‘ছেলে দোষ করে থাকলে তার শাস্তি হয়েছে, লাশ চাই না’

সালমা খাতুন জানান, তাঁর ছেলে দোষ করেছে, সে দোষী, সে অন্যায়কারী। তার লাশ তিনি চান না। তবে সরকার যদি স্বইচ্ছায় লাশ দেয়, দেবে। সরকারের কাছে তাঁর কোন আবেদন, আপত্তি কোন কিছুই নেই। তিনি লাশ চাননি।
অনেকটা একই কথাই বলেছেন মারজানের বাবা নিজামউদ্দীন। তিনি পেশায় একজন দর্জি। শুক্রবার সকাল আটটার দিকে তিনি খবর পান যে তাঁর ছেলে নিহত হয়েছে। তিনি বলেন, মারজান যে কাজ করেছে বলে অভিযোগ করা হচ্ছে, সত্যি যদি সেই কাজের সঙ্গে সে জড়িত হয়ে থাকে, তাহলে তার বিচার করেছে সরকার।
‘আমি ছেলের মুখের থেকে তো আর শুনতে পারলাম না যে সে এই কাজে জড়িত ছিল কীনা। এখন যেভাবেই হোক, আমার ছেলে নিহত হয়েছে। যদি সরকার আমার ছেলেকে বাড়িতে পৌঁছে দিতে পারে, এলাকাবাসীর আবেদন, তারা তাকে বহুদিন দেখেনি। এলাকাবাসী তাকে ভালোবাসতো। সেই হিসেবে তাকে দাফন করবো।’
তিনি আরও বলেন, ‘এখন আমি লাশ গ্রহণ করবে, আমার সেরকম সামর্থ্য নেই। আমি গরীব মানুষ। আমার সামর্থ্য নেই ওখানে গিয়ে লাশ নিয়ে আসার। আমি পারবো না।’
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

তেহরানে বাংলাদেশ দূতাবাসের সবাইকে দ্রুত সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত
ইরান-ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত ক্রমেই উদ্বেগজনক রূপ নিচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতেবিস্তারিত পড়ুন

সংঘাতের মাঝেও তেহরানের বায়ুমান ঢাকার চেয়ে ভালো
সোমবার রাত থেকেই দফায় দফায় কয়েক পশলা বৃষ্টি হয়েছে ঢাকায়।বিস্তারিত পড়ুন

অবিলম্বে তেহরান খালি করার আহ্বান ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত পঞ্চম দিনে গড়ানোর আগেই তেহরানবাসীদের শহর খালি করারবিস্তারিত পড়ুন