শুক্রবার, সেপ্টেম্বর ২০, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

ছোট থেকে শিখবে দায়িত্ব নেয়া

ছেলেবেলায় সবকিছু থাকে মা-বাবার দায়িত্বে। থাকা, খাওয়া, পোশাক ও সুস্থতার সবকিছুই হয় মা-বাবার আদরমাখা নজরদারিতে। অতি আদরের সন্তানটি তাই নিশ্চিন্তে পার করে দিতে পারে জীবনের অনেকটা সময়। নিশ্চয়তার এই সময় ছেড়ে কার ভালো লাগে দায়িত্ব হতে? অনেক বাচ্চার মধ্যে নির্ভরতার এই অভ্যাস থেকে যায় বড়বেলা পর্যন্ত। জীবনের প্রয়োজনে যখন বাবা-মা ছেড়ে দূরে থাকতে হয় তখন সন্তান অসহায় বোধ করে। জীবনের অনেক কাজেই বিফল হয়ে ফিরে আসতেও বাধ্য হয়। অনাকাঙ্ক্ষিত এই সমস্যা থেকে রেহাই পেতে বাচ্চার মধ্যে কিছু দায়িত্ব নেয়ার অভ্যাস গড়ে তোলা উচিৎ। সেজন্য…

– অধিকাংশ বাচ্চাদের মধ্যে বাবা-মায়ের সঙ্গে কাজ করার প্রবণতা দেখা যায়। এক্ষেত্রে তাদের কাজে বাধা দিয়ে খেলা করা বা পড়ার নির্দেশ দেয়া হয়। অথচ বাচ্চাকে এই সময় ছোট ছোট কাজের দায়িত্ব দেয়া যেতে পারে। মায়ের পাশে কাজ করতে গিয়ে তার আত্মবিশ্বাস বাড়বে। বাচ্চার নিজের জামাকাপড় ভাঁজ করা, স্কুল ব্যাগ গোছানো, পড়ার টেবিল গোছানো, নিয়ম করে পড়তে বসা, টিফিন বক্স ধুয়ে পরিষ্কার করা, বাড়ির মুরব্বীদের খাবার এগিয়ে দেয়া ইত্যাদি কাজগুলো কিন্তু অনায়াসে সে করতে পারে।

– বাচ্চা যখন একটু বড় হচ্ছে তখন তার দায়িত্ব আর একটু বাড়িয়ে দিতে পারেন। এক্ষেত্রে বাচ্চা তার খাবার প্লেটটা যথা সময়ে ধুয়ে ঠিক জায়গায় রাখা শিখতে পারে। নিজের শোবার ঘরটি দিনে অন্তত একবার ঝাড়ু দেওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে পারে। পরনের কাপড়টি পরিবর্তন করার পর মেলে দেয়ার অভ্যাসও করতে পারে। বাচ্চার কাজে আপনার প্রসংশা তাকে আরও বেশি উদ্বুদ্ধ করবে। এভাবে তার মধ্যে আরও বেশি দায়িত্বশীলতা বাড়বে।

– দায়িত্ব নিতে শেখানোর সঙ্গে বাচ্চাকে কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়ার স্বাধীনতাও দিতে হবে। উৎসব বা অনুষ্ঠানে সে কোন পোশাকটি পরবে, বাবা-মায়ের সঙ্গে শপিং এ গিয়ে কোন প্রয়োজনের কোন জিনিসটি নিবে, কোন বিষয়ে পড়ার আগ্রহ তার বেশি এসব বিষয়েই গুরুত্ব দিতে হবে। তবে তার আগে সন্তানকে ভালো মন্দের বিষয়ে পরিষ্কার ধারণা দিতে হবে। এতে সে সিদ্ধান্ত নেয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে সক্ষম হবে।

– বাচ্চার বয়স ৭ থেকে ৮ বছর হলে বাড়ির কিছু কাজ নিজ দায়িত্বে করা উচিৎ। এবয়সে খাবার পরিবেশনে মাকে সাহায্য করা, বাড়িতে অতিথি এলে নাস্তা এগিয়ে দেয়া, ছোট ভাই-বোনের উপর নজর রাখা বাচ্চা সহজেই করতে পারবে। তবে ও যখন কাজ করবে আপনি আশেপাশেই থাকুন যাতে কোনো রকম দুর্ঘটনা না ঘটে। এভাবে একটি বাচ্চা বড় হতে থাকলে নিজের জীবনের অনেক কাজ গুছিয়ে করা শিখবে। একা থাকার মুহুর্তেও কোনো সিদ্ধান্ত নিতে তার কষ্ট হবে না।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

মানবদেহে আদার অনেক উপকার

আমাদের দিনে কয়েকবার রঙিন খাবার খাওয়া উচিত, কিন্তু আপনি কিবিস্তারিত পড়ুন

হোটেল ঘরে বিছানার চাদর সাদা হয় কেন ?

বেড়াতে গিয়ে হোটেলের ঘরে ঢুকে প্রথম যে বিষয়টি নজরে আসে,বিস্তারিত পড়ুন

ধনিয়া পাতার উপকারি গুণ

চিকিৎসকদের মতে, ধনে বা ধনিয়া একটি ভেষজ উদ্ভিদ যার অনেকবিস্তারিত পড়ুন

  • ওজন কমাতে যা খাওয়া যেতে পারে
  • প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রসুন
  • আমলকি কখনো স্বাস্থ্যের জন্য ‘বিপজ্জনক’ হয়ে ওঠে
  • বাসি দই ও পান্তা ভাতের আশ্চর্যজনক উপকারিতা
  • স্বাদে ও পুষ্টিগুণে ভরপুর সবজি হলো লাউ
  • মৌসুমের সব রেকর্ড ভেঙে তাপমাত্রার পারদ উঠল ৪৩ ডিগ্রিতে
  • যেসব অঞ্চলে টানা ৩ দিন ঝড়বৃষ্টি
  • ২৪ ঘণ্টা না যেতেই ফের কমলো স্বর্ণের দাম
  • গরমে চুলের যত্ন নেবেন কীভাবে?
  • একলাফে সোনার দাম ভ‌রিতে কমলো ৩১৩৮ টাকা
  • কত দিন পর পর টুথব্রাশ বদলাবেন?
  • ত্বকের দাগ দূর করার ঘরোয়া উপায়