চাঁদে নেমেছে ভিন্গ্রহীরা, এবার কি তবে পৃথিবী?
ভিন্গ্রহীরা কি সত্যিই রয়েছে? এ প্রশ্নের উত্তর বহু যুগ ধরেই খোঁজা হচ্ছে। অনেকে এলিয়েন তত্ত্বে বিশ্বাস করেন, অনেকে করেন না। তবে বিভিন্ন দেশের বৈজ্ঞানিকরা ভিন্গ্রহীদের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। এলিয়েন যে সত্যিই রয়েছে তার স্বপক্ষে অনেক যুক্তি, প্রমাণ এর আগেও দেয়া হয়েছে। তবে সম্প্রতি নাসা যে ছবি প্রকাশ করেছে তাতে আমাদের সত্যিই ভাবতে বাধ্য করবে, পৃথিবী ছাড়াও অন্য কোনও গ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব রয়েছে। এবং তারা প্রযুক্তিগতভাবে যথেষ্ট এগিয়ে।
ছবিটি চাঁদের প্রথম অভিযান অ্যাপোলো ১১ মিশনের সময় তোলা হয়। এত দিন ধরে সকলের নজর এড়িয়ে গিয়েছিল ব্যাপারটি। সেখানে দেখা যাচ্ছে, রকেট বা মিসাইলের আকারে একটি মহাকাশযান ছবিতে রয়েছে। বহু দূর থেকে তোলা হয়েছিল বলে যানটি আকারে কতটা বড় তা বোঝা না গেলেও এটা বোঝা যাচ্ছে সেটি তীব্র গতিতে ছুটে চলেছে। মনে করা হচ্ছে, ছবিটি নিল আর্মস্ট্রং বা বাজ অলড্রিনের মধ্যে কেউ এক জন ছবিটি তুলেছিলেন। এতদিন মনে করা হত ছবিটি শুধুমাত্র চাঁদের উপরিভাগের চিত্র হিসাবে তোলা হয়েছিল। তবে এখন মনে করা হচ্ছে, তাঁরা ওই মহাকাশযানটি দেখেই ছবিটি তোলেন।
১৯৫৯ সালে রাশিয়া প্রথম মহাকাশ অভিযানে রকেট পাঠায়। লুনা ২ নামে সেই রকেট দাঁদের কক্ষ পথে প্রবেশ করে। এর ১০ বছর পর আমেরিকা অ্যাপোলো ১১ পাঠায় চাঁদের। এর মাঝে অন্য কোনও মহাকাশ অন্তত পৃথিবী থেকে চাঁদে পাঠানো হয়নি। তবে সেই যানটি এল কোথা থেকে? এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গিয়েই বেরিয়ে আসছে এলিয়েন তত্ত্ব। এর আগেও নাসার মুখ্য বৈজ্ঞানিক এলেন স্তোফান একটি প্যানেল ডিসকাশনে বলেন, ‘আমার মনে হয় আগামী এক দশকের মধ্যে আমরা পাকাপাকি প্রমাণ পাব যে পৃথিবী ছাড়া এই ব্রহ্মাণ্ডে প্রাণের অস্তিত্ব রয়েছে। আমরা জৈানি কোথায় খুঁজতে হবে এবং কী ভাবে খুঁজতে হবে। এখন এ থেকে বেশি আর আমার পক্ষে কিছু বলা সম্ভব নয়।’ সূত্র: এই সময়
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
আজকের যত আয়োজন ডিজিটাল ওয়ার্ল্ডে
রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলনে কেন্দ্রে আজ থেকে শুরু হতে যাচ্ছেবিস্তারিত পড়ুন
মোবাইল নম্বর ঠিক রেখেই অপারেটর পরিবর্তন করা যাবে: প্রক্রিয়া শুরু
মোবাইল ফোনের নম্বর ঠিক রেখে অপারেটর পরিবর্তন (মোবাইল নম্বর পোর্টেবিলিটি-এমএনপি)বিস্তারিত পড়ুন
স্মার্টফোন কিনে লাখপতি হলেন পারভেজ
নির্দিষ্ট মডেলের ওয়ালটন স্মার্টফোন কিনে পণ্য নিবন্ধন করলেই মিলছে সর্বোচ্চবিস্তারিত পড়ুন