বুধবার, আগস্ট ২০, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

গুলশান হামলার সন্দেহভাজন জেএমবি নেতাকে কলকাতায় গ্রেপ্তার

রাজধানী ঢাকার গুলশানে হলি আর্টিজান বেকারিতে হামলায় জড়িত সন্দেহভাজন এক জেএমবি নেতাকে কলকাতার কেন্দ্রস্থলের একটি জঙ্গি আস্তানা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

বুধবার কলকাতা থেকে প্রকাশিত দ্য টেলিগ্রাফের এক প্রতিবেদনে এ খবর জানানো হয়েছে।

গ্রেপ্তার ওই জেএমবি নেতার নাম মোহাম্মদ ইদ্রিস। দিল্লি পুলিশের বিশেষ সেল থেকে কলকাতা পুলিশকে জানানো তথ্যের বরাতে দৈনিকটি জানিয়েছে, গত বছরের ১ জুলাই হলি আর্টিজানে হামলা চালিয়ে ২০ নিহত হওয়ার ঘটনায় তিনি অন্যতম মোস্ট ওয়ান্টেড ব্যক্তি।

একটি সূত্র বলেছে, কলকাতা ও হায়দরাবাদের মধ্যে ইদ্রিসের যাতায়াতের সুনির্দিষ্ট তথ্য ছিল। তিনি রোহিঙ্গা অধিকার রক্ষার কাজের জন্য তরুণদের জোগাড় করার এবং তাদের উগ্রপন্থী করে তোলার চেষ্টা করছিলেন।

গুলশান হামলার পর বাংলাদেশে আইনশৃংখলা বাহিনীর ব্যাপক জঙ্গি দমন অভিযান শুরু হওয়ায় জেএমবি এখন মিয়ানমারের রোহিঙ্গা মুসলমানদের নির্যাতিত হওয়ার বিষয়টি ব্যবহার করে কর্মী সংগ্রহ ও নতুন করে সংগঠিত হওয়ার চেষ্টায় আছে বলে ভারতীয় গোয়েন্দাদের তথ্য।

জাতিসংঘের মতে, পশ্চিম মিয়ানমার কেন্দ্রিক রোহিঙ্গা মুসলমানরা বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে নির্যাতিত সংখ্যালঘু জাতি।

মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ বাংলাদেশে রোহিঙ্গা মুসলমানদের পক্ষে উল্লেখযোগ্য সমর্থন রয়েছে।

গোয়েন্দা সূত্র মতে, রোহিঙ্গা নির্যাতনের বিষয়টি বাংলাদেশে আবেগপূর্ণ ইস্যু হওয়ায় একে কাজে লাগিয়ে পুনর্গঠিত হওয়র চেষ্টা করছে গুলশান হামলার ঘটনায় শেখ হাসিনা সরকারের অভিযানের মুখে কোণঠাসা হয়ে পড়া জঙ্গি সংগঠন জেএমবি।

দিল্লি পুলিশের সংগৃহীত তথ্য অনুযায়ী, ইদ্রিস গুলশান হামলায় সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিলেন এবং ওই ঘটনার পরপরই তিনি বাংলাদেশের নিরাপত্তা বাহিনীর চোখ এড়িয়ে দেশ থেকে পালাতে সক্ষম হন।

একটি গোয়েন্দা সূত্র বলছে, ভারতে প্রবেশের পর অন্তত তিন মাস আগে তিনি বড়বাজারের নিকটবর্তী কলুটোলায় আশ্রয় পান। তিনি হায়দ্রাবাদ ও কলকাতার মধ্যে যাতায়াত করছিলেন এবং জেএমবির শীর্ষ নেতা সালেহীনের কাছ থেকে নির্দেশনা নিয়ে রোহিঙ্গাদের পক্ষে কাজ করছিলেন।

ভারতের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর মতে, সালেহীন জেএমবির ভারত ও বাংলাদেশ শাখার প্রধান এবং তিনি ভারতের কোথাও লুকিয়ে আছেন।

১৫ দিন আগে দিল্লি পুলিশের একটি দল কলকাতায় এসে ভারতের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা ব্যুরার (আইবি) সঙ্গে যৌথ অভিযান চালিয়ে ইদ্রিসকে তুলে নিতে অভিযান চালায়। এই অভিযান সম্পর্কে কলকাতা পুলিশকে কিছুই জানানো হয়নি এবং তারা ইদ্রিসকে আটক করতেও ব্যর্থ হয়।

এ ব্যর্থ অভিযানের পর কলকাতা পুলিশকে ইদ্রিসের তথ্য জানিয়ে তাদের সহযোগিতা চায় কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। পরে কলকাতা পুলিশ চলতি সপ্তাহের শুরুতে কলুটোলা থেকে ইদ্রিসকে গ্রেফতার করে দিল্লি পুলিশের বিশেষ সেলে কাছে হস্তান্তর করে।

গোয়েন্দা সূত্র জানিয়েছে, ইদ্রিসকে গ্রেফতারের বিষয়টি অবহিত করে প্রয়োজনে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করার সুযোগ দেয়া হবে বলে বাংলাদেশের সন্ত্রাসবিরোধী ইউনিটকে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

দেশের কয়েকটি অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা, নদীবন্দরে সতর্কতা

দেশের সাতটি অঞ্চলের ওপর দিয়ে ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি ও বজ্রবৃষ্টিবিস্তারিত পড়ুন

শিবির সভাপতি: অন্তর্বর্তী সরকার জুলাই বিপ্লবকে ধারণ করতে পারেনি

ইসলামী ছাত্রশিবিরের সভাপতি জাহিদুল ইসলাম বলেছেন, “অন্তর্বর্তী সরকার পুরোপুরি ব্যর্থবিস্তারিত পড়ুন

মহাকাশে কতগুলো স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করা হয়েছে, শীর্ষে কোন দেশ?

এখন পর্যন্ত পৃথিবীর কক্ষপথে মোট ৩০ হাজারের বেশি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণবিস্তারিত পড়ুন

  • শাপলা তুলতে গিয়ে পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
  • কলম্বোর সঙ্গে অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদার করতে চায় ঢাকা
  • রিজভী: দলের কেউ অপরাধ করলে কঠোর ব্যবস্থা
  • শফিকুর রহমান: পরিপূর্ণ সংস্কার ও নির্বাচন আদায় করে ছাড়বো
  • যুদ্ধবিরতির ‘খুব কাছাকাছি’ হামাস-ইসরায়েল
  • টাঙ্গুয়ার হাওড়ে ঘুরতে গিয়ে গাঁজা সেবন, ৫ পর্যটকের কারাদণ্ড-অর্থদণ্ড
  • ঝিনাইদহে আদালত চত্বরে মামলার স্বাক্ষীকে মারধর
  • ২০২৪ সালে ‘ডামি নির্বাচন’ হয়েছে, আদালতে স্বীকার করলেন হাবিবুল আউয়াল
  • দেড় কোটি বাংলাদেশি প্রবাসীকে ভোটার করতে আইনি নোটিশ
  • দশম, একাদশ ও দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তে কমিটি
  • খামেনি: ইরান আমেরিকার মুখে এক কঠিন থাপ্পড় দিয়েছে
  • জুলাই স্মৃতি উদ্‌যাপনে কর্মসূচি ঘোষণা