ঘুষ ছাড়া কাজ হয় না ভূমি অফিসে
দেশের ভূমি অফিসগুলোতে দুর্নীতির দৌরাত্ম্য নতুন নয়। কোনো কোনো ক্ষেত্রে পরিস্থিতির উন্নতি হলেও ঘুষ বাণিজ্য দূর হয়নি। নামজারি, দলিল তোলা, বিভিন্ন ধরনের ফরম নিতে ভূমি অফিসে ঘুষ দিতে হয়। ভূমি কর্মকর্তা এবং বাইরের দালালদের সমন্বয়ে অফিসগুলোতে তৈরি হয়েছে শক্তিশালী সিন্ডিকেট। সিন্ডিকেটের কাছে জিম্মি সাধারণ মানুষ। একটি ছোট কাজও ঘুষ ছাড়া করা যায় না। সিন্ডিকেটগুলো সংগঠিতভাবে সাধারণ মানুষকে জিম্মি করে অর্থ আদায় করে থাকে। ‘মিষ্টি খাওয়া’র নামে এসব অর্থ আদায় করা হয়। সমপ্রতি ‘ইত্তেফাকে’র কয়েকজন রিপোর্টার রাজধানীর অদূরে সাভার, রূপগঞ্জ এবং গাজীপুরের ভূমি অফিসে সরজমিনে এমন চিত্রই দেখেছেন।
গাজীপুরে দালালের পাষাণ মন গলে না
গাজীপুরের গাছা ভূমি অফিসে চলছে রমরমা ঘুষ বাণিজ্য। কর্মকর্তা-কর্মচারি এবং দালালদের সমন্বয়ে গড়ে উঠেছে শক্তিশালী সিন্ডিকেট। এখানে ঘুষ ছাড়া কোনো কাজ হয় না। রাজনৈতিক পরিচয় দিলে কাজ অল্প দিনেই হয়। তবে মিষ্টি খাওয়ার নামে ঘুষ দিতে হবেই। ঘুষ বাণিজ্যের কথা স্বীকার না করলেও দালালদের উত্পাত আছে বলে জানালেন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম। তিনি বলেন, সাধারণ মানুষ দালালদের দিয়ে কাজ করায়। আমরা কী করতে পারি? ব্যক্তিগতভাবে তিনি দালালদের কাছে ঘেঁষতে দেন না বলে জানান। তবে তার কথার সঙ্গে কাজের মিল পাওয়া গেল না। গত মঙ্গলবার দুপুর ১২ টায় গিয়ে দেখা যায়, এই কর্মকর্তার রুমে বসে আছেন কয়েকজন। একটু পরেই দেখা গেল বাহিরের চায়ের দোকানে তাদের একজন ‘দর কষাকষি’ করছেন। বুঝতে বাকি থাকে না ভূমি কর্মকর্তার অফিসে বসে থাকা সেই লোকটি আসলে দালাল। পরে ফের ভূমি সহকারী কর্মকর্তার কাছে গেলে তিনি জানান, আমার কাছে অনেক লোকজন আসে। কে দালাল আর কে দালাল না বুঝবো কেমনে? তবে আমার এখানে দালাল কম আসে।
ভূমি অফিসের কর্মকর্তাদের কাছে সাধারণ মানুষ জিম্মি। ভূমি অফিসে গিয়ে তারা অসহায় হয়ে পড়েন। অনেকে দালালদের দিয়ে কাজ করিয়েছেন। অনেকে আবার টাকা দিয়ে প্রতারিতও হয়েছেন। দালাল টাকা নিয়েছে ঠিকই, তবে কাজ করে দেয়নি। সেখানে কথা বলে নানা হয়রানির কথা জানা গেল। আয়নাল হোসেনের বাড়ি শরীফপুর। জমির নামজারি করতে এসেছেন তিনি। জানালেন, আমার ১৫ শতক জমি খারিজ করতে হবে। এক দালালকে ২০ হাজার টাকা দিয়েছি। কোনো কাজ করে দেয়নি ওই দালাল। আজ-কাল করে খালি ঘুরায়। এই বয়সে এতো কষ্ট করে এসে বসে থাকি কিন্তু পাষাণের মন গলে না। কার কাছে বিচার দেব, জানি না।
এই ভূমি অফিসে জমির ক্রেতা-বিক্রেতাদের কাছে অনিয়মের নানা অভিযোগ পাওয়া গেছে। ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, নাম প্রস্তাব, সার্ভে রিপোর্ট, নামজারি, ডিসিআর সংগ্রহ, মিস কেস ও খাজনা দাখিল থেকে শুরু করে সবকিছুতেই এখন ঘুষের কারবার। জমির দামের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে ঘুষ লেনদেন কার্যক্রম। এখানে দালালদের সিন্ডিকেট অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠেছে। ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, বৈধ কাজে গিয়েও প্রকৃত মালিকদের নানা হয়রানির শিকার হতে হয়। অসাধু সিন্ডিকেটকে ‘ম্যানেজ’ করে খারিজ পার করতে হয়। জমির মালিকরা টাকা দিয়েও জমি খারিজ করতে গিয়ে হয়রানির শিকার হচ্ছেন। অফিসের দালাল ও উমেদারের উত্পাত বেশি। সাধারণ মানুষ অতিষ্ঠ। তবে টাকা দিলে তদন্ত প্রতিবেদন, সার্ভে রিপোর্ট আর নামজারি খতিয়ানের অবৈধ কাগজ বের করা কোনো ব্যাপারই না।
গাছা ভূমি অফিসে রাসেল নামের একজন দালাল বলেন, টাকা খরচ করলে যে কোনো জমির দলিল নিজের নামে করা সম্ভব। গাজীপুরে জমির দাম দ্রুত বাড়ছে। সেইসঙ্গে বাড়ছে জমি সংক্রান্ত ঝামেলাও। যুগ্ম জেলা জজ প্রথম আদালতের সেরেস্তাদার মোহাম্মদ শাহ্জাদা জানান, চলতি বছরের অক্টোবর মাস পর্যন্ত বিচারাধীন দেওয়ানি মামলার সংখ্যা ১ হাজার ৯৯০টি। এর মধ্যে খুব কম মামলাই নিষ্পত্তি হয়েছে। আর অর্পিত সম্পত্তির মামলা রয়েছে ৪৮৮টি। নিষ্পত্তি হয়েছে ১৫৯টি।
অনুসন্ধানে জানা যায়, খাস জমি, বনের জমি, একজনের জমি অন্যের নামে নামজারি করে দেয়াসহ নানা অনিয়ম হয় এই ভূমি অফিসে। সেখানকার উমেদাররা সরকারি বা বেসরকারিভাবে কোনো বেতন পান না। জমির মালিকদের কাছ থেকে প্রাপ্ত ঘুষের টাকা থেকে তারা ভাগ পান। এই ভূমি অফিসে প্রতি মাসে কম করে হলেও এক হাজার নামজারি হয়। এ কাজে ডিসিআর (ডুপ্লিকেট কার্বন রিসিপ্ট বা রশিদ) বাবদ এক হাজার ১৫০ টাকা ফি আদায়ের বিধান রয়েছে। তবে নেয়া হয় পাঁচ হাজার থেকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত। কেবল এ বাবদই এই অফিসের সিন্ডিকেট প্রতি মাসে হাতিয়ে নেয় ৮০ লাখ থেকে এক কোটি টাকা। কম ঘুষ দিলে বেশি ঘোরাঘুরি, আর ঘুষের পরিমাণ বেশি হলে কাজ হয় তাড়াতাড়ি।
রূপগঞ্জে ‘মন রক্ষা’ না করে উপায় নেই
খতিয়ানে মালিকের নাম লেখানো বা নামজারির পুরোটাই নির্ভর করে ভূমি অফিসের সার্ভেয়ার, কানুনগো ও তহশিলদারের দয়ার উপর। তাদের মন রক্ষা করা না হলে নামজারি কোনোভাবেই সম্ভব না। মন রক্ষার ব্যাপারটি তাদের উমেদার বা অফিসের বাইরের কাউকে দিয়ে জমির মালিককে বুঝিয়ে দেয়া হয়। অপরদিকে সার্ভেয়ার ও তহশিলদারকে ‘ম্যানেজ’ করে ভুয়া দলিলেই নামজারি করে নিচ্ছে প্রতারক চক্র। সম্প্রতি রূপগঞ্জ ভূমি অফিসে সরেজমিনে এমন তথ্যই পাওয়া গেছে। সাধারণ নিয়মে সহকারী কমিশনার (ভূমি) অফিস থেকে আবেদনপত্র সংগ্রহ করে নামজারির জন্য আবদেন করতে হয়। রূপগঞ্জ ভূমি অফিসে গিয়ে দেখা গেছে, নামজারির জন্য কেউ আসলে সাথে সাথে আবেদনপত্র পাওয়া যায় না। আবেদনপত্র ভূমি অফিসের হেল্পডেক্সে চাইলে তারা জানিয়ে দেন এখানে আবেদনপত্র নেই, তবে অফিসের বাইরে ফটোকপির দোকানে আবেদনপত্র পাওয়া যায়। ফটোকপির দোকানে গিয়ে দেখা গেল আবেদনপত্র ৬০ থেকে ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। সেখানে দালালরা জমির মালিককে আশ্বাস দেন, জমির সব কাগজপত্র ঠিক করে দেবেন। তার সাথে ভূমি অফিসের লোকজনের ‘ভালো খাতির’ রয়েছে। দালাল জমির মালিকের আবেদনপত্র পূরণ করে দেন এবং দেড় থেকে দুই হাজার টাকা ‘খরচ’ নিয়ে ভূমি অফিসে জমা দেন। জমা দেয়ার পর ভূমি অফিসের লোকজনকে ‘ম্যানেজ’ করে আবেদনটি তদন্তের জন্য ইউনিয়ন তহসিল অফিসে পাঠানো হয় এবং একইসাথে শুনানির জন্য সংশ্লিষ্ট পক্ষগণকে নোটিস করা হয়। এই পর্যায়ে দালালরা জমির মালিকের কাছে ‘কর্তাদের মনরক্ষার’ ব্যাপারটি খুলে বলেন। ইউনিয়ন তহশিলদার এবং সার্ভেয়ারের প্রতিবেদনের উপরই নির্ভর করে নামজারি ইস্যুর নিষ্পত্তি। তাদের ‘ম্যানেজ’ না করা হলে প্রতিবেদন সঠিক হয় না, আর মামলার শুনানির তারিখ একের পর এক পিছাতে থাকে।
স্থানীয় লোকজন এবং দালালদের কাছ থেকে জানা গেছে, ১০ শতাংশ পর্যন্ত জমির জন্য ৬ হাজার টাকা, এক বিঘা পর্যন্ত জমির জন্য ৮ হাজার টাকা ভূমি অফিসে দিতেই হয়। বড় জমির জন্য কখনও কখনও এই ঘুষের পরিমাণ পাঁচ লাখ টাকাও ছাড়িয়ে যায়। দালালরা আরো জানান, ভূমি অফিসে কর্মকর্তাদের লোকজনের স্বল্পতা থাকায় প্রত্যেক কর্মকর্তার অধীনে তিন থেকে চারজন বহিরাগত বা উমেদার কাজ করে। রূপগঞ্জ ভূমি অফিসে এমন অন্তত ৫০ জন উমেদার রয়েছেন। তাদের ‘বেতন’ এসব ঘুষের টাকা থেকে দেয়া হয়।
এসব অভিযোগের ব্যাপারে মাত্র দুই মাস আগে দায়িত্ব নেওয়া রূপগঞ্জ ভূমি অফিসের সহকারী কমিশনার সাইদুল ইসলাম জানান, এসময়ের মধ্যে দুইজন উমেদারকে অফিস থেকে বের করে দিয়েছেন। জনবল স্বল্পতার সুযোগে কর্মকর্তারা অফিসের কাজ দ্রুত করার জন্য ব্যক্তিগতভাবে উমেদার নিয়োগ দেন। এটা বহু বছর ধরে দেশের সকল ভূমি অফিসে চলে আসছে। ভূমি অফিসের যে কোনো অভিযোগে ওই উমেদাররাই বিশেষভাবে জড়িত। তারা দালালের মাধ্যমে ভূমি কর্মকর্তাদের নাম বিক্রি করে ঘুষ নিয়ে থাকেন। তবে আমি নজরদারি বাড়িয়েছি।
সাভারে সরকারি ফি’তে খারিজ হয় না
কোনো জমি খারিজের সরকারি রেট কত এটা অনেক জমির মালিক জানেন না। সরকারি রেট জেনেও লাভ নেই। সরকারি রেটে খারিজ হবে না। জমি খারিজ করতে ‘খরচাপাতি’ করতে হবে। সব মিলিয়ে খরচ পড়বে ১ হাজার ৬০০ থেকে ১ হাজার ৭০০ টাকা। অথচ সরকারি রেট মাত্র ১ হাজার ১৭০ টাকা। বাড়তি টাকা হলো ভূমি অফিসে ‘কয়েক টেবিলের ঘুষ’। এমনি অভিযোগ করলেন সাভার ভূমি অফিসে জমি খারিজ করতে আসা কয়েকজন ভুক্তভোগী। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এই ভুক্তভোগী জানান, সরকারি রেট জেনে লাভ কি? সরকারি রেটে কি জমি খারিজ করা যায়?
ভুক্তভোগীরা জানান, পয়সা না দিলে কাজ হয় না। ভূমি অফিস থেকে বলা হয়, ‘জমির এ কাগজ নাই, ঐ কাগজ নাই।’ তার চেয়ে খরচাপাতি করে তাড়াতাড়ি খারিজ করে নেওয়াই ভালো। তবে তারা জানান, আগে ভোগান্তি আরো বেশি ছিল। এখন কমেছে। সাভার উপজেলা ভূমি অফিসকে এখন তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে। সাভার উপজেলা ভূমি অফিসের পাশাপাশি আশুলিয়া ও আমিনবাজার ভূমি অফিস করা হয়েছে। ফলে চাপ কমেছে।
সরেজমিনে সাভার উপজেলা ভূমি অফিসে গিয়ে দেখা যায়, দুর্নীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানিয়ে সেখানে বোর্ড টাঙানো হয়েছে। দুর্নীতির বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষকে সচেতন হওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে। অথচ অফিসে বিভিন্ন রুমে গিয়ে দেখা যায়, দালালে ভর্তি। দালালরা নিজেরাই অফিসের বিভিন্ন ফাইল আনা-নেয়ার কাজ করছেন। কয়েকজন জমির মালিক জানান, এসব দালালরাই অফিসের কর্মকর্তাদের হয়ে কাজ করে। তারাই টাকা পয়সার দেন-দরবার করে।
সাভারের ভাকুর্তা এলাকার এক ভুক্তভোগী বলেন, আমার জমি অন্যের নামে রেকর্ড হয়েছে। এজন্য আমি মিস কেস করেছি। কিন্তু টাকা না দেয়ায় সেই কেস পড়ে আছে। সাভারের তালবাগ এলাকার রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমার জমি অন্যের নামে রেকর্ড হয়েছে। পরে মিস কেস করে তার নাম বাদ দেয়া হয়েছে। সে আবার সেই জমি তার নামে খারিজ করে নিয়েছে। এটা কিভাবে সম্ভব। এখন আমি এসি ল্যান্ডকে বিষয়টা জানিয়েছি। এভাবে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে আমাদের। তিনি বলেন, হয় আমার মিস কেসের ফাইল না দেখেই আমার জমি অন্যের নামে খারিজ করে দিয়েছে, না হয় ইচ্ছাকৃতভাবে এটা করেছে। ভুক্তভোগীরা জানান, নাম প্রস্তাব, সার্ভে রিপোর্ট, নামজারি, ডিসিআর সংগ্রহ থেকে শুরু করে সবকিছুতেই ঘুষের কারবার।
অনুসন্ধানে জানা যায়, মিস কেসের আবেদন করার পর বাদী/বিবাদীর সাথে ঘুষের দেন-দরবার করা হয়। লেনদেনের সমঝোতা না হলে জমি মালিকদের অহেতুক হয়রানি করা হয়। কাগজপত্রে ভুলত্রুটি রয়েছে এবং তা সংশোধনের কথা বলে মোটা টাকা দাবি করা হয়। অনেকেই এ অনিয়ম-দুর্নীতির প্রতিবাদ করে উল্টো হয়রানির শিকার হচ্ছেন। আবার কেউ সরকারি সম্পত্তি লিজ নবায়ণ করতে আসলে জানানো হয়, ঐ সম্পত্তি অন্য কাউকে লিজ দিয়ে দেবে। তাদের চাহিদামতো টাকা না দিলে তারা ঐ সম্পত্তি অন্য কাউকে লিজ দিয়েও দেয়।
মিস কেসের তদন্ত শাখার সার্ভেয়ার সঠিকভাবে তদন্ত করে না বলে অনেকে অভিযোগ করেছেন। ভুক্তভোগীরা বলেন, সার্ভেয়াররা সঠিকভাবে কাগজপত্র দেখে না। ঘুষ না দিলে প্রতিবেদন দিতে গড়িমসি করে। ঘুষ দিতে হয় মিস কেসের আদেশ লেখার ক্ষেত্রেও। দেখা যায়, মামলার শুনানি শেষে আদেশ দেবে – এজন্য তারিখ দেয়া হয়। নির্দিষ্ট তারিখে এসে দেখা যায়, আদেশ লেখা হয়নি। পরে পেশকারের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি ‘খরচাপাতি’ চান। এভাবে নানা ভোগান্তির শিকার হতে হয় সাধারণ মানুষকে।
সাভার ভূমি অফিসে ভিপি সহকারী কাম নাজির শফিকুল ইসলাম বললেন, কিছু দালালের হয়তো উত্পাত আছে। এটি বন্ধ করতে হলে সাধারণ মানুষকে সচেতন হতে হবে। সাভার উপজেলা ভূমি অফিসের কানুনগো শুভাশীষ চাকমা বলেন, এখন অনলাইনে জমি খারিজ হওয়ায় সাধারণ মানুষের ভোগান্তি অনেক কমেছে। তিনি বলেন, ৪৫ দিনের মধ্যে খারিজ করে দেয়ার নিয়ম থাকলেও কাগজপত্র ঠিক থাকলে আমরা ২১ দিনের মধ্যে তা করে দেয়ার চেষ্টা করি। তবে জনবলের সংকট থাকায় সাধারণ মানুষকে কিছু ভোগান্তি পোহাতে হয়। ইত্তেফাক রিপোর্ট
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
ধর্ষণের অভিযোগের তদন্ত চলায় এমবাপ্পেকে বিজ্ঞাপন থেকে সরাল রিয়াল
আর্থিক দ্বন্দ্বের মধ্যে পিএসজি ছেড়ে রিয়াল মাদ্রিদে আসার পর একেরবিস্তারিত পড়ুন
ধর্ষণের অভিযোগ ওঠার পর পদ হারালেন গাজীপুর জেলা ছাত্রদলের সভাপতি
ধর্ষণের অভিযোগ ওঠার পর সাংগঠনিক শৃঙ্খলাভঙ্গের দায়ে গাজীপুর জেলা ছাত্রদলেরবিস্তারিত পড়ুন
ঢাকা উত্তর সিটির সাবেক মেয়র আতিকুল গ্রেপ্তার
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি) সাবেক মেয়র আতিকুল ইসলামকে রাজধানীরবিস্তারিত পড়ুন