শুক্রবার, সেপ্টেম্বর ১২, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

গাজীপুরে পোশাক শ্রমিকসহ দুই নারীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

গাজীপুরের কালিয়াকৈরে পৃথক ঘটনায় পোশাক শ্রমিকসহ দুই নারীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। কালিয়াকৈর থানা এবং মৌচাক ফাঁড়ি পুলিশ পৃথক স্থান থেকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করে।

রবিবার (৩১ আগস্ট) সকাল ১১টার দিকে সংশ্লিষ্ট থানা ও ফাঁড়ির দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মরদেহ উদ্ধারের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

এদিন সকালে দুই নারীর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।

নিহতরা হলেন, ময়মনসিংহ জেলার মুক্তাগাছা উপজেলার শহিদুল ইসলামের স্ত্রী মারিয়া আক্তার স্মৃতি (২১) এবং ঠাকুরগাঁও জেলার বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার আলোক ছবি গ্রামের খলিল মিয়ার মেয়ে ফাতেমা আক্তার (৪০)।

এর আগে, শনিবার (৩০ আগস্ট) রাতে উপজেলার পূর্ব চান্দরা (মুন্সিরটেক) এলাকায় একটি বাসা থেকে মারিয়া আক্তার স্মৃতি এবং আরাবাড়ী এলাকায় একটি বাসা থেকে পোশাক শ্রমিক ফাতেমা আক্তারের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

কালিয়াকৈর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) সাখাওয়াত হোসেন জানান, দীর্ঘদিন আগে জীবিকার তাগিদে শহিদুল ইসলাম তার স্ত্রী মারিয়া আক্তার স্মৃতিকে নিয়ে কালিয়াকৈরে আসেন। স্বামী-স্ত্রী উপজেলার পূর্ব চান্দরা (মুন্সিরটেক) এলাকায় মুকুলের বাসা ভাড়া নিয়ে বসবাস করতে থাকেন। নিহত স্মৃতির স্বামী শহীদুল ইসলাম সেলুন ব্যবসায়ী। বিয়ের পর থেকে তাদের মধ্যে পারিবারিক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে প্রায়ই ঝগড়া লেগেই থাকতো।

শনিবার দুপুরে তাদের মধ্যে আবারও ঝগড়া হলে স্বামী শহিদুল ইসলাম কাজে চলে যান। পরে মারিয়া আক্তার স্মৃতি ঘরের ভেতর থেকে দরজা লাগিয়ে গলায় রশি পেঁচিয়ে আড়ার সঙ্গে ফাঁসিতে ঝুলে আত্মহত্যা করে। সন্ধ্যায় স্বামী বাসায় এলে ঘরের ভেতর থেকে দরজা লাগানো দেখে ডাকাডাকি করেন। সাড়াশব্দ না পেয়ে আশপাশের লোকজন এসে দরজা ভেঙে ঘরের ভেতরে ঢুকে স্মৃতিকে ফাঁসিতে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পায়। খবর পেয়ে থানা কালিয়াকৈর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে স্মৃতির মরদেহ উদ্ধার করে।

অপরদিকে, কালিয়াকৈর থানাধীন মৌচাক পুলিশ ফাঁড়ির উপ-পরিদর্শক (এসআই) ওমর ফারুক জানান, কালিয়াকৈর উপজেলার লোহাকুর (পশ্চিমপাড়া) গ্রামের মৃত আব্দুস সাত্তারের ছেলে স্বামী মনির হোসেন স্ত্রী ফাতেমা আক্তারকে নিয়ে কালিয়াকৈরের আরাবাড়ী এলাকায় ভাড়া বাসায় বসবাস করতেন।

এর আগে ফাতেমা আক্তারের আরও দুই বিয়ে হয়েছিল। মনির হোসেন তার তৃতীয় স্বামী। স্বামী-স্ত্রী দু’জনেই স্থানীয় পোশাক কারখানায় চাকরি করতেন। ধারণা করা হচ্ছে একাধিক বিয়ে নিয়ে হয়তোবা স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া লেগে থাকতো। এর জেরে পোশাক শ্রমিক ফাতেমা আক্তার টিনশেড ঘরের আড়ার সঙ্গে গলায় রশি পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করে থাকতে পারেন।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ফোরজির সর্বনিম্ন গতি ১০ এমবিপিএস কার্যকর হচ্ছে সেপ্টেম্বর থেকে

নতুন কোয়ালিটি অব সার্ভিস (কিউওএস) নীতিমালায় ফোরজি ইন্টারনেটের সর্বনিম্ন গতিবিস্তারিত পড়ুন

রাকসু কার্যালয়ে ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের তালা-ভাঙচুর

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) কোষাধ্যক্ষের কার্যালয়ে ভাঙচুর চালিয়েছেবিস্তারিত পড়ুন

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা: অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে ১,৬০৪ বার সড়ক অবরোধ হয়েছে

অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতায় আসার পর ১২৩টি সংগঠন মোট ১,৬০৪ বারবিস্তারিত পড়ুন

  • চবিতে ফের স্থানীয়দের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ-ইটপাটকেল নিক্ষেপ, সহ-উপাচার্যসহ আহত ১০
  • আজ যমুনায় তিন দলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠক
  • হাসনাতকে উপহার পাঠালের রুমিন ফারহানা
  • দেশের কয়েকটি অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা, নদীবন্দরে সতর্কতা
  • শিবির সভাপতি: অন্তর্বর্তী সরকার জুলাই বিপ্লবকে ধারণ করতে পারেনি
  • মহাকাশে কতগুলো স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করা হয়েছে, শীর্ষে কোন দেশ?
  • শাপলা তুলতে গিয়ে পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
  • কলম্বোর সঙ্গে অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদার করতে চায় ঢাকা
  • রিজভী: দলের কেউ অপরাধ করলে কঠোর ব্যবস্থা
  • শফিকুর রহমান: পরিপূর্ণ সংস্কার ও নির্বাচন আদায় করে ছাড়বো
  • যুদ্ধবিরতির ‘খুব কাছাকাছি’ হামাস-ইসরায়েল