জানাজা পড়াবে কে, বলে দিয়েছেন কাসেম আলী
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা মীর কাসেম আলীর মৃত্যুর পর তার নামাজে জানাজা যেন পড়ায় ছেলে মীর আহমদ বিন কাসেম। এটা তার অছিয়ত।
মীর কাসেম আলীর স্ত্রী খন্দকার আয়শা খাতুন সাংবাদিকদের এ কথা জানিয়েছেন। এদিকে, মীর কাসেম আলী জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষার আবেদন করবেন না তিনি। শুক্রবার বিকালে লিখিতভাবে তিনি একথা জানিয়ে দিয়েছেন কাশিমপুরের কারা কর্তৃপক্ষকে।
শুক্রবার কাশিমপুরের জেল সুপার প্রশান্ত কুমার বণিক জানান, কারা কর্মকর্তারা শুক্রবার তৃতীয় দিনের মতো মীর কাসেম আলীর কাছে যান প্রাণভিক্ষার আবেদনের ব্যাপারে তার সিদ্ধান্ত জানতে। মীর কাসেম আলী লিখিতভাবে জানিয়ে দিয়েছেন, তিনি প্রাণভিক্ষার আবেদন করবেন না। তার এই চিঠি এখন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন, কারা মহাপরিদর্শক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইফতেখার উদ্দীন।
গত ৯ আগস্ট থেকে ছেলে মীর আহমদ বিন কাসেম (আরমান) নিখোঁজ। মীর কাসেম আলীর পরিবারের অভিযোগ, তার বড় ছেলে ব্যারিস্টার মীর আহমদ বিন কাসেমকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পরিচয়ে তুলে নিয়ে গেছে। এরপর থেকে আর কেউ তার সন্ধান দিচ্ছেন না। কে বা কারা তুলে নিয়ে গেলো তা স্বীকারও করছে না। মীর আহমদ বাবা কাসেমের ‘ডিফেনসিভ ল’ দেখতেন। নিজস্ব আইনজীবীদের একজন ছিলেন তিনি।
৬৩ বছর বয়সী মীর কাসেম গ্রেফতারের পর ২০১২ সাল থেকে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারের ফাঁসির কনডেম সেলে বন্দি। ২০১৪ সালের আগে তিনি এ কারাগারে হাজতবাসকালে ডিভিশনপ্রাপ্ত বন্দির মর্যাদায় ছিলেন। ফাঁসির দÐপ্রাপ্ত হওয়ার পর তাকে কনডেম সেলে পাঠানো হয়।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
উপদেষ্টা মাহফুজ: সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করুন
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেছেন,“গণ-অভ্যুত্থান ও বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার্থেবিস্তারিত পড়ুন
বড় ব্যবধানে অ্যান্টিগা টেস্টে হারলো বাংলাদেশ
চতুর্থ দিনেই অ্যান্টিগা টেস্টের ফল কোন দিকে গড়াচ্ছে, তা নির্ধারণবিস্তারিত পড়ুন
কিশোরগঞ্জে মা-বাবা ও ২ সন্তানের মরদেহ উদ্ধার
কিশোরগঞ্জের ভৈরব উপজেলায় একই পরিবারের চার জনের মরদেহ উদ্ধার করেছেবিস্তারিত পড়ুন