বুধবার, নভেম্বর ৫, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

ক্ষমতার পালাবদলে মার্কিন ভূমিকার বর্ণনা দিলেন প্রধানমন্ত্রী

দেশের তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ আমেরিকার হাতে তুলে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে ২০০১ সালে বিএনপি নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট ক্ষমতায় এসেছিল বলে দাবি করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

আজ শনিবার বিজয় দিবস উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় প্রধানমন্ত্রী এ দাবি করেন। এ সময় তিনি আরো বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেই প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় ২০০১ সালের দ্বিতীয়বারের মতো ক্ষমতায় আসতে পারেনি আওয়ামী লীগ।

এর আগেও প্রধানমন্ত্রী বিভিন্ন সভায় এ দাবি করেছেন। আজ তিনি ২০০১ সালের নির্বাচনের আগমুহূর্তের একটি ঘটনার উল্লেখ করে বলেন, ‘ঠিক নির্বাচনের আগমুহূর্তে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার এ দেশে আসেন প্রতিনিধি হয়ে। তখন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান ছিলেন লতিফুর রহমান। তাঁর বাড়িতে আওয়ামী লীগের প্রেসিডেন্ট-সেক্রেটারি এবং বিএনপির প্রেসিডেন্ট-সেক্রেটারিকে দাওয়াত দেওয়া হয়।’

‘সেখানে আমি ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জিল্লুর রহমান এবং বিএনপির খালেদা জিয়া ও মহাসচিব আবদুল মান্নান ভূঁইয়া যাই। সেখানে আমাদের লাঞ্চের আয়োজন হয় এবং সেখানে এই কথা আলোচনা হয়। আমি স্পষ্টভাবে বলে আসি, আমি দেশের মানুষের সম্পদ ক্ষমতার লোভে বিক্রি করব, সেই বাবার মেয়ে আমি না। আমি চলে আসি।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘খালেদা জিয়া থেকে যান। জিমি কার্টার খুশি হন। এবং সেখানে বসে তাঁদের চুক্তি হয়েছে। ছবি আছে, পত্রিকায় এসেছিল।’

‘একটু কম্প্রোমাইজ’ করলে ২০০১ সালে ক্ষমতায় আসা খুব কঠিন ছিল না বলেও মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি উল্লেখ করেন, ‘আমার দেশের গ্যাস আমার দেশের মানুষের কাজে লাগবে না আর আমি বেচে দেব অন্যের কাছে। গ্যাসের মালিক বাংলাদেশ, বাংলাদেশের জনগণ। গ্যাস উত্তোলনে এখানে বিনিয়োগ করেছে আমেরিকান কোম্পানি। তারা আমার গ্যাস বিক্রি করবে ভারতের কাছে। আর আমার দেশের মানুষ বঞ্চিত হবে।’

‘আমার প্রস্তাব ছিল, কত গ্যাস আছে সেটা আমাকে আগে জনতে হবে। সিসমিক সার্ভে করে বলতে হবে। আগামী দিনের প্রজন্মের জন্য ৫০ বছরের রিজার্ভ রাখতে হবে। এবং আমার দেশের মানুষের চাহিদা মিটিয়ে যদি উদ্বৃত্ত গ্যাস থাকে তখনই বিক্রি করব।’

শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর মেয়ে, আমার পিতা এ দেশের স্বাধীনতার জন্য, এ দেশের মানুষের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের জন্য, এ দেশের মানুষের মর্যাদার জন্য নিজের জীবন দিয়ে গেছেন, গোটা পরিবার দিয়ে গেছেন। কাজেই এ দেশের মানুষের এতটুকু স্বার্থহানী হোক, অন্তত আমার দ্বারা এটা হতে পারে না। সে কারণে আমরা ক্ষমতাটা বড় না, আমার দেশের মর্যাদাটা বড়।’

প্রধানমন্ত্রী আরো উল্লেখ করেন, ‘এমনকি আমেরিকার প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন তখন এসেছিলেন, তখনো তিনি প্রস্তাব দেন। এরপর আমাকে দাওয়াত দিয়ে নিয়ে যায় আমেরিকায়। সেখানেও তাঁরা প্রস্তাব দেন। আমার এক কথাই ছিল। যেখানে যেভাবে বলেছি এক কথাই বলেছি।’

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

‘সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতি’ মোকাবিলায় প্রস্তুতির নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে ‘সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতি’ মোকাবিলার জন্যবিস্তারিত পড়ুন

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে জাতীয় পার্টিকে নিষিদ্ধের দাবি গণ অধিকার পরিষদের

জাতীয় পার্টিকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে নিষিদ্ধ করাসহ তিন দাবি জানিয়েছেবিস্তারিত পড়ুন

নুরুল হকের স্বাস্থ্যের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

গণ অধিকার পরিষদের আহত সভাপতি নুরুল হকের স্বাস্থ্যের খোঁজ নিয়েছেনবিস্তারিত পড়ুন

  • যুক্তরাষ্ট্রে স্কুলে বন্দুক হামলায় দুই শিশু নিহত, আহত ১৭
  • গাজায় অনাহারে ২ শিশুসহ ১০ জনের মৃত্যু
  • যুক্তরাষ্ট্রে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী ও সংবাদকর্মীদের ভিসার মেয়াদ
  • সিগারেটের আগুন থেকে দাবানল, সাইপ্রাসের ১০০ বর্গকিলোমিটার বনাঞ্চল পুড়ে ছাই
  • চবিতে ফের স্থানীয়দের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ-ইটপাটকেল নিক্ষেপ, সহ-উপাচার্যসহ আহত ১০
  • রাকসু কার্যালয়ে ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের তালা-ভাঙচুর
  • স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা: অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে ১,৬০৪ বার সড়ক অবরোধ হয়েছে
  • কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের রেলপথ অবরোধ
  • স্ত্রী হত্যা মামলায় স্বামী গ্রেপ্তার
  • গণঅভ্যুত্থানে শহীদের কথা মাথায় রেখেই দেশটাকে নতুন করে গড়তে হবে
  • বিএনপি সুশাসনে ও জবাবদিহিতায় বিশ্বাস করে
  • ভাতার ১ম কিস্তি শুরু; গর্ভবতী ভাতার আবেদন শর্ত