শনিবার, নভেম্বর ২৩, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

গাজীপুরে র‌্যাব সদস্যের স্ত্রীকে খুনের দায়ে দুইজনের ফাঁসি

গাজীপুরের টঙ্গীতে র‌্যাব সদস্যের স্ত্রীকে খুনের অভিযোগে দুইজনকে ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে প্রত্যেককে ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে। আজ বুধবার দুপুরে গাজীপুর জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক এ কে এম এনামুল হক এই রায় দেন।

দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- পটুয়াখালির সিকেওয়া বুনিয়া গ্রামের নাসির হাওলাদারের ছেলে আবুল বাসার হাওলাদার ও একই জেলার তিওকাটা গ্রামের আপ্তের আলী ঘরামী ওরফে আফতাবের ছেলে মো. হারুন ঘরামী ওরফে বাবুল। রায় ঘোষণার সময় আসামি আবুল বাশার আদালতের কাঠগড়ায় উপস্থিত থাকলেও অপর আসামি পলাতক রয়েছেন।

এ বিষয়টি নিশ্চিত করে গাজীপুরের কোর্ট ইন্সপেক্টর মো. রবিউল ইসলাম জানান, বিজিবির নায়েক পদে কর্মরত শেখ ওমর আলী প্রেষণে র‌্যাব-৪-এ সাভারের নবীনগরের ক্যাম্পে যোগ দেন। সেখানে কর্মরত থাকাকালে ২০১৪ সালের ৮ নভেম্বর দুপুরে খবর পান টঙ্গীর বড়দেওড়া খাঁপাড়া রোড এলাকার বাসায় তার স্ত্রী সালমা সুলতানা ওরফে সাথী দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে খুন হয়েছেন। খবর পেয়ে বাসায় গিয়ে তার বাসার পূর্বের ভাড়াটিয়া কুলসুম ও প্রতিবেশী ডাক্তার মিজানের কাছে জানতে পারেন, বেলা পৌনে ১২টার দিকে কুলসুম তার মালামাল নেওয়ার জন্য তার বাসার মেইন গেইটে নক করেন। শব্দ পেয়ে অজ্ঞাত দুইজন পুরুষ ভেতর থেকে গেইট খুলে কুলসুমকে টানা হেঁচড়া করে ভেতরে নিয়ে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয়। পরে ওই দুই ব্যক্তি দ্রুত ঘর থেকে বের হয়ে যায়। এ সময় কুলসুমের চিৎকার শুনে প্রতিবেশি ডাক্তার মিজান এগিয়ে এসে দুই ব্যক্তিকে দৌঁড়ে পালিয়ে যেতে দেখেন। তিনি বাসার ভিতরে গিয়ে সালমাকে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন এবং কিছুক্ষণের মধ্যে সালমার মৃত্যু হয়।

তিনি আরো জানান, এ ঘটনায় ওইদিনই সালমার স্বামী শেখ ওমর আলী বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা দুইজনকে আসামি করে টঙ্গী মডেল থানায় মামলা দায়ের করেন। পরে মামলার তদন্তকর্মকর্তা এএসপি মো. সামসুল হক তদন্ত শেষে ওই মামলায় মো. আব্দুল বাশার হাওলাদার, মো. হারুন ঘরামী ওরফে বাবুল, মো. সোনা মিয়া, রাজীব মোল্লা ও পনু মিয়ার বিরুদ্ধে ২০১৫ সালের ১৫ আগস্ট আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। ১০ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য ও শুনানি শেষে আসামি আবুল বাশার ও বাবুলের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আজ বুধবার আদালত তাদের দুইজনকে মৃত্যুদণ্ড ও অর্থদণ্ড দেন। অন্যদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাদের খালাসের আদেশ দেওয়া হয়।

রাষ্ট্রপক্ষে গাজীপুরের পিপি অ্যাডভোকেট মো. হারিছ উদ্দিন আহম্মদ এবং আসামি পক্ষে অ্যাডভোকেট মো. আসলাম সিকদার মামলা পরিচালনা করেন।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ড. ইউনূসের মন্তব্য দেশের মানুষের জন্য অপমানজনক : আইনমন্ত্রী

আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, কর ফাঁকি দেওয়ার মামলাকে পৃথিবীর বিভিন্নবিস্তারিত পড়ুন

ময়মনসিংহে ওসি-এসপি’র বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষর

সরকারি দায়-দায়িত্ব ও কর্মকান্ডে স্বচ্ছতা ও দায়বদ্ধতা বৃদ্ধি, সম্পদের যথাযথবিস্তারিত পড়ুন

ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠায় জনগণের সাথে রায়েছে বিচার বিভাগ

দেশের মানুষের ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে বিচার বিভাগ জনগণের সঙ্গে আছেবিস্তারিত পড়ুন

  • কোকেনের সবচেয়ে বড় চালানে জড়িতদের নাম পেয়েছে ডিএনসি
  • বাংলাদেশ ব্যাংক ও দুদকের ৭২ কর্মকর্তার চাকরি ছাড়ায় নানা আলোচনা
  • মূল্য ৭ কোটি: পঞ্চগড়ে কষ্টিপাথরের মূর্তি উদ্ধার
  • নারায়নগঞ্জে কলেজ ছাত্রী যৌন হয়রানি ও লাঞ্চনার শিকার
  • বিচারকদের শৃঙ্খলাবিধির গেজেট নিয়ে আদেশ
  • জাতীয় শোক দিবসে রাজধানীতে বাড়তি নিরাপত্তা
  • মানবতাবিরোধী অপরাধ: আজহার-কায়সারের আপিল শুনানি ১০ অক্টোবর
  • নারায়ণগঞ্জের আলোচিত সাত খুন মামলা: হাইকোর্টের রায় ২২ আগস্ট
  • আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের মৃত্যুদণ্ড পাওয়া রাজাকার হাফিজ গ্রেপ্তার
  • সেলিম ওসমান অসুস্থ, চার্জ শুনানি হল না
  • স্ত্রী-শাশুড়িসহ তুফান ফের রিমান্ডে
  • এই রায়ে আমি ব্যথিত: অ্যাটর্নি জেনারেল