কোথায় আর ভাগ্যদেবীর বরপুত্র! ভাগ্যের মার তো খেতে হয়েছিল ধোনিকেও
মহেন্দ্র সিংহ ধোনিকে বলা হয় ভাগ্যদেবীর বরপুত্র। ভাগ্যের সাহায্য পেয়েছেন বলেই আজ তিনি নাকি এই জায়গায় এসে পৌঁছেছেন। এমনটাই বক্তব্য নিন্দুকদের।
মহেন্দ্র সিংহ ধোনিকে বলা হয় ভাগ্যদেবীর বরপুত্র। ভাগ্যের সাহায্য পেয়েছেন বলেই আজ তিনি নাকি এই জায়গায় এসে পৌঁছেছেন। এমনটাই বক্তব্য নিন্দুকদের।
এই গল্প কিন্তু অন্য কথা বলে। ধোনি মোটেও ভাগ্যেদবীর বরপুত্র নন। একটা সময় গিয়েছে যখন ভারতের সফলতম অধিনায়ককেও ভাগ্যের মার খেতে হয়েছে। সুযোগ পেয়েও দলের হয়ে মাঠেই নামতে পারেননি।
সময়টা ২০০১। ধোনির বয়স তখন কত আর হবে। ১৯। ঘরোয়া ক্রিকেটে ভাল রান করছেন তিনি। তাঁর প্রতিভার খোঁজ পেয়েই দলীপ ট্রফিতে পূর্বাঞ্চল দলে রাখা হল ধোনিকে। সেই সময় ভারতীয় দল একজন নতুন উইকেট কিপারের সন্ধানেও ছিল। এখনকার মতো তখন সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট ছিল না। দ্রুত খবরও পৌঁছত না এখনকার মতো।
তাই দলীপ ট্রফিতে যে তিনি জায়গা পেয়েছেন, সেই সংবাদ সময়মতো পৌঁছলো না রাঁচির রাজপুত্রের কাছে। যখন খবর পেলেন, তখন অনেকটাই দেরি হয়ে গিয়েছে। পূর্বাঞ্চল দল আগরতলা রওনা হয়ে গিয়েছে। ধোনির বন্ধু পরমজিৎ সিংহ মরিয়া একটা চেষ্টা করলেন। টাটা সুমো ভাড়া করে ধোনিকে নিয়ে ছুটলেন। হাতে মাত্র ২০ ঘণ্টা সময়। যদি অসাধ্যসাধন সম্ভব হয়।
কিন্তু ধোনির কপাল খারাপ। গাড়িতে সমস্যা দেখা দেয়। ফলে ঠিক সময়মতো আর পৌঁছনোই হল না ধোনির। মাহি পৌঁছতে না পারায় পূর্বাঞ্চলের হয়ে উইকেটের পিছনে দাঁড়িয়ে পড়েন বাংলার দীপ দাশগুপ্ত। সেই ম্যাচটি হয়েছিল পূর্বাঞ্চলের সঙ্গে দক্ষিণাঞ্চলের। এরপরেও কি বলা যায় ধোনি ভাগ্যদেবীর বরপুত্র!
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
নারী ফুটবল দলের বেতন বকেয়া, দ্রুত সমাধানের আশ্বাস
টানা দ্বিতীয়বার সাফ নারী চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা জিতে ঢাকায় এসে পৌঁছেছেবিস্তারিত পড়ুন
প্রোটিয়াদের রানের পাহাড়, টাইগাররা নামতেই বদলে গেল পিচের ধরন!
চট্টগ্রাম টেস্টে প্রথম ৫ সেশনেরও বেশি সময় ব্যাটিং করেছে দক্ষিণবিস্তারিত পড়ুন
নেপালকে হারিয়ে সাফ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুর দশরথ স্টেডিয়ামে স্বাগতিকদের ২-১ গোলে হারিয়ে সাফবিস্তারিত পড়ুন