মঙ্গলবার, নভেম্বর ২৬, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

ক্ষমতার পালাবদলে মার্কিন ভূমিকার বর্ণনা দিলেন প্রধানমন্ত্রী

দেশের তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ আমেরিকার হাতে তুলে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে ২০০১ সালে বিএনপি নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট ক্ষমতায় এসেছিল বলে দাবি করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

আজ শনিবার বিজয় দিবস উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় প্রধানমন্ত্রী এ দাবি করেন। এ সময় তিনি আরো বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেই প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় ২০০১ সালের দ্বিতীয়বারের মতো ক্ষমতায় আসতে পারেনি আওয়ামী লীগ।

এর আগেও প্রধানমন্ত্রী বিভিন্ন সভায় এ দাবি করেছেন। আজ তিনি ২০০১ সালের নির্বাচনের আগমুহূর্তের একটি ঘটনার উল্লেখ করে বলেন, ‘ঠিক নির্বাচনের আগমুহূর্তে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার এ দেশে আসেন প্রতিনিধি হয়ে। তখন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান ছিলেন লতিফুর রহমান। তাঁর বাড়িতে আওয়ামী লীগের প্রেসিডেন্ট-সেক্রেটারি এবং বিএনপির প্রেসিডেন্ট-সেক্রেটারিকে দাওয়াত দেওয়া হয়।’

‘সেখানে আমি ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জিল্লুর রহমান এবং বিএনপির খালেদা জিয়া ও মহাসচিব আবদুল মান্নান ভূঁইয়া যাই। সেখানে আমাদের লাঞ্চের আয়োজন হয় এবং সেখানে এই কথা আলোচনা হয়। আমি স্পষ্টভাবে বলে আসি, আমি দেশের মানুষের সম্পদ ক্ষমতার লোভে বিক্রি করব, সেই বাবার মেয়ে আমি না। আমি চলে আসি।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘খালেদা জিয়া থেকে যান। জিমি কার্টার খুশি হন। এবং সেখানে বসে তাঁদের চুক্তি হয়েছে। ছবি আছে, পত্রিকায় এসেছিল।’

‘একটু কম্প্রোমাইজ’ করলে ২০০১ সালে ক্ষমতায় আসা খুব কঠিন ছিল না বলেও মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি উল্লেখ করেন, ‘আমার দেশের গ্যাস আমার দেশের মানুষের কাজে লাগবে না আর আমি বেচে দেব অন্যের কাছে। গ্যাসের মালিক বাংলাদেশ, বাংলাদেশের জনগণ। গ্যাস উত্তোলনে এখানে বিনিয়োগ করেছে আমেরিকান কোম্পানি। তারা আমার গ্যাস বিক্রি করবে ভারতের কাছে। আর আমার দেশের মানুষ বঞ্চিত হবে।’

‘আমার প্রস্তাব ছিল, কত গ্যাস আছে সেটা আমাকে আগে জনতে হবে। সিসমিক সার্ভে করে বলতে হবে। আগামী দিনের প্রজন্মের জন্য ৫০ বছরের রিজার্ভ রাখতে হবে। এবং আমার দেশের মানুষের চাহিদা মিটিয়ে যদি উদ্বৃত্ত গ্যাস থাকে তখনই বিক্রি করব।’

শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর মেয়ে, আমার পিতা এ দেশের স্বাধীনতার জন্য, এ দেশের মানুষের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের জন্য, এ দেশের মানুষের মর্যাদার জন্য নিজের জীবন দিয়ে গেছেন, গোটা পরিবার দিয়ে গেছেন। কাজেই এ দেশের মানুষের এতটুকু স্বার্থহানী হোক, অন্তত আমার দ্বারা এটা হতে পারে না। সে কারণে আমরা ক্ষমতাটা বড় না, আমার দেশের মর্যাদাটা বড়।’

প্রধানমন্ত্রী আরো উল্লেখ করেন, ‘এমনকি আমেরিকার প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন তখন এসেছিলেন, তখনো তিনি প্রস্তাব দেন। এরপর আমাকে দাওয়াত দিয়ে নিয়ে যায় আমেরিকায়। সেখানেও তাঁরা প্রস্তাব দেন। আমার এক কথাই ছিল। যেখানে যেভাবে বলেছি এক কথাই বলেছি।’

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

রবিবার যেসব এলাকায় ১০ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

গ্যাস পাইপলাইনের মেরামত কাজ ও জরুরি স্থানান্তরের জন্য রবিবার দেশেরবিস্তারিত পড়ুন

জেমিনি চ্যাটবটে যুক্ত হলো মেমোরি, যে ‍সুবিধা পাওয়া যাবে

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চ্যাটবট জেমিনিতে নতুন সুবিধা যুক্ত করেছে গুগল।বিস্তারিত পড়ুন

ঢাকা সিটি কলেজে ক্লাস বন্ধ রাখা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত

ঢাকা কলেজের বাস ভাঙচুরের ঘটনাকে কেন্দ্র করে গত বুধবার সংঘর্ষেবিস্তারিত পড়ুন

  • শাকিব: আমার ক্যারিয়ারের সব বিগ হিট সিনেমা ঈদ ছাড়াই এসেছে
  • এক বছরের মধ্যে নির্বাচন চান ৬১.১% মানুষ, সংস্কার শেষে ৬৫.৯%
  • ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুপক্ষের সংঘর্ষ
  • ডেঙ্গুতে একদিনে আরও ১০ মৃত্যু
  • জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন করার পরামর্শ কমিশনের
  • দেশের সংকটে যে সমাধান দেখছেন তারেক রহমান
  • যে কারণে প্রতিমন্ত্রীর বাড়ির সামনে বৃষ্টির মধ্যে দাঁড়িয়ে ছিলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা
  • ‘হেফাজতের আপত্তির মুখে’ নারায়ণগঞ্জে লালন মেলা বন্ধ
  • স্বর্ণের দামে ফের বড় লাফ, এগোচ্ছে নতুন রেকর্ডের দিকে
  • টসে জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
  • রাস্তা আটকে যমুনা ফিউচার পার্কের ব্যবসায়ীদের বিক্ষোভ
  • যে ৫ দেশে যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কতা