শনিবার, নভেম্বর ২৩, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

গরম তেলে শরীল পুড়ে গেলে সারিয়ে তোলার ৭টি ঘরোয়া উপায়!

রান্না করার সময় শরীরের কোথাও তেলের ছিটে লাগাটা খুব স্বাভাবিক একটা ব্যাপার। আর তার চাইতেও স্বাভাবিক হচ্ছে গরম তেল হাতে লাগার সাথে সাথেই দৌড়ে ফ্রিজের কাছে যাওয়া আর বরফের টুকরো বের করে সেখানটায় লাগানো।

কিন্তু আপনি কি জানেন, বরফ রক্তের প্রবাহকে রোধ করে এবং ত্বকের চামড়াকে সংকুচিত করে? ভালো তো নয়ই, বরং আরো অনেক বেশি খারাপ অবস্থা করে দেয় আপনার জ্বলে যাওয়া স্থানটির। তাহলে কী লাগাবেন গরম তেলে পুড়ে যাওয়া জায়গাটিতে? আসুন জেনে নিই দৈনন্দিন এই সমস্যার ঘরোয়া কিছু সমাধান।

১. অ্যালোভেরা পুড়ে যাওয়া স্থানের নিরাময়ে অ্যালোভেরার চাইতে ভালো আর কোন কিছু হতে পারেনা। খুব দ্রুত ব্যথা আর সংকোচন কমিয়েই দেয়না এটা শুধু। সেই সাথে পুড়ে যাওয়া স্থানটিকে সুরক্ষিত করে আর দ্রুত চামড়ার বৃদ্ধি নিশ্চিত করে। রিডার্স ডাইজেস্টের মতে অল্প কিছুদিনের ভেতরেই আপনার পুড়ে যাওয়া চামড়াটিকে ঠিক আগের মতন করে দিতে পারে অ্যালোভেরা।

২. মিন্ট টুথপেস্ট রান্নাঘরে হাতের কাছেই রাখুন একটি মিন্ট ফ্লেভারের টুথপেস্ট। জ্বলে যাওয়া আর পুড়ে যাওয়া চামড়ার জন্যে এটি প্রচন্ড কাজের। চামড়ায় কোন রকমের জ্বলুনি বা পোড়া হলেই প্রথমে সেখানে ঠান্ডা পানি ঢালুন এবং এরপর খানিকটা মিন্ট ফ্লেভারের টুথপেস্ট লাগিয়ে নিন। আরাম পাবেন। চামড়াও সুরক্ষিত থাকবে।

৩. ভ্যানিলা ছোটখাটো তেলে জ্বলে যাওয়া চামড়ার ক্ষেত্রে খানিকটা ভ্যানিলা কটন বাডে লাগিয়ে চামড়ায় ডলুন। ভ্যানিলার ভেতরে থাকা অ্যালকোহল আপনার চামড়ার জ্বলে যাওয়ার ব্যথাকে দূর করে দেবে। কষ্ট কম হবে।

৪. টি ব্যাগ পিনটারেস্ট অনুসারে টি ব্যাগে ট্যানিক এ্যাসিড থাকে। আর এই ট্যানিক এ্যাসিড চামড়ার গরমকে নিজের ভেতরে শেষন করে নিয়ে পুড়ে যাওয়া জায়গাটিকে ঠান্ডা করে তোলে। ফলে ব্যাথা কমে যায় অনেকখানি। তেলের ছিটে লাগলে তাই সাথে সাথে দু-তিনটি টি ব্যাগ নিয়ে ডলুন চামড়ায়।

৫. ভিনেগার ভিনেগারে থাকে একটিক এ্যাসিড, যেটা কিনা জ্বলে যাওয়া যায়গার চুলকানি, ব্যাথা আর প্রদাহ দূর করে। এছাড়াও এন্টিসেপটিক আর এসট্রিজেন্ট হিসেবেও এটি বেশ ভালো কাজ করে। সব ধরনের সংক্রমণ থেকে দূরে রাখে শরীরকে। জ্বলে যাওয়া কিংবা পুড়ে যাওয়া জায়গার তাপ কমাতেও বেশ সাহায্য করে ভিনেগার। আর তাই তেলের ছিটে লাগলে তুলোয় ভিনেগার মিশিয়ে জায়গাটিতে বুলিয়ে নিন।

৬. দুধ এবং মধু প্রাকৃতিক ঔষধ হিসেবে মধুর কোন বিকল্প নেই। হাব পেজেস অনুসারে ক্ষতস্থানের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়াকে দূর করাসহ ব্যাথা কমাতেও সাহায্য করে মধু। নিজের স্নেহ আর প্রোটিনের মাধ্যমে দুধও একই কাজ করে। আর তাই ক্ষতস্থানে মধু লাগিয়ে নিন। আর দুধ লাগালে সেটা রেখে দিন ১৫ মিনিট অব্দি।

৭. তেল তেলের ছিটে লাগা স্থানের জন্যে তেল বেশ উপকারী একটি জিনিস। বিশেষ করে সেটা যদি হয় নারকেল তেল। নারকেল তেলে রয়েছে ভিটামিন ই আর ফ্যাটি এ্যাসিড। যেটা কিনা ফাঙ্গাস আর ব্যাকটেরিয়া থেকে দূরে রাখে সংক্রমণস্থলকে। শুধু তাই নয়, ক্ষতস্থানে কোনরকম দাগ থেকে গেলে সেটাকে দূর করতেও নারকেলের জুড়ি নেই। সেজন্যে কেবল নারকেল তেলের সাথে খানিকটা লেবুর রস মিশিয়ে প্রতিদিন দাগের ওপরে লাগাতে হবে। তবে নারকেল তেল ছাড়াও ল্যাভেন্ডার তেল কিংবা চা গাছের তেলও এক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

মানবদেহে আদার অনেক উপকার

আমাদের দিনে কয়েকবার রঙিন খাবার খাওয়া উচিত, কিন্তু আপনি কিবিস্তারিত পড়ুন

রেড মিট খাওয়ার আগে কিছু পরামর্শ জেনে নিন

কোরবানি ঈদে বেশ কয়েকদিন টানা খাওয়া হয় গরু বা খাসিরবিস্তারিত পড়ুন

জাপান ও ইউরোপে বিরল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ

জাপানে, একটি বিরল “মাংস খাওয়া ব্যাকটেরিয়া” এর কারণে এক রোগবিস্তারিত পড়ুন

  • ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু
  • কোন খাবার কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে
  • ধনিয়া পাতার উপকারি গুণ
  • ওজন কমাতে যা খাওয়া যেতে পারে
  • প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রসুন
  • ফুড সিস্টেম ড্যাশবোর্ড নীতিমালা প্রণয়ন ও গবেষণা কার্যক্রমকে সহজ করবে : খাদ্য সচিব
  • আমলকি কখনো স্বাস্থ্যের জন্য ‘বিপজ্জনক’ হয়ে ওঠে
  • বিশ্বের শক্তিশালী এমআরআই মেশিনে মস্তিষ্কের প্রথম চিত্র প্রকাশ
  • H5N1 ভাইরাস ছড়াচ্ছে, কোভিডের চাইতে 100 গুণ বেশি বিপজ্জনক
  • কত দিন পর পর টুথব্রাশ বদলাবেন?
  • ত্বকের দাগ দূর করার ঘরোয়া উপায়
  • তরমুজ খেলে কি সত্যিই ওজন কমে?