জানেন কী? সাইফ-কারিনার ছেলে রবীন্দ্রনাথের কে হয়? জেনে নিন..
যদিও স্বৈরাচারী শাসক তৈমুর মারা গিয়েছিলেন ১৪০৫ সালে। তারও চার শতক পর জন্ম হয় তাঁর। আর ২০১৬ সালের এক্কেবারে শেষে এসে জানা গেল তৈমুর আসলে রবীন্দ্রনাথের ঠাকুরদাদার ভাইয়ের নাতির দৌহিত্রীর নাতি! বুঝতে পারলেন না তো?
প্রথম জন হলেন, ইতিহাস খ্যাত তৈমুর লঙ। আর দ্বিতীয় জন, তৈমুর আলি খান। সইফ-করিনার ছেলে। যার নাম নিয়ে এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় আলোচনা তুঙ্গে।
সইফ আর করিনা তাঁদের ছেলের নাম আচমকা এক স্বৈরাচারী শাসকের নামে কেন রাখতে গেলেন তার সঠিক উত্তর এখনও মেলেনি। এ নিয়ে মুখ খোলেননি সইফ-করিনাও। তবে তাঁদের ঘনিষ্ঠ সূত্রে জানা গিয়েছে, তৈমুর শব্দের মানে দেখেই এই নামকরণ করা হয়েছে।
সে যাই হোক না কেন, নামকরণের পর থেকেই তো সকলে সেই নামের পিছনে পড়ে রয়েছে। এখন সেই খুদের নামে না হয় নাই বা গেলাম। বরং দেখে নেওয়া যাক রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সম্পর্কে তৈমুরের কে হতেন? রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ঠাকুরদাদা দ্বারকানাথের ভাই গিরীন্দ্রনাথের ছেলে ছিলেন গুণেন্দ্রনাথ। তাঁর ছেলে গগনেন্দ্রনাথের পুত্রের নাম ছিল কণকেন্দ্রনাথ। কণকেন্দ্রনাথের দৌহিত্রী হলেন শর্মিলা ঠাকুর। শর্মিলার নাতি হল এই তৈমুর।
তবে শুধু এ ভাবেই নয়, অন্য এক দিক থেকেও রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে তৈমুরের গভীর সম্পর্ক রয়েছে। তৈমুরের ঠাকুমা হলেন শর্মিলা ঠাকুর। শর্মিলার দিদিমা ছিলেন ললিতা। তিনি আসলে রবীন্দ্রনাথের বড়দাদা দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুরের নাতনি ছিলেন। ফলে তৈমুরের সঙ্গে রবীন্দ্রনাথের সম্পর্ক যে বেশ শক্তপোক্ত তা বোঝাই যায়। এমন বংশলতিকাই তৈমুরের জন্মের পর থেকে ঘুরে ফিরে বেড়াচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।
অবাক হচ্ছেন? বাংলা থেকে বাঙালি, সারা বিশ্ব যে ব্যক্তিত্বের লেখায় মাতাল, তাঁর রক্তই রয়েছে তৈমুরের রক্তে।যাই হোক নবাবের শরীরে বইছে কবির রক্ত।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
সমুদ্র পাড়ে দুর্গারূপে নওশাবা
শুধু ঈদ কিংবা পূজা নয়, বিশেষ ধর্মীয় দিন উপলক্ষে ফটোশুটেবিস্তারিত পড়ুন
শুল্কমুক্ত গাড়ি খালাস করেছেন সাকিব-ফেরদৌস, পারেননি সুমনসহ অনেকে
আওয়ামী লীগ সরকারের মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যদের জন্য আমদানি করাবিস্তারিত পড়ুন
আলোচিত নায়িকা পরীমনির পরিবার সম্পর্কে এই তথ্যগুলো জানতেন?
গভীর রাতে সাভারের বোট ক্লাবে গিয়ে যৌন হেনস্তা ও মারধরেরবিস্তারিত পড়ুন