

আপনি কী জানেন? এই মুখ্যমন্ত্রীর জনপ্রিয়তা এখন দেশের সীমা পেরিয়ে পৌঁছে গিয়েছে পাকিস্তানে! হ্যাঁ৷ ঠিক তাই৷ তাও আবার পাক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ এবং পাকিস্তানের বিরোধী দলনেতা ইমরান খানের থেকেও বেশি জনপ্রিয় হয়ে গিয়েছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল৷ শুধু এখানেই থামলে চলবে না৷ আরও আছে৷ জানেন কী? পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হিসাবে অরবিন্দ কোজরিওয়ালকে দেখতে চান ৮৮ শতাংশ পাকিস্তানি৷ না, ভুল ভাববেন না৷ ছাপার বা লেখাল ভুলও নয়৷ সহজ বাংলায় বলতে গেলে বলা যায়, ৮৮ শতাংশ পাকিস্তানিই চান, অরবিন্দ কেজরিওয়াল পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীত্বের পদ দখল করুক৷

ভাবছেন, ভুল খবর প্রকাশ করছি আমরা৷ এক্কেবারে না৷ খোদ পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা দফতরের নিজস্ব ট্যুইটার পেজে গত বৃহস্পতিবার একটি প্রশ্ন করা হয়েছিল৷ বলা হয়, ‘পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হিসাবে আপনি (পাকিস্তানি) কাকে নির্বাচিত করতে চান?’ এই প্রশ্নের সম্ভব্য উত্তরের তালিকায় দেওয়া হয় নওয়াজ শরিফ, ইমরান খান ও অরবিন্দ কোজরিওয়ালের নাম৷ উত্তর তালিকা থেকে যেকোনো এক জনকে বেছে নিতে নির্দেশ দেওয়া হয়৷ ট্যুইটারে পাকিস্তান ডিফেন্সের পক্ষ থেকে এই প্রশ্নের উত্তরে বিপুল উত্তেজনা তৈরি হয়৷ মুহূর্তেই শুরু হয় ভোটিং পর্ব৷ ভোটে শেষে দেখা যায়, নওয়াজ শরিফকে ফের প্রধানমন্ত্রীত্বের পদে দেখতে চান মাত্র ৩ শতাংশ পাকিস্তানি৷ ইমরান খান পান ৯ শতাংশ ভোট৷ সব শেষে থাকা অরবিন্দ কোজরিওয়ালকে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর পদে দেখতে চান ৮৮ শতাংশ পাক জনগণ৷

তবে, পাক সরকার পরিচালিত খোদ প্রতিরক্ষা দফতরের ভেরিফাইড ট্যুইটার পেজে কেজরিওয়ালের পক্ষে বেশী ভোট পড়ায় বেশ বিড়ম্বনায় পড়েন প্রতিরক্ষা দফতরের কর্মকর্তারা৷ দেশের দুই রাজনৈতিক প্রধানের জনপ্রিয়তা তলানিতে পৌঁছে যাওয়ার জেরে কার্যত বাধ্য হয়েই পোস্টটি তুলে নেয় প্রতিরক্ষা দফতর৷

সম্প্রতি ভারতীয় সেনার সার্জিক্যাল অ্যাটাক নিয়ে প্রশ্ন তোলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী কোজরিওয়াল৷ সেনার সার্জিক্যাল অ্যাটাক প্রসঙ্গে কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে প্রমাণ দাখিলেরও আর্জি জানান তিনি৷ সার্জিক্যাল প্রমাণ দাবি করার পরপরই নবরাত্রির অনুষ্ঠানে রাজস্থানের বিকানিতে মুখে কালি খান কেজরি৷ এবার পাকিস্তানে জনপ্রিয়তার দৌড়ে এগিয়ে থাকা কেজরির কপালে কী আছে কে জানে!

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ধর্ষণের অভিযোগের তদন্ত চলায় এমবাপ্পেকে বিজ্ঞাপন থেকে সরাল রিয়াল

আর্থিক দ্বন্দ্বের মধ্যে পিএসজি ছেড়ে রিয়াল মাদ্রিদে আসার পর একেরবিস্তারিত পড়ুন

মিয়ানমারে বন্যায় মৃতের সংখ্যা দ্বিগুণ বেড়ে ২২৬

ঘূর্ণিঝড় ইয়াগির প্রভাবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ মিয়ানমারে ভারি বৃষ্টিপাতের কারণেবিস্তারিত পড়ুন

ইসরাইলি হামলায় আরও ৩৮ ফিলিস্তিনি নিহত

গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরাইলি বাহিনীর তান্ডবে প্রাণ গেছে আরও ৩৮বিস্তারিত পড়ুন

  • বিক্ষোভকারীদের অধিকার সমুন্নত রাখতে সরকারের প্রতি আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের
  • একদিনে গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহত ৫৭ ফিলিস্তিনি 
  • কানে ব্যান্ডেজ নিয়ে সম্মেলনে ট্রাম্প
  • ওমানে বন্দুকধারীর হামলায় মসজিদের কাছে   ৪জন নিহত
  • ট্রাম্পকে গুলি করা ব্যক্তি দলের নিবন্ধিত ভোটার
  • প্রেসিডেন্ট মাসুদকে সতর্কতা ইরানিদের 
  • ভারতের সঙ্গে চুক্তিতে দেশের মানুষের আস্থা প্রয়োজন
  • ভারত আমাদের রাজনৈতিক বন্ধু, চীন উন্নয়নের : কাদের
  • ইসরায়েলে মুহুর্মুহু রকেট হামলা ইসলামিক জিহাদের
  • প্রথম বিতর্কের পর ট্রাম্পের দিকে ঝুঁকছেন দোদুল্যমান ভোটাররা!
  • রেবন্ত রেড্ডি এবং চন্দ্রবাবু নাইডু বৈঠক নিয়ে নানা জল্পনা
  • স্টারমারের দুঃখ প্রকাশের পরও বাংলাদেশি কমিউনিটিতে ক্ষোভ