জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী লাকী আখন্দ মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)
আশির দশকের জনপ্রিয় সুরকার, শিল্পী ও সংগীত পরিচালক লাকী আখন্দ আর নেই। আজ শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় পুরান ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (মিটফোর্ড) শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
শিল্পীর ভাইপো দ্বীপ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
‘শিল্পীর পাশে ফাউন্ডেশন’ নামে একটি সংগঠনের স্বেচ্ছাসেবী ও লাকী আখন্দের আত্মীয় এরশাদুল হক টিংকু বলেন, ‘সন্ধ্যায় পুরান ঢাকার আরমানিটোলায় নিজের বাড়িতে অসুস্থ হয়ে পড়েন লাকী। দ্রুত তাঁকে বাসার পাশের মিটফোর্ড হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেই চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।’
২০১৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর লাকী আখন্দের ফুসফুসে ক্যানসার ধরা পড়ে। এরপর তাঁকে ব্যাংককের একটি হাসপাতালে তাঁর চিকিৎসা করানো হয়। থাইল্যান্ডের পায়থাই হাসপাতালে তাঁর যকৃতে অস্ত্রোপচারও করা হয়। এরপর দেশে এসে কিছুদিন থাকার পর একই বছরের নভেম্বরে আবারও ব্যাংককে গিয়ে শরীরে ছয়টি কেমো নিতে হয়েছিল তাঁকে। কেমো শেষ করে ২০১৬ সালের ২৬ মার্চ দেশে ফেরেন তিনি।
গত বছরেও ঢাকার তিনটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন লাকী আখন্দ। তাঁর শরীরে মোট নয়টি কেমো দেওয়া হয়েছিল। কেমো দেওয়া শেষ হলে চিকিৎসকরা তাঁকে বাসায় কিংবা পাহাড়ে গিয়ে থাকার পরামর্শ দিয়েছিলেন।
অসংখ্য কালজয়ী গানের স্রষ্টা লাকী আখন্দ। তাঁর গাওয়া ও সুরের উল্লেখযোগ্য গানগুলো হলো ‘এই নীল মণিহার’, ‘আমায় ডেকো না’, ‘আগে যদি জানতাম’, ‘আবার এলো যে সন্ধ্যা’, ‘মা-মনিয়া’, ‘কবিতা পড়ার প্রহর এসেছে’, ‘বিতৃষ্ণা জীবনে আমার’, ‘যেখানে সীমান্ত তোমার’, ‘ভালোবেসে চলে যেও না’, ‘লিখতে পারি না কোনো গান’, ‘কি করে বললে তুমি’ ইত্যাদি।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
সমুদ্র পাড়ে দুর্গারূপে নওশাবা
শুধু ঈদ কিংবা পূজা নয়, বিশেষ ধর্মীয় দিন উপলক্ষে ফটোশুটেবিস্তারিত পড়ুন
শুল্কমুক্ত গাড়ি খালাস করেছেন সাকিব-ফেরদৌস, পারেননি সুমনসহ অনেকে
আওয়ামী লীগ সরকারের মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যদের জন্য আমদানি করাবিস্তারিত পড়ুন
আলোচিত নায়িকা পরীমনির পরিবার সম্পর্কে এই তথ্যগুলো জানতেন?
গভীর রাতে সাভারের বোট ক্লাবে গিয়ে যৌন হেনস্তা ও মারধরেরবিস্তারিত পড়ুন