গান নিয়ে আজব কিছু তথ্য!
মানুষের মনকে ছুঁয়ে দিতে, নাড়িয়ে দিতে বিক্ষুব্ধ করে তুলতে সঙ্গীতের কোন তুলনা নেই। আধুনিক চিকিত্সাবিজ্ঞান বহুক্ষেত্রে রোগীদের সঙ্গীত শোনার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। যে মানুষ সঙ্গীত শোনে না সে হিংস্র হয়ে উঠে। এ কারণেই সুরের সঙ্গে যুগ যুগ ধরে অবিচ্ছেদ্য সম্পর্কে বাঁধা পড়েছে সাধারণ মানুষ। এবার জেনে নিন সঙ্গীত সম্পর্কে আশ্চর্য কিছু তথ্য :
০১. হার্টবিট: গান শোনার সময় গানের ছন্দের সঙ্গে প্রায় মিলে যায় আমাদের হৃদপিণ্ডের ছন্দও। গান শোনা এমনই একটি কাজ যাতে আমাদের সম্পূর্ণ মস্তিষ্ক একসঙ্গে কর্মক্ষম হয়ে ওঠে।
০২. অবসাদ কমায়: যদি কোনও কারণে মন খারাপ থাকে বা অবসাদে ভোগেন তাহলে গলা ছেড়ে গান গেয়ে উঠুন। আপনার মন ভাল হতে বাধ্য।
০৩. লাউড মিউজিক: জানেন কি বার বা ডিস্কোতে কেন লাউড মিউজিক বাজানো হয়? যাতে আপনি বেশি পানীয় খেতে পারেন। দেখা গিয়েছে, স্লো মিউজিকের তুলনায় লাউড মিউজিকে মানুষ বেশি পান করেন।
০৪. গাছের বৃদ্ধি: শুনতে অবাক লাগলেও এটাই সত্যি যে গাছেদেরও অনুভূতি রয়েছে। দেখা গেছে, মিউজিক্যাল পরিবেশের মধ্যে যদি গাছ রাখা হয় তাহলে তার বৃদ্ধি হয় অনেক তাড়াতাড়ি।
০৫. স্ট্রেস কাটায়: স্ট্রেস কাটানোর ম্যাজিক জানে মিউজিক। তাই হাজার কাজের চাপে মনে বাড়তি স্ট্রেস ভিড় জমালেই পছন্দের গান শুনুন। দেখবেন অনেক রিল্যাক্স লাগবে।
০৬. উদার: শুনতে আশ্চর্যজনক হলেও ফ্রন্টিয়র সাইকোলজির একটি সমীক্ষা জানাচ্ছে, যারা তাদের পছন্দের গান বেশি শোনেন তারা তুলনামূলক বেশি উদার হন।
০৭. ব্যায়াম: দেখা গেছে যদি আপনি গান শুনতে শুনতে ব্যয়াম করেন তাহলে সহজে ক্লান্তি আসে না।
০৮.স্বাস্থ্য: মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য ভাল রাখতেও সাহায্য করে ভাল গান। দেখা গিয়েছে, প্রধানত বয়স্ক মানুষদের ব্রেন হেলদি রাখার জন্য কার্যকরী প্রভাব রয়েছে গানের।
০৯. হিংস্রতা রোধ করে : সঙ্গীত মানুষকে ভালবাসতে শেখায়। সঙ্গীত মানুষকে হিংসা থেকে দূরে রাখে। বর্তমানে যে মানুষ খুনের উত্সব চলছে সেটা রোধ করতে পারে সঙ্গীত।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
মানবদেহে আদার অনেক উপকার
আমাদের দিনে কয়েকবার রঙিন খাবার খাওয়া উচিত, কিন্তু আপনি কিবিস্তারিত পড়ুন
হোটেল ঘরে বিছানার চাদর সাদা হয় কেন ?
বেড়াতে গিয়ে হোটেলের ঘরে ঢুকে প্রথম যে বিষয়টি নজরে আসে,বিস্তারিত পড়ুন
ধনিয়া পাতার উপকারি গুণ
চিকিৎসকদের মতে, ধনে বা ধনিয়া একটি ভেষজ উদ্ভিদ যার অনেকবিস্তারিত পড়ুন