সোমবার, নভেম্বর ২৫, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

জনগণকে অন্ধকারে রেখে প্রতিরক্ষা সমঝোতা চরম বিশ্বাসঘাতকতা

‘জনগণকে অন্ধকারে রেখে ভারতের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর প্রতিরক্ষা বিষয়ে সমঝোতা স্মারকে সই দেশের সঙ্গে চরম বিশ্বাসঘাতকতা। এর ফলে ভারতের কাছে বাংলাদেশের নিরাপত্তা বিপন্ন হওয়ার জায়গায় উপনীত হলো। ’

আজ শনিবার সকালে নয়াদিল্লিতে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে ৩৪টি চুক্তি ও সমঝোতা স্মারকে সই হওয়ার চার ঘণ্টা পর বিএনপির পক্ষে দলটির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী এ প্রতিক্রিয়া জানান। বিকেল সাড়ে চারটায় নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে এ প্রতিক্রিয়া জানানো হয়।

গণমাধ্যমের উদ্ধৃতি দিয়ে রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘৩৪টি চুক্তি ও সমঝোতা স্মারকে সই দেশ ও জনগণের সঙ্গে চরম বিশ্বাসঘাতকতা। আমরা মনে করি, সই করার আগে জনগণকে একটি শব্দও অবহিত না করা গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ। ’ তিনি আরও বলেন, পার্শ্ববর্তী দেশ বাংলাদেশ ও এ দেশের জনগণকে কোনো মর্যাদা দেয় না। তারা শুধু রক্ষা করতে চায় এ দেশের একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলকে, যারা এখন জোর করে ক্ষমতায় আছে। তাদের ক্ষমতায় টিকিয়ে রাখার জন্য কূটনীতিক পাঠিয়েছিল ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের প্রাক্কালে। এই যে তাদের অশুভ ইচ্ছা, একটি রাজনৈতিক দলকে টিকিয়ে রাখা যেনতেনভাবে; সেটারই প্রতিফল দেখতে পাচ্ছি ক্রমাগতভাবে।

প্রতিরক্ষা সমঝোতা স্মারকের সইয়ের উল্লেখ করে রিজভী বলেন, ‘আমাদের সবচেয়ে অহংকারের জায়গা সার্বভৌমত্ব-স্বাধীনতা রক্ষার যে বিষয়টি, সেটি হচ্ছে আমাদের প্রতিরক্ষাব্যবস্থা। এতে সই করে সেই ব্যবস্থাকে উন্মোচন করে দেওয়া হলো ভারতের কাছে। আমাদের নিরাপত্তা-অস্তিত্ব বিপন্ন করে দেওয়া হলো। ’

বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আমরা গণমাধ্যমে এ-ও দেখেছি, সঞ্চালকের কথা শুনে প্রধানমন্ত্রীর হাসি আর থামছে না। বরং তিনি এমন একটি কাজ করেছেন, যখন গোটা জাতি স্তব্ধ-নির্বাক, স্বীয় স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হওয়ার পথে, তিনি তখন তাঁর সহযোগীদের সন্তুষ্ট করাতে এ হাসি হাসছেন। কিন্তু বাংলাদেশের জনগণের হৃদয়ে যে কান্না ঝরে পড়ছে, সেটি তিনি উপলব্ধি করতে পারছেন না। কীভাবে একটি দেশকে ক্রমান্বয়ে আরেকটি দেশের নিরাপত্তাকাঠামোতে ঠেলে দিয়ে বাংলাদেশের প্রতিরক্ষাকে দুর্বল করলেন। ’

রিজভী বলেন, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক এখন সোনালি পর্বে। তিনি ঠিকই বলেছেন, কারণ বাংলাদেশে থেকে যা পেয়েছেন, সেটি ছিল তাঁদেরও কল্পনাতীত। কোনো জাতীয়তাবাদী সরকার ক্ষমতায় থাকলে এতটা পেতেন না। তিনি আরও বলেন, জাতীয়তাবাদী সরকার থাকলে অর্থনৈতিক সম্পর্ক থাকত, বৈদেশিক, কূটনীতিক ও বন্ধুত্বের সম্পর্ক থাকত, কিন্তু কোনো দেশপ্রেমিক সরকার প্রতিরক্ষাব্যবস্থাকে অন্য দেশের হাতে তুলে দিত না। বাংলাদেশের মানুষের কাছে এটি একটি অমানিসার পর্ব, ধূসর পর্ব।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ফের ২ দিন রিমান্ডে আনিসুল হক

রাজধানীর বাড্ডা থানার স্বেচ্ছাসেবকদল নেতা আল-আমিন হত্যা মামলায় সাবেক আইনমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন

আমির খসরু: নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণকে দেশের মালিকানা ফিরিয়ে দিতে হবে

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, “গণতন্ত্রেরবিস্তারিত পড়ুন

জামিন পেলেন সাবেক বিচারপতি মানিক

অবৈধভাবে ভারতে অনুপ্রবেশের সময় সিলেটের কানাইঘাটের ডোনা সীমান্ত এলাকা থেকেবিস্তারিত পড়ুন

  • হাসিনার পতনে জাতির মনোজগত পরিবর্তন হয়েছে, নতুন রাজনীতি হতে হবে স্বচ্ছ: আমীর খসরু
  • বগুড়ায় হাসিনা-কাদেরের বিরুদ্ধে আরও এক মামলা
  • ১৭ বছর পর সচল হলো আবদুল আউয়াল মিন্টুর ব্যাংক হিসাব
  • বিএনপি ও সমমনা দলের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
  • বিকেলে বাসায় ফিরবেন খালেদা জিয়া
  • খালেদা জিয়া মুক্তি পেলে দেশের গণতন্ত্র মুক্তি পাবে : এ্যানী
  • রায়পুরায়  বিএনপির প্রায় ১০০ নেতা কর্মী আ’লীগে যোগদান
  • বিএনপির আন্দোলন ভুয়া, তারেক রহমানের নেতৃত্বে আতঙ্কিত: ওবায়দুল কাদের
  • খালেদা জিয়ার ৩ রোগ বড় সংকট : চিকিৎসকরা
  • মুক্তিযুদ্ধের নামে বিএনপি ভাওতাবাজি করে : ওবায়দুল কাদের
  • দেশের মানুষ ঈদ করতে পারেননি
  • বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটিতে রদবদল