কোকেন কি, কোথায় ব্যবহৃত হয়..?
গাঁজার পরেই সারা বিশ্বে সবচেয়ে জনপ্রিয় অবৈধ ড্রাগ কোকেন। এ মাদকের সবচেয়ে বেশি ব্যবহার উত্তর আমেরিকার দেশগুলোতে, এরপরেই আছে ইউরোপ এবং দক্ষিণ আমেরিকা। উন্নত বিশ্বের এক থেকে তিন শতাংশ মানুষই জীবনের নানা পরিস্থিতিতে কোকেন সেবন করে। এটি অবসাদ বা বিষাদগ্রস্ত মানুষ সাময়িক প্রশান্তি এবং অনেকে আনন্দ করার জন্যও কোনে সেবন করে।
২০১৩ সালের এক জরিপে দেখা গেছে, এক বছরে ৪ হাজার ৩০০ মানুষের মৃত্যুর সরাসরি কারণ ছিল কোকেন। এ সংখ্যা ১৯৯০ সালে ছিল ২ হাজার ৪০০। কোকেন সর্বপ্রথম এর পাতার নির্যাস থেকে আলাদা করা হয় ১৮৬০ সালে। আর ১৯৬১ সালে আন্তর্জাতিক আইনে মাস্তির করার জন্য কোকেন সেবন অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়।
কোকেইনের রাসায়নিক উপাদান বেজয়েলমিথাইলএকজোনিন। এটি সাধারণত পাইপ দিয়ে নাক দিয়ে টেনে নেয়া হয়, পাত্রে রেখে তাপ দিয়ে বাষ্প গ্রহণ করা হয় অথবা ইনজেকশনের মাধ্যমে ধমনীতে নেয়া হয়। এই মাদক গ্রহণ করার সঙ্গে সঙ্গে শরীরে অন্যরকম অনুভূতি হয়। স্বর্গীয় প্রশান্তি, এক ধরনের ভ্রান্তি মনকে আচ্ছন্ন করে ফেলে।
তবে ওষুধ হিসেবেও কোকেনের ব্যবহার রয়েছে। অঙ্গ-প্রতঙ্গের অসাড়তা দূর করতে এবং নাকের অপারেশনের সময় রক্ত পড়া বন্ধ করতে সামান্য কোকেন ব্যবহৃত হয়।
চিকিৎসায় কোকেনের ব্যবহার খুব সীমিত এবং মাদক হিসেবে এর রয়েছে ব্যাপক ব্যবহার। এ কারণে সারা বিশ্বে বিশাল এক সিন্ডিকেট রয়েছে যারা কোকেন চোরাকারবারিতে জড়িত। সম্প্রতি বাংলাদেশও এ মাদক পাচারের রুটে পরিণত হয়েছে।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
ধর্ষণের অভিযোগের তদন্ত চলায় এমবাপ্পেকে বিজ্ঞাপন থেকে সরাল রিয়াল
আর্থিক দ্বন্দ্বের মধ্যে পিএসজি ছেড়ে রিয়াল মাদ্রিদে আসার পর একেরবিস্তারিত পড়ুন
ধর্ষণের অভিযোগ ওঠার পর পদ হারালেন গাজীপুর জেলা ছাত্রদলের সভাপতি
ধর্ষণের অভিযোগ ওঠার পর সাংগঠনিক শৃঙ্খলাভঙ্গের দায়ে গাজীপুর জেলা ছাত্রদলেরবিস্তারিত পড়ুন
ঢাকা উত্তর সিটির সাবেক মেয়র আতিকুল গ্রেপ্তার
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি) সাবেক মেয়র আতিকুল ইসলামকে রাজধানীরবিস্তারিত পড়ুন