ছাত্রীর বোরকা খুলে শ্লীলতাহানির চেষ্টা,কানে ধরার দৃশ্য নিয়ে তোলপাড়
এক ছাত্রীকে বোরকা খোলে শ্লীলতাহানি চেষ্টা অতঃপর মেয়েটিকে দিয়ে কান ধরানো ও পা ধরানোর ছবি ফেসবুক প্রকাশ পাওয়ার পর সমালোচনার ঝড় উঠেছে।
ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার চিহ্নিত অপরাধী রেজাউল চৌধুরী এক ছাত্রীকে শাসাচ্ছেন এমন একটি ভয়ার্ত স্থিরচিত্র সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে রীতিমত ভাইরাল হয়ে উঠেছে। শনিবার (৪ মার্চ) সকাল ১০টার পর খান মঈন উদ্দিন নামে এক ফেসবুক ব্যবহারকারী স্থিরচিত্রটি পোস্ট করার পরে লাইক কমেন্ট এর ছড়াছড়ি যাচ্ছে।
তাছাড়া এই অল্প সময়ের ভেতরে শেয়ারের সংখ্যাও অনেক। বিশেষ করে পোস্টকারী ছবি সাথে ঘটনাটি কয়েক লাইনে তুলে ধরে বলেছেন- ‘এক ছাত্রীকে বোরকা খোলার জন্য শ্লীলতাহানি, মেয়েটিকে কান ধরাচ্ছে ও পা ধরাচ্ছে।’ ওই কমেন্টের প্রেক্ষিতে অনেকে এই সন্ত্রাসী যুবককে গ্রেফতারে জোর দাবি রেখেছেন প্রশাসনের কাছে।
ছাত্রীকে ভয় দেখানোর ঘটনায় অন্তত চার যুবক ছিল বলে দাবি করে পোস্টে তাদের নাম তুলে ধরা হয়। যদিও ওই ঘটনার মূল নায়ক হিসেবে নলছিটি পৌর এলাকার জলিল চৌধুরীর ছেলে রেজাউল চৌধুরীকেই অভিযুক্ত করা হয়েছে।
বাকিরা হচ্ছে- উপজেলার নান্দিকাঠি গ্রামের রুস্তুম আলীর ছেলে বোমারু রমিজ, সোহরাব ডাক্তারের ছেলে সাবু এবং হান্নান পুলিশের ছেলে মিঠু।
বিস্ময়কর ব্যাপার, ছাত্রীকে শাসানোর প্রাক্কালে বোমারু রমিজের কোমরে গেঞ্জি দিয়ে ঢাকা একটি পিস্তলও দেখতে পাওয়া গেছে ওই ছবিতে।
জানা গেছে- ঘটনায় জড়িত চার যুবকই অপরাধের সাথে জড়িত রয়েছে। তাদের মধ্যে রমিজ একবার বোমাসহ পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয়েছিল। যে কারণে তার নামের পূর্বে উপজেলাবাসী বোমারু শব্দটি জুড়ে দিয়েছে। সে বোমারু রমিজ নামেই পরিচিত।
তবে ছাত্রী শ্লীলতাহানির পুরো অভিযোগ অস্বীকার করে বাহিনী প্রধান রেজাউল চৌধুরী বলছেন- বিষয়টি অনেক আগের। কিন্তু স্থানীয় একটি মহল তাকে হয়রানি করতে এখন নতুন করে কৌশল নিয়েছে।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
ডিএমপি: ৫ আগস্ট পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে
ঢাকা মহানগর পুলিশের রমনা বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) মো. সারোয়ার জাহানবিস্তারিত পড়ুন
আমির খসরু: নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণকে দেশের মালিকানা ফিরিয়ে দিতে হবে
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, “গণতন্ত্রেরবিস্তারিত পড়ুন
নারায়নগঞ্জে কোটা আন্দোলনকারীর উপর আক্রমন
নিজস্ব প্রতিবেদক : নারায়নগঞ্জ জেলার সোনারগাঁ এলাকায় কোটা আন্দোলনকারী সংগঠকবিস্তারিত পড়ুন