শুক্রবার, সেপ্টেম্বর ২৭, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

চতুর্থ দফায় প্রধান বিচারপতিকে শামসুদ্দিন চৌধুরীর চিঠি

অবসরে যাওয়ার পর হাতে লেখা রায় ও আদেশগুলো গ্রহণ করতে প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহাকে আবার চিঠি দিয়েছেন এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী। এ নিয়ে চতুর্থবার প্রধান বিচারপতির কাছে চিঠি দিলেন অবসরপ্রাপ্ত এ বিচারপতি।

গত ৪ ফেব্রুয়ারি প্রধান বিচারপতিকে চতুর্থ চিঠিটি পাঠান শামসুদ্দিন চৌধুরী। ওই দিন চিঠি গ্রহণ না করায় আজ সোমবার সকালে আবার চিঠিটি পাঠানো হয়েছে বলে এনটিভি অনলাইনকে জানিয়েছেন তিনি।

চিঠিটি গ্রহণ করার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন প্রধান বিচারপতির ব্যক্তিগত সহকারী আনিসুর রহমান। এ বিষয়ে আনিসুর রহমান বলেন, ‘প্রধান বিচারপতি বরাবরে বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরীর স্বাক্ষরিত একটি চিঠি আমি প্রধান বিচারপতির পক্ষে গ্রহণ করেছি।’

এর আগে গত বছরের ১ সেপ্টেম্বর ও ১৩ সেপ্টেম্বর প্রধান বিচারপতিকে দুই দফায় চিঠি দেন শামসুদ্দিন চৌধুরী। পরে ১ অক্টোবর অবসরে যান তিন। চলতি বছরের ১১ জানুয়ারি বিভিন্ন অভিযোগ জানিয়ে প্রধান বিচারপতিকে তৃতীয় দফায় চিঠি দেন তিনি।

চতুর্থ চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘মাননীয় প্রধান বিচারপতি, আপনাকে এই মর্মে অবহিত করছি যে, অবসরে যাওয়ার পর আমি কর্তৃক শুনানীকৃত ও লেখার দায়িত্বপ্রাপ্ত সকল মামলার রায় ও আদেশ ( যার সিংহভাগই ছিল লিভ পিটিশনের ওপর আদেশ) লেখার কাজ আমি ইতোমধ্যেই সমাপ্ত করেছি বিধায়, আমার হাতে লেখা রায় ও আদেশসমূহ গ্রহণের জন্য যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হোক। আমার প্রিসাইডিং জজ, মাননীয় বিচারপতি জনাব মো. আবদুল ওয়াহ্হাব মিঞাকে আমার লেখা সমাপ্ত হওয়া রায় ও আদেশগুলো গ্রহণ করার অনুরোধ করলে তিনি গ্রহণ করতে অপারগতা প্রকাশ করে বলেন, মাননীয় প্রধান বিচারপতির নির্দেশনা অনুসারে কোনো অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতিদের লিখিত রায় ও আদেশ গ্রহণ করা যাচ্ছে না।’

চিঠিতে শামসুদ্দিন চৌধুরী বলেন, ‘আমি অবসরে যাওয়ার পর আপনি বৈষম্যমূলকভাবে আমার অফিস তালাবদ্ধ করেছেন, সকল অফিস স্টাফ ও সুবিধা থেকে আমাকে বঞ্চিত করায় আমি আমার হাতে লেখা রায়সমূহ টাইপ করতে পারি নাই। আমি ইতোপূর্বে আপনাকে অবহিত করেছি যে, আপনার এরূপ আচরণ সংবিধান ও আইন ও প্রথাবিরোধী ও একই সঙ্গে ন্যায়বিচার পরিপন্থী।’

চিঠিতে আরো বলা হয়, “কিছুদিন পূর্বে প্রদেয় আপনার বক্তব্য ‘বিচারপতিদের অবসরে যাওয়ার পর রায় লেখা অসাংবিধানিক’ এ বক্তব্যের ওপর ইতোমধ্যে মহান সংসদে আলোচনা হয়েছে এবং সংসদ আপনার বক্তব্যের সহিত দ্বিমত পোষণ করেছেন ও বিচারপতিদের অবসরে যাওয়ার পর রায় লিখতে কোনো সাংবিধানিক বাধা নেই এবং এটা অসাংবিধানিক নয় মর্মে মন্তব্য করেছেন। একই মন্তব্য করেছেন দেশের বিখ্যাত আইনজ্ঞ ব্যক্তিবর্গ। অপনার ব্যক্তিগত মতামত ও বিশ্বাসের জন্য আপনি বিচারব্যবস্থা আইন ও প্রথাকে অস্বীকার করতে পারেন না। কারণ আপনি সাংবিধানিক শপথ নিয়েছেন। এমতাবস্থায় আমি কর্তৃক হাতে লিখিত রায় ও আদেশসমূহ গ্রহণ করা ন্যায়বিচারের স্বার্থে একান্ত আবশ্যক। এ চিঠির অনুলিপি আইন মন্ত্রণালয় ও আপিল বিভাগের অপর বিচারপতিদের কাছেও প্রেরণ করা হয়েছে।’

অবসরে যাওয়ার সময় সাবেক এ বিচারপতির কাছে ১৯৬টি মামলার রায় লেখার অপেক্ষায় ছিল। এমনকি হাইকোর্টে থাকাকালীন যেসব রায় দিয়েছিলেন, তার মধ্যেও কিছু রায় লেখার অপেক্ষায় ছিল অবসরে যাওয়ার পরে। অবসরে যাওয়ার পর রায় লেখা ছাড়াও বিভিন্ন ইস্যুতে প্রধান বিচারপতির সঙ্গে তাঁর মতানৈক্য দেখা দেয়।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ড. ইউনূসের মন্তব্য দেশের মানুষের জন্য অপমানজনক : আইনমন্ত্রী

আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, কর ফাঁকি দেওয়ার মামলাকে পৃথিবীর বিভিন্নবিস্তারিত পড়ুন

ময়মনসিংহে ওসি-এসপি’র বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষর

সরকারি দায়-দায়িত্ব ও কর্মকান্ডে স্বচ্ছতা ও দায়বদ্ধতা বৃদ্ধি, সম্পদের যথাযথবিস্তারিত পড়ুন

ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠায় জনগণের সাথে রায়েছে বিচার বিভাগ

দেশের মানুষের ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে বিচার বিভাগ জনগণের সঙ্গে আছেবিস্তারিত পড়ুন

  • কোকেনের সবচেয়ে বড় চালানে জড়িতদের নাম পেয়েছে ডিএনসি
  • বাংলাদেশ ব্যাংক ও দুদকের ৭২ কর্মকর্তার চাকরি ছাড়ায় নানা আলোচনা
  • মূল্য ৭ কোটি: পঞ্চগড়ে কষ্টিপাথরের মূর্তি উদ্ধার
  • নারায়নগঞ্জে কলেজ ছাত্রী যৌন হয়রানি ও লাঞ্চনার শিকার
  • বিচারকদের শৃঙ্খলাবিধির গেজেট নিয়ে আদেশ
  • জাতীয় শোক দিবসে রাজধানীতে বাড়তি নিরাপত্তা
  • মানবতাবিরোধী অপরাধ: আজহার-কায়সারের আপিল শুনানি ১০ অক্টোবর
  • নারায়ণগঞ্জের আলোচিত সাত খুন মামলা: হাইকোর্টের রায় ২২ আগস্ট
  • আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের মৃত্যুদণ্ড পাওয়া রাজাকার হাফিজ গ্রেপ্তার
  • সেলিম ওসমান অসুস্থ, চার্জ শুনানি হল না
  • স্ত্রী-শাশুড়িসহ তুফান ফের রিমান্ডে
  • এই রায়ে আমি ব্যথিত: অ্যাটর্নি জেনারেল