শুক্রবার, নভেম্বর ২২, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

খালেদার দুর্নীতি মামলার পরবর্তী শুনানি ৩ আগস্ট

বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে করা দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা জিয়া অরফানেজ ও জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলার পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য ৩ আগস্ট দিন ধার্য করেছেন আদালত। বৃহস্পতিবার বকশিবাজারের আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে স্থাপিত ঢাকা মহানগর তৃতীয় বিশেষ জজ আবু আহমেদ জমাদারের আদালত এ আদেশ দেন।

এদিন আসামি পক্ষের আইনজীবীরা খালেদা জিয়ার উপস্থিতিতে মামলার বাদীকে জেরা করেন। এর আগে এই মামলায় হাজিরা দিতে সকাল ১০ টা ১০ মিনিটে বিশেষ আদালতে পৌঁছেন বিএনপি চেয়ারপার্সন। সকাল ৯ টা ৪০ মিনিটে তিনি বিশেষ আদালতের উদ্দেশে গুলশানের বাসা থেকে রওয়ানা হন।
খালেদা জিয়া এর আগে গত ১৮ জুন এ দুটি মামলায় হাজিরা দিয়েছিলেন।

বকশিবাজারে আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে স্থাপিত ঢাকা মহানগর তৃতীয় বিশেষ জজ আদালতে মামলা দুটির বিচার কার্যক্রম চলছে। বর্তমানে সাক্ষ্যগ্রহণ পর্যায়ে রয়েছে মামলার কার্যক্রম। জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলার অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, ২০০৫ সালে কাকরাইলে সুরাইয়া খানমের কাছ থেকে শহীদ জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্টের নামে ৪২ কাঠা জমি কেনা হয়। কিন্তু জমির দামের চেয়ে অতিরিক্ত এককোটি ২৪ লাখ ৯৩ হাজার টাকা জমির মালিককে দেওয়া হয়েছে বলে কাগজপত্রে দেখানো হয়, যার কোনো বৈধ উৎস ট্রাস্ট দেখাতে পারেনি।

জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্টের নামে অবৈধভাবে অর্থ লেনদেনের অভিযোগে ২০১১ সালের ৮ আগস্ট খালেদা জিয়াসহ চার জনের বিরুদ্ধে তেজগাঁও থানায় একটি মামলা দায়ের করে দুদক। ওই মামলার চার্জশিট (অভিযোগপত্র) আদালতে দাখিল করা হয় ২০১২ সালের ১৬ জানুয়ারি।

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্টের দুই কোটি ১০ লাখ ৭১ হাজার ৬৪৩ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ২০০৮ সালের ৩ জুলাই রমনা থানায় মামলা করে দুদক। ২০০৯ সালের ৫ আগস্ট খালেদা জিয়া, তার বড় ছেলে বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে এ মামলার চার্জশিট (অভিযোগপত্র) দেয় দুদক।

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলার অন্য আসামিরা হলেন- হারিছ চৌধুরী, হারিছ চৌধুরীর সহকারী একান্ত সচিব জিয়াউল ইসলাম এবং সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার একান্ত সচিব মনিরুল ইসলাম খান। ২০১৪ সালের ১৯ মার্চ খালেদা জিয়া ও তার বড় ছেলে তারেক রহমানসহ নয় জনের বিরুদ্ধে দুর্নীতির দুই মামলায় অভিযোগ গঠন করেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৩।

বিচারক বাসুদেব রায়ের বিশেষ জজ আদালত-৩-এ এ মামলার বিচার কার্যক্রম চলছিল। তবে খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা আদালতের প্রতি অনাস্থা জানালে পরবর্তী সময়ে বিচারক বাসুদেব রায়ের পরিবর্তে এ আদালত পরিচালনার দায়িত্ব পান আবু আহমেদ জমাদার।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ফের ২ দিন রিমান্ডে আনিসুল হক

রাজধানীর বাড্ডা থানার স্বেচ্ছাসেবকদল নেতা আল-আমিন হত্যা মামলায় সাবেক আইনমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন

আমির খসরু: নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণকে দেশের মালিকানা ফিরিয়ে দিতে হবে

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, “গণতন্ত্রেরবিস্তারিত পড়ুন

জামিন পেলেন সাবেক বিচারপতি মানিক

অবৈধভাবে ভারতে অনুপ্রবেশের সময় সিলেটের কানাইঘাটের ডোনা সীমান্ত এলাকা থেকেবিস্তারিত পড়ুন

  • হাসিনার পতনে জাতির মনোজগত পরিবর্তন হয়েছে, নতুন রাজনীতি হতে হবে স্বচ্ছ: আমীর খসরু
  • বগুড়ায় হাসিনা-কাদেরের বিরুদ্ধে আরও এক মামলা
  • ১৭ বছর পর সচল হলো আবদুল আউয়াল মিন্টুর ব্যাংক হিসাব
  • বিএনপি ও সমমনা দলের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
  • বিকেলে বাসায় ফিরবেন খালেদা জিয়া
  • খালেদা জিয়া মুক্তি পেলে দেশের গণতন্ত্র মুক্তি পাবে : এ্যানী
  • রায়পুরায়  বিএনপির প্রায় ১০০ নেতা কর্মী আ’লীগে যোগদান
  • বিএনপির আন্দোলন ভুয়া, তারেক রহমানের নেতৃত্বে আতঙ্কিত: ওবায়দুল কাদের
  • খালেদা জিয়ার ৩ রোগ বড় সংকট : চিকিৎসকরা
  • মুক্তিযুদ্ধের নামে বিএনপি ভাওতাবাজি করে : ওবায়দুল কাদের
  • দেশের মানুষ ঈদ করতে পারেননি
  • বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটিতে রদবদল