বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, সরকারের বৈধতা নিয়ে যেখানে দেশে বিদেশে প্রশ্ন, সেখানে একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার খেতাব কেড়ে নেওয়া জনগণের কাছে আস্থাহীনতা ও দুর্বলতা প্রকাশ করে। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান শুধু স্বাধীনতার ঘোষণাই দেননি সরাসরি যুদ্ধেও অংশ নিয়েছেন। তার বিরুদ্ধে যেকোন ষড়যন্ত্র জনগণ রুখে দাঁড়াবে।

রোববার সকালে মেহেদীবাগস্থ বাসভবনে রাঙ্গামাটি, কাপ্তাই, বান্দরবন বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় কালে তিনি এ কথা রাখেন।

তিনি বলেন, তারেক রহমান তৃণমূল পর্যায়ে রাজনীতি করে জনগণের কাছাকাছি গেছেন। আর তাই তারেক রহমানকে রাজনীতি ভাবে মোকাবেলা করতে না পেরে আওয়ামী লীগ অন্য পথ বেঁচে নিয়েছে। তৃণমূল থেকে রাজনীতি করে উঠে আসা এ নেতা জাতীয়তাবাদী দলের সর্বস্তরের নেতাকর্মীদের মনে স্থান করে নিয়েছে এবং সংগঠন ও নির্বাচন পরিচালনায় দক্ষতার পরিচয় দিয়েছে। তাই কেউ অপরাজনীতির মাধ্যমে তারেক রহমানের নেতৃত্বের অন্তরায় সৃষ্টি করতে পারবে না।

এর আগে রাঙ্গামাটি, কাপ্তাই ও বান্দরবান জেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দরা আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-ধর্মবিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট দীপেন দেওয়ান, বান্দরবন পার্বত্য জেলা বিএনপির সভাপতি সাচিং প্রু জেরী, রাঙ্গমাটি জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি রফিক উদ্দিন, রাঙ্গামাটি জেলা শ্রমিক দলের সভাপতি মমতাজ মিয়া, রাঙ্গামাটি জেলা বিএনপি নেতা আকবর আলী, জসিম উদ্দিন, কবির ইসলাম কবির, মানস মুখুর চাকমা, আবদুল হালিম, কাপ্তাই বিএনপি নেতা বেলাল হোসেন, উ খোয়াই মং মারমাসহ প্রমুখ।