গারো তরুণীকে ধর্ষণের স্বীকারোক্তি রুবেলের
রাজধানীর বাড্ডায় গারো তরুণী ধর্ষণ মামলায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন মামলার প্রধান আসামি রাফসান হোসেন রুবেল। তিনি উত্তর বাড্ডার মিশ্রীটোলা এলাকার মফিজ উদ্দিন ওরফে মফু মিয়ার ছেলে।
আজ রোববার ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিমের (সিএমএম) আদালতে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা বাড্ডা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) বিএম মামুন আসামি রুবেলকে হাজির করে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি রেকর্ড করার জন্য আবেদন করেন। এই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মহানগর হাকিম সাদবীর ইয়াসির আহসান চৌধুরীর আদালতে একবার আটকের পর পালিয়ে গিয়েও ফের ধরা পড়া রুবেল স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।
দুপুর থেকে বিকাল পর্যন্ত জবানবন্দি নেওয়ার পর হাকিম আসামি রুবেলকে কারাগারে পাঠিয়ে দেন বলে জানিয়েছেন ওই আদালতের পুলিশের সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই মো. সেলিম।
মামলাটির তদন্ত কর্মকর্তা বাড্ডা থানার এসআই বিএম মামুন বলেন, হেফাজতে রেখে ছয় দিন জিজ্ঞাসাবাদের পর রুবেল দোষ স্বীকার করে জবানবন্দি দিতে রাজি হন।
এসআই সেলিম বলেন,‘রুবেল গত ২৫ অক্টোবর ওই গারো তরুণীকে তুলে নিয়ে ধর্ষণের কথা স্বীকার করেছে। তবে অন্য কাউকে ধর্ষণের কথা বিচারককে বলেনি।’
রুবেলকে গ্রেফতার পর পুলিশ জানিয়েছিল, আরও কয়েকটি ধর্ষণের ঘটনায়ও এই যুবকের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে।
হবু স্বামীর মেসের সামনে থেকে ওই তরুণীকে তুলে নিয়ে ধর্ষণের তিন দিন পর ২৮ অক্টোবর বাড্ডা থানায় রুবেলকে আসামি করে মামলা হয়। ঘটনার ১৭ দিন পর গত ১১ নভেম্বর বিমানবন্দর স্টেশন এলাকা থেকে রুবেলকে গ্রেফতার করে পুলিশের হাতে তুলে দেয় র্যাব। কিন্তু ১৪ নভেম্বর ঢাকার আদালত প্রাঙ্গণে পুলিশের হেফাজত থেকে হাতকড়া নিয়ে পালিয়ে যান এই আসামি। দুদিন পর বাড্ডা এলাকা থেকে তাকে ফের গ্রেফতার করে পুলিশ। এরপর আদালতের মাধ্যমে তাকে রিমান্ডে নেওয়া হয়।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
ড. ইউনূসের মন্তব্য দেশের মানুষের জন্য অপমানজনক : আইনমন্ত্রী
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, কর ফাঁকি দেওয়ার মামলাকে পৃথিবীর বিভিন্নবিস্তারিত পড়ুন
ময়মনসিংহে ওসি-এসপি’র বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষর
সরকারি দায়-দায়িত্ব ও কর্মকান্ডে স্বচ্ছতা ও দায়বদ্ধতা বৃদ্ধি, সম্পদের যথাযথবিস্তারিত পড়ুন
ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠায় জনগণের সাথে রায়েছে বিচার বিভাগ
দেশের মানুষের ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে বিচার বিভাগ জনগণের সঙ্গে আছেবিস্তারিত পড়ুন