মঙ্গলবার, এপ্রিল ৮, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

কয়েক’শ কোটি টাকার মালিক কুকুর-বেড়াল !

গত বছর তার আয় ছিল প্রায় ২০ লাখ ডলার। সে ব্যক্তিগত বিমানে চলাফেরা করে। সাথে থাকে তার দুজন চাকর এবং একজন নিরাপত্তারক্ষী। তার জীবনী নিয়ে একটি বই লেখা হয়েছে। টুইটারে তার ভক্ত ৪৮ হাজার মানুষ আর ইন্সটাগ্রামে আছে ৬০ হাজার ৮শ।

এতক্ষণ যার কথা বললাম সে কোন গায়ক নয়, নয় কোন নায়ক বা নায়িকা, কোন মডেল বা তারকাও নয়। সে একটি চ্যানেলের নির্বাহী প্রধান কার্ল লেগাফিল্ডের পোষা বেড়াল চাউপেট্টে।

তিন বছর বয়সী ওই পোষা বেড়ালটি প্রসাধনী ব্র্যাণ্ড সু উয়েমুরা এবং জার্মান গাড়ি নির্মাতা অপেলের দুটি বিজ্ঞাপনের মডেল হয়েছিল। আর দুটি বিজ্ঞাপন দিয়েই সে ইতোমধ্যে প্রায় ২০ লাখ ডলারের বেশি অর্থ আয় করেছে। তার ব্যাংকে এরই মধ্যে যে অর্থ জমা হয়েছে তা আমরা অনেকেই কল্পনাও করতে পারি না।

এরপর বলবো আর এক ধনকুবের বেড়াল গ্রাম্পির কথা। তাকে বলা যায় হলিউডের সবচেয়ে পরিশ্রমী প্রাণি মডেল। তার নিজের নামেই গ্রাম্পুসসিনো নামের একটি আইস কফির ব্র্যাণ্ড চালু রয়েছে। বিভিন্ন টিভি শো’তেও তার উপস্থিতি লক্ষণীয়। টুইটারে তার ভক্ত রয়েছে ২ লাখ ৮০ হাজার আর ইন্সটাগ্রামে ৬৬ লাখ ২ হাজার।

এরপরেই রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী পোষা প্রাণিটি। গানথার ফোর নামের এই কুকুরটির আয় ২শ ২৭ মিলিয়ন। তবে ধনী হওয়ার জন্য তাকে কোনো বিজ্ঞাপণে মডেল বা ছবিতে অভিনয় করতে হয়নি। তার অস্ট্রিয়ান মালকিন কার্লোত্তা লিবেনেস্টেইন মরার সময় তার সমস্ত সহায় সম্পত্তি প্রিয় এই কুকুরের নামে লিখে দিয়ে যান। এভাবেই বিনা পরিশ্রমে ধনকুবের বনেছে সে।

ঠিক একই কায়দায় ধনী হয়েছে ইতালিয়ান বেড়াল টমাসো। ইতালির মারিয়া আসুন্তা (৯৪) তার সমস্ত সম্পত্তি তার প্রিয় বেড়ালটির নামে লিখে দিয়ে যান। এর মধ্যে রোম এবং মিলানে কয়েকটি অ্যাপার্টমেন্ট, ওলগিয়াটা এবং ক্যালেব্রিয়াতে একটি উদ্যানসহ কিছু ব্যাংক একাউন্ট তার নামে দিয়ে যান। আর এ সম্পত্তির কারণেই চার বছর আগে বেড়ালটি বিশ্বের ধনী পোষা প্রাণিদের মধ্যে তৃতীয় স্থান অর্জন করেছিলো।

তবে ইতালির আইনানুসারে মারিয়া তার পোষা বেড়ালকে সরাসরি তার সব সম্পত্তির মালিক করে যেতে পারেন নি। তাই তিনি তার সেবিকা স্টেফানিয়ার নামে তার সমস্ত সম্পত্তি উইল করেছিলেন এবং তার বেড়ালের দেখাশুনার ভার ওই সেবিকার ওপর দিয়েছিলেন।

এরপরেই বলব একটি শিপপাঞ্জি শাবকের কথা। দক্ষিণ আফ্রিকার পেট্রিসিয়া ওনেইল নামের এক মহিলা ওই শাবকটিকে তার বাড়ির বাইরে গাছের সঙ্গে ঝুলতে দেখেন। এরপর তিনি সেটিকে তার বাড়িতে নিয়ে আসেন। প্রাণিটির প্রতি তার এতটাই মায়া জন্মেছিল যে তিনি তার সম্পত্তির মালিক করলেন ওই শিপপাঞ্জিটাকে। আর এতে সে বিনা পরিশ্রমেই প্রায় ৪০ কোটি টাকার মালিক বনে গেল।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

তারেক রহমান: আগে ভারতীয় শিল্পী আসতো, এখন পাকিস্তান থেকে আসে

বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক অঙ্গনে দেশি শিল্পীদের উপেক্ষা করে ভারত ও পাকিস্তানবিস্তারিত পড়ুন

নির্বাচন নিয়ে সরকারের এত গড়িমসি কেন, প্রশ্ন রিজভীর

“নির্বাচন নিয়ে সরকারের এত গড়িমসি কেন”, এমন প্রশ্ন তুলে বিএনপিরবিস্তারিত পড়ুন

সাময়িক বরখাস্ত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ঊর্মির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনেবিস্তারিত পড়ুন

  • কমলা হ্যারিসের ভোটের প্রচারণায় বাজবে এ আর রহমানের গান
  • উপদেষ্টা আদিলুর: পূজায় বিশৃঙ্খলাকারীদের ছাড় দেওয়া হবে না
  • কুড়িগ্রামে ভয়াবহ বন্যায় ২ লাখ মানুষ পানিবন্দী
  • এসএমই ফাউন্ডেশনের নতুন এমডি আনোয়ার হোসেন চৌধুরী
  • কক্সবাজারে পাহাড় ধসে প্রাণ গেল মসজিদের মোয়াজ্জেম ও অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীর
  • গুরুতর অসুস্থ কে এম সফিউল্লাহ
  • সৌদি আরবে হজ পালনের সময় অন্তত ১৯ জনের মৃত্যু
  • ঈদযাত্রায় মহাসড়কে  চলছে ধীরগতিতে গাড়ি
  • রাজধানীর পান্হপথে ৮০ কোটি টাকার খাসজমি উদ্ধার
  • বুয়েট পাচ্ছে ১০০ কোটি টাকার ন্যানো ল্যাব  
  • বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় এক বাসার রান্নাঘরে বিস্ফোরণে শিশুসহ দগ্ধ ৪
  • বাজেট হয় কাগজে কলমে, প্রতিফলন নেই সমাজে
  • Leave a Reply

    Your email address will not be published. Required fields are marked *