বুধবার, জুলাই ১৬, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

জাপানি নারীর রহস্যঘেরা মৃত্যু, বেকায়দায় পুলিশ!

রাজধানীতে এক জাপানি বৃদ্ধার মৃত্যু নিয়ে ব্যাপক রহস্যের তৈরি হয়েছে।

হিরোয়ি মিয়াতা (৬১) নামে ওই জাপানি নাগরিকের মৃত্যুর পর গত ২৯ অক্টোবর পরিচয় গোপন করে উত্তরা এলাকার একটি কবরস্থানে লাশ দাফন করা হয়। তিনি বেশ কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশে অবস্থান করে তৈরি পোশাক রপ্তানির ব্যবসা করতেন। তবে তিনি কোথায় কীভাবে মারা গেছেন, তা নিয়ে তৈরি হয়েছে ধুম্রজাল।

জাপানি দূতাবাসের একটি সাধারণ ডায়রির (জিডি) তদন্ত করতে গিয়ে পুলিশ জানতে পারে, মিয়াতার মৃত্যুর পর মুসলিম নারী পরিচয় দিয়ে লাশ দাফন করেন কয়েকজন। গত রোববার রাতে উত্তরা-পূর্ব থানা পুলিশ ওই জাপানি নাররীকে অপহরণের পর হত্যার অভিযোগে মামলা দায়ের করে। এই মামলায় মঙ্গলবার পর্যন্ত পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- মারুফুল ইসলাম(৩০), রাশেদুল হক খান বাপ্পি(৪২), ফখরুল ইসলাম(২৭) ডা. বিমল চন্দ্র শীল (৪০) ও মো. জাহাঙ্গীর (২৮)।

মঙ্গলবার আদালতের নির্দেশে পাঁচ আসামিকে চার দিনের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু হয়েছে। এদিকে গত সোমবার মিয়াতার লাশ কবর থেকে উত্তোলন করে ময়নাতদন্তের জন্য আদালতে আবেদন
করেছেন তদন্ত কর্মকর্তা। আগামিকাল বৃহস্পতিবার ওই আবেদনের শুনানির দিন ধার্য করেছেন আদালত।

এদিকে চাঞ্চল্যকর এই ঘটনায় পাঁচজন গ্রেপ্তারসহ সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে মঙ্গলবার একটি সংবাদ সম্মেলন করে বিস্তারিত জানানো হবে বলে গণমাধ্যমকর্মীদের বার্তা দেয় ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। তবে সকাল ১১টার ওই সংবাদ সম্মেলনটি কোনো কারণ ব্যাখ্যা না করেই বাতিল করা হয়। মামলার এজাহারে হত্যার অভিযোগ থাকলেও এ ব্যাপারে এখনো সুস্পষ্ট তথ্য জানা যায়নি বলে দাবি করছেন তদন্তকারীরা।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বৃদ্ধার মৃত্যুর সঠিক কারণ এখনো জানা যায়নি। তবে গ্রেপ্তারকৃতরা পুলিশের কাছে দাবি করছে, উত্তরায় একটি হোটেলে কয়েক লাখ টাকা ভাড়া বকেয়া রেখে মিয়াতা তার এক ব্যবসায়ীক অংশীদার ফকরুলের বাসায় যান। সেখানে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে তিনি মারা গেছেন। পরে ‘ঝামেলা’ এড়াতে পরিচয় গোপন করে লাশ দাফন করা হয়েছে। এর ফলে মিয়াতাকে হত্যা করা হয়েছে, নাকি তার স্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে- তা নিশ্চিত হতে পারছেন না তদন্তকারীরা। সংশ্লিষ্ট সব জায়গায় ঘুরে মিয়াতার মৃত্যু কোথায় হয়েছে, তাও নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তবে পুলিশ নিশ্চিত হয়েছে- লাশ গুম করার জন্য পরিচয় গোপন করা হয় এবং তার ল্যাপটপ, মোবাইল ফোনসহ অন্যান্য জিনিসপত্র হাতিয়ে নেয়া হয়। এতে মিয়াতাকে হত্যা করা হতে পারে বলেই সন্দেহ করছেন সংশ্লিষ্টরা।

জাকির পাটোয়ারি রতন (৪২) নামে মিয়াতার এক ব্যবসায়ীক অংশীদারকেও খুঁজছেন তদন্তকারীরা।

ডিএমপির উত্তরা বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) বিধান ত্রিপুরা বলেন, ‘জাপানের ওই নাগরিককে হত্যার কোনো তথ্য-প্রমাণ এখনও পুলিশের কাছে নেই। এ ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের কাছ থেকে জানার চেষ্টা করা হচ্ছে। কেন পরিচয় গোপন করে দাফন করা হলো তা জানার চেষ্টা চলছে। মৃত্যুর কারণও আমরা খতিয়ে দেখা দেখছি।’

সংবাদ সম্মেলন ডেকে হঠাৎ বাতিল করার ব্যাপারে ডিএমপির উপকমিশনার (মিডিয়া) মুনতাসিরুল ইসলাম বলেন, ‘উর্ধতন কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তে এই সংবাদ সম্মেলনটি বাতিল করা হয়েছে।’ তিনি কারণ জানাননি। তবে নির্ভরযোগ্য একটি সূত্র জানায়, জাপানি দূতাবাসের অনুরোধসহ উর্ধতন কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তের কারণে পুলিশ ঘটনার ব্যাপারে বিস্তারিত জানায়নি। ভবিষ্যতের ঝামেলা এড়াতে হত্যার বিষয়টি পুরোপুরি নিশ্চিত না হয়েই হত্যা মামলা করেছে পুলিশ। তবে ঘটনাটি গণমাধ্যমে জানাজানির পর প্রকাশ না করার সিদ্ধান্তে বিব্রতকর অবস্থার মধ্যে পড়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

উত্তরা-পূর্ব থানার ওসি আবু বকর মিয়া বলেন, সন্দেহভাজন পাঁচ আসামিকে গ্রেপ্তারের পর মঙ্গলবার ঢাকা মহানগর হাকিম স্নিগ্ধা রানী চক্রবর্তীর আদালতে হাজির করে ১০দিন করে রিমান্ডের আবেদন করা হয়। আদালত প্রত্যেকের চার দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

পুলিশ জানায়, রোববার রাতে উত্তরা পূর্ব থানায় পরিদর্শক (অপরাশেন) মিজানুর রহমান বাদি হয়ে দণ্ডবিধির ৩৬৫/৩০২/২০১/৩৭৯/৪১১৩৪ ধারায় মামলা করেন (নম্বর ১১)। মামলায় ছয়জনকে আসামি করা হয়। এজাহারে বলা হয়, আসামিরা জোগসাজসে জাপানি নারীকে পূর্ব পরিকল্পিতভাবে অপহরণ করে আটকে রেখে টাকা দাবি করে। এরপর হত্যা করে লাশ গুম করে এবং ল্যাপটপসহ অন্যান্য মালামাল লুট করে।

এজাহারে বাদি মিজানুর রহমান বলেন, তিনি ১৯ নভেম্বর থানায় নথিভুক্ত জিডির (নম্বর ৯৩৫) তদন্ত কর্মকর্তা। জাপান দূতাবাসের ভাইস কাউন্সিলর কুসুকি মাৎসুনা ওই জিডিটি করেন। গত ৪ নভেম্বর জাপানি নাগরিক মিসেস মাকিও হিরাবাইয়াসী দূতাবাসকে জানান, তার মেয়ে হিরোয়ি মিয়াতা (পাসপোর্ট নম্বর টিজেড-০৪৪৫৭৭৮, জš§ ১৬/০৭/১৯৫৫) বেশ কিছু ধরে রাজধানীর উত্তরার ৬ নম্বর সেক্টরের ১৩/বি রোডের ৪ নম্বর বাড়ির সিটি হোমস হোটেলে বসবাস করছিলেন। মাকিও প্রতি সপ্তাহে তার মেয়ের সঙ্গে কথা বলতেন। গত ২৬ অক্টোবরে পর ফোন করে মেয়ের মোবাইল ফোনটি বন্ধ পান মা। তিনি বাংলাদেশে জাপানি দূতাবাসের কাছে তার মেয়েকে খুঁজে বের করার অনুরোধ জানান।
দূতাবাসের ওই জিডি তদন্ত করে পুলিশ জানতে পারে, মিয়াতা কয়েক বছর ধরে সিটি হোমস হোটেলে অবস্থান করছিলেন। কথিত ব্যবসায়ীক অংশীদার জাকির পাটোয়ারি রতন এবং মারুফুল ইসলাম মিয়াতাকে দেখভাল করতেন। রাশেদুল হক বাপ্পি নামে একজন প্রায়ই হোটেলে গিয়ে তার সঙ্গে দেখা করতেন। পুলিশ তদন্তে জানতে পারে, বাপ্পি গত ২৬ আগস্ট সিটি হোমস থেকে মিয়াতাকে কৌশলে অপহরণ করে নিয়ে যায়। এরপর রতন, মারুফুল, বাপ্পি ও ফকরুল ইসলাম বৃদ্ধাকে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার একটি বাড়িতে নিয়ে আটকে রাখে। মিয়াতাকে চাপ দিয়ে স্বজনদের কাছ থেকে টাকার আনার চেষ্টা করে আসামিরা। এক পর্যায় আসামিদের পূব পরিচিতি ডা. বিমল চন্দ্র শীলের সহায়তায় গত ২৯ অক্টোবর ভোরে কৌশলে হত্যা করে গুমের সিদ্ধান্ত নেয়। রতনের প্রাইভেট কারে করে মিয়াতার লাশ উত্তরার ১২ নম্বর সেক্টরের ১২ নম্বর রোডের ৩৩ নম্বর ভবনে মারুফুলের বাসায় নেয়া হয়। জাহাঙ্গীরসহ কয়েকজনের সহযোগিতায় লাশটি উত্তরার ১২ নম্বর সেক্টরের সিটি করপোরেশনের কবরস্থানে নিয়ে পরিচয় গোপন রেখে দাফন করা হয়। সেখানে মৃতের নাম বলা হয় হালিমা খাতুন। পরিচয় দেওয়া হয়- স্বামী মৃত বাবুল মৃধা, সাং-পোতপাড়া, থানা-অভয়নগর, জেলা-যশোর। ২০ অক্টোবর বিকেল ৫টার দিকে মিয়াতার লাশ দাফন করা হয়। আসামিরা তার ল্যাপটপ, মোবাইল ফোন ও অন্যান্য জিনিসপত্র নিয়ে যায়।

তদন্ত সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা বলেন, গ্রেপ্তারকৃতরা পুলিশের কাছে দাবি করেছে- ডায়রিয়ায় আক্রন্ত হয়ে মারা গেছেন মিয়াতা। গত ২৭ অক্টোবর তিনি ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হন। বাসার পাশের একটি ওষুধের দোকানের কর্মীদের পরামর্শ অনুযায়ী তাকে কিছু ওষুধ ও স্যালাইন খাওয়ানো হয়। তবে এতে তার অবস্থার কোনো উন্নতি হয়নি। ২৯ অক্টোবর তার মৃত্যু হয়। আসামিদের দাবি, ২০০৬ সালে মিয়াতার বাংলাদেশের ভিসার মেয়াদ শেষ হয়। তিনি অবৈধভাবে বাংলাদেশে অবস্থান করছিলেন। হাসপাতালে নিলে এবং পুলিশের কাছে গেলে ‘ঝামেলা’ হতো ভেবে সহকর্মীরা মিয়াতাকে কোথাও নেয়নি।

পরবর্তীতে পরিচয় গোপন করে দাফন করে। মিয়াতা অসুস্থ ছিলেন বলে কিছু আলামতও পেয়েছে পুলিশ। তবে মৃত্যুর পরও পুলিশকে ঘটনাটি না জানানো সন্দেহজনক বলে মনে করছেন তদন্তকারীরা।

মঙ্গলবার সরেজমিনে উত্তরার ১২ নম্বর সেক্টরের কবরস্থানে গিয়ে জানা গেছে, ৬৭ নম্বর কবরটি হালিমা খাতুন পরিচয় দিয়ে জাপানি এই নারীর লাশ দাফন করা হয়। বয়স লেখা হয় ৭৪ বছর। মারুফুল ইসলাম নিজেকে হালিমার নাতি পরিচয় দিয়ে লাশ দাফন করেন।

কবরস্থানের তত্ত্বাবধায়ক আবদুল কুদ্দুস বলেন, ‘আইডি কার্ড দেখিয়ে তারা লাশ দাফন করতে বলে। মুখ না দেখে লাশটি দাফন করার ব্যবস্থা নেয়া হয়েছিল। ১৫ থেকে ২০ জন লোক লাশ দাফনের সময় উপস্থিত ছিলেন।’

মৃত্যুর স্থান নিয়েও ধোঁয়াশা : মামলার এজাহার অনুযায়ী, বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার এ-ব্লকে ১২ নম্বর সড়কের ২৮৮ নম্বর প্লটের কৃষ্ণচূড়া-৬ ভবনের চতুর্থ তলায় বি-৩ ফ্ল্যাটে হিরোয়ি মিয়োতাকে আটকে রাখা হয়। ওই বাসায়ই মিয়োতার মৃত্যু হয়েছে বলে ধারণা পুলিশের। তবে মঙ্গলবার ওই ভবনে গিয়ে ফ্ল্যাটটি তালাবদ্ধ পাওয়া যায়। দুই নিরাপত্তাকর্মী উজ্জল ও রাব্বানী বলেন, ওই ফ্ল্যাটে ফখরুল ইসলাম ভাড়া থাকেন। দেড় মাস আগে একদিন সকাল ১১টার দিকে একজন বিদেশী বৃদ্ধা (মিয়াতা) অন্য আরেকজনের সঙ্গে ফখরুলের বাসায় আসেন। একদিন পর ওই নারীকে চলে যেতে দেখেন নিরাপত্তাকর্মীরা। ওই নারী বাসায় দীর্ঘদিন ধরে ছিলেন কিনা তা জানেননা বলে দাবি করেন দুই নিরাপত্তাকর্মী।

ফখরুলের ফ্ল্যাটে তার স্ত্রী-সন্তান ও দুই ভাই থাকতেন। পুলিশ ফকরুলকে আটকের পর তারা দরজা তালাবদ্ধ করে চলে যান। বি-৩ ফ্ল্যাটের মালিক মো. সালেকীন মোবাইল ফোনে বলেন, ‘আট মাস আগে ফখরুল ইসলাম ফ্ল্যাটটি ভাড়া নেন। তিনি বায়িং হাউজের সঙ্গে জড়িত বলে জানিয়েছিলেন। দেড় মাস আগে ফখরুল তাকে বলেন একজন বিদেশি ক্রেতা দেশে এসেছেন। তিনি কয়েকদিন তার বাসায় থাকবেন।’ এতে আপত্তি করেননি সালেকীন। এক মাস আগে তিনি ফখরুলের বাসায় গিয়ে বিদেশি কাউকে দেখেননি। সালেকীন আরও বলেন, ‘আমি শুনেছি টাকা-পয়সার লেনদেনের কারণে ফকরুল সাহেবেকে পুলিশ আটক করেছে। পরশু (রোববার) রাতে বাসায় গিয়ে দেখি তালা দেয়া।’

বি-৩ ফ্ল্যাটের পাশের বাসা সি-৩ এর বাসিন্দা তুহিন খন্দকার জানান, ফখরুল ইসলামকে দুই-একবার তিনি দেখেছেন। স্থানীয় মসজিদে নামাজ পড়তে যেতেন। কিন্তু তার বাসায় কোনো বিদেশি নারীর অবস্থান বা মৃত্যুর কথা তিনি শোনেননি।

এদিকে মঙ্গলবার উত্তরার ১২ নম্বর সেক্টরের ১২ নম্বর রোডের ৩৩ নম্বর বাড়ির চর্তুথ তলায় গিয়ে মারুফুল ইসলামের ভাড়া বাসাটি তালাবদ্ধ দেখা যায়। বাড়ির দারোয়ান মো. বোরহান বলেন, ‘গত ২০ নভেম্বর রাস্তা থেকে পুলিশ মারুফুলকে গ্রেপ্তার করে। এক সপ্তাহ আগেই মারুফুলের স্ত্রী চার বছর বয়সের একমাত্র ছেলেকে নিয়ে গ্রামের বাড়ি চলে যান।’

মারুফুল ১২ নম্বর সেক্টরের খালপাড়ে মেসার্স সুমাইয়া এন্টারপ্রাইজ নামে ভাঙারির ব্যবসা করেন বলে জানান বোরহান।

আসামি রতন ও জাহাঙ্গীর উত্তরার ১২ নম্বর সেক্টরের ৬-এ রোডের ৫১ নম্বর বাড়ি দ্বিতীয় তলায় ভাড়া থাকেন। মঙ্গলবার ওই ফ্ল্যাটও বন্ধ দেখা যায়। বাড়িটির দারোয়ান ফজর আলী বলেন, ‘জাহাঙ্গীর ও রতন দুজনে আপন ভাই পরিচয় দিয়ে থাকতেন। ১২ নম্বর সেক্টরের ১২ নম্বর রোডের ৪১ নম্বর বাড়ির ঠিকানা ব্যবহার করে জাপানি নারীর লাশ দাফন করা হলেও এই বাড়ির লোকজন কখনো তাকে দেখেননি।’

অন্যদিকে উত্তরা ৬ নম্বর সেক্টরের সিটি হোমস হোটেলে দীর্ঘদিন থাকলেও মিয়াতা সম্পর্কে কিছু জানাতে অস্বীকার করেছে কর্তৃপক্ষ। হোটেলের পরিচালক নুরুল ইমান চৌধুরী বলেন, ‘বিভিন্ন ফ্লাইটের ট্রানজিট যাত্রীরা তাদের প্রতিষ্ঠানে থাকেন। একটি কক্ষের ভাড়া ১২শ’ থেকে সাড়ে তিন হাজার টাকা।’

নতুন পরিচালনা পর্ষদ কিছুদিন আগে দায়িত্ব নেয়ায় ওই জাপানি নারী সম্পর্কে তারা কিছু জানেন না বলে দাবি করেন নূরুল ইমান চৌধুরী।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

দেশের কয়েকটি অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা, নদীবন্দরে সতর্কতা

দেশের সাতটি অঞ্চলের ওপর দিয়ে ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি ও বজ্রবৃষ্টিবিস্তারিত পড়ুন

শিবির সভাপতি: অন্তর্বর্তী সরকার জুলাই বিপ্লবকে ধারণ করতে পারেনি

ইসলামী ছাত্রশিবিরের সভাপতি জাহিদুল ইসলাম বলেছেন, “অন্তর্বর্তী সরকার পুরোপুরি ব্যর্থবিস্তারিত পড়ুন

মহাকাশে কতগুলো স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করা হয়েছে, শীর্ষে কোন দেশ?

এখন পর্যন্ত পৃথিবীর কক্ষপথে মোট ৩০ হাজারের বেশি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণবিস্তারিত পড়ুন

  • শাপলা তুলতে গিয়ে পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
  • কলম্বোর সঙ্গে অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদার করতে চায় ঢাকা
  • রিজভী: দলের কেউ অপরাধ করলে কঠোর ব্যবস্থা
  • শফিকুর রহমান: পরিপূর্ণ সংস্কার ও নির্বাচন আদায় করে ছাড়বো
  • যুদ্ধবিরতির ‘খুব কাছাকাছি’ হামাস-ইসরায়েল
  • টাঙ্গুয়ার হাওড়ে ঘুরতে গিয়ে গাঁজা সেবন, ৫ পর্যটকের কারাদণ্ড-অর্থদণ্ড
  • ঝিনাইদহে আদালত চত্বরে মামলার স্বাক্ষীকে মারধর
  • ২০২৪ সালে ‘ডামি নির্বাচন’ হয়েছে, আদালতে স্বীকার করলেন হাবিবুল আউয়াল
  • দেড় কোটি বাংলাদেশি প্রবাসীকে ভোটার করতে আইনি নোটিশ
  • দশম, একাদশ ও দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তে কমিটি
  • খামেনি: ইরান আমেরিকার মুখে এক কঠিন থাপ্পড় দিয়েছে
  • জুলাই স্মৃতি উদ্‌যাপনে কর্মসূচি ঘোষণা