চোখের সামনে বাবা-মাকে হারালো মেয়েটা
সিলেট: স্বামী-স্ত্রী দুজনেই চাকরি করেন স্কুলে। অরজিত রায় স্কলার্স হোম স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও তার স্ত্রী দক্ষিণ সুরমার মহালক্ষ্মী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা সুমিতা দাস। মেয়েও বাবার স্কুলেই ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থী। এমন সুখী পরিবারটিতে আজ সকালে ঘনিয়ে অমঙ্গলের কালোছায়া
মঙ্গলবার (৭ জুন) সকালে স্কুলে যাওয়ার উদ্দেশ্যে অরজিত রায় ও তার সুমিতা দাস বাসা থেকে বের হন। প্রতিমধ্যে টিলাগড়স্থ এমসি কলেজ খেলার মাঠে ও শাহ মদনী ঈদগাহের সামনে টিলাগড়গামী প্রাইভেট কার (সিলেট গ-১১-১১৪৭) ও আম্বরখানাগামী সিএনজি অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষ ঘটে। এ সময় ঘটনাস্থলেই অরজিত রায় মারা যান। এছাড়াও সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পর স্ত্রীও স্বামীর ডাকে পরপারে চলে যান। তাদের মেয়েকে গুরুতর আহত অবস্থায় ওসমানী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
নিহতদের বাসা খাদিমপাড়া ইউনিয়নের শাহপরাণ নিপুবন আবাসিক এলাকায় বলে জানা গেছে। তবে আহত মেয়ের নাম তাৎক্ষণিক জানা যায়নি। শাহ পরান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শাহজালাল মুন্সি বাংলামেইলকে এ দুর্ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
সিলেটে নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত
দ্বিতীয় দফার বন্যায় সিলেট অঞ্চলে সাত লক্ষাধিক মানুষ এখনও পানিবন্দি।বিস্তারিত পড়ুন
সিলেটে ৯ ঘণ্টা পর রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
চট্টগ্রাম থেকে সিলেটগামী পাহাড়িকা এক্সপ্রেস ট্রেনটি ফেঞ্চুগঞ্জে দুটি বগি লাইনচ্যুতবিস্তারিত পড়ুন
সিলেট বিভাগের বন্যা ভয়ঙ্কর রুপ নিচ্ছে
গত কয়েকদিনের অবিরত হালকা ও ভারী বর্ষণ, পাহাড়ি এবং ভারতবিস্তারিত পড়ুন